বা ইতিহাস অসম্পূর্ণই থেকে যায়। বাঙলার চিত্রকলার প্ৰাচীন রূপ একাদশ শতাব্দীতে, পালরাজাদের সময়ে, বৌদ্ধদিগের তালপাতার পুথিতে প্ৰথমে দেখতে পাওয়া গেছে। ७छे श्रृंशिखनिटड cय-नव छवि अकि ब्रोमोश, cल७लिटड অজণ্টার চিত্ৰ-ভঙ্গাই খুব ছোট আকারে প্রকাশ পেয়েছে। শিল্পের এই ভাবধারা পঞ্চদশ ও তৎপরবর্তী শতাব্দীগুলিতে খেলবার তাদের ছবিতে ও চিত্রিত পাখির পাটায় চ’লে এসেছে। এই সময়ে জাতীয় জীবনের প্রভাবও উক্ত শিল্পের উপর ক্রমেই বেশী পরিমাণে পরিস্ফুট দেখা যায়। <éáG> estro তার পর কুণ্ডলী-ক’রে-জড়িয়ে-রাখা রামায়ণের চিত্রগুলি এবং কাগজ ও কাপড়ের উপরে অাঁকা নানা রকমের ছবি বাঙলা দেশে প্রচলিত হয়। শেষে উনবিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ব্যঙ্গচিত্ৰ পৰ্য্যন্ত পৌছে প্রাচীন শিল্পধারাটি একেবারে শুকিয়ে যায়। বাঙলার এই চিত্রশিল্পের আবির্ভাব হয় বৌদ্ধপ্ৰভাবের ফলে, বৈষ্ণবেরা পাঁচ শতাব্দী ধরে চর্চা ক’রে একে খাটি হিন্দু ও জাতীয় শিল্পে পরিণত করেন, তার পর বিজাতীয় ভাবের প্রাণ-নাশক বিষ-বাম্পে এর জীবনশেষের কালটি ঘনিয়ে আসে। প্ৰতিবিধান 一引颈一 দুগ্ধপানে অনিচ্ছুক মন্তর প্রতি তার মায়ের নিত্যব্যবহৃত সম্মেহ ভৎসনার কথা ও সুরটুকু যথাসম্ভব BDBBDS YEDB DBD DBYSASLSS KYD BB DDDDLS क्रिड घांनांशंब्रबिब्रऊ छांशंनि९७ा स्त्रबांक्षाठा छांप्छ७ ग्रूद्ध হল না । তখন মন্তু গম্ভীরতর অভিভাবকতার সঙ্গে বলে উঠলো-‘না খেলে একানলেকে ডাক্বো। ওই-ওই vet5 v-59g er or ” এত বড় নিকটবৰ্ত্তী বিভীষিকাও ছাগশিশুর উপর ব্যর্থ হয়ে গেল। তার ক্ষুদ্র উন্দরটিতে আর কত খাদ্যের স্থান সংকুলান হবে ? সে আজ ক”দিন হতে মন্তর খিদমতগারীতে পাড়ে অবিশ্ৰান্ত নব নব দুৰ্ব্বাদল চর্বণ rest অপরাহের পীত রৌদ্র একটুকরো সোনার আঁচলের মত গোময়লিপ্ত আঙিনার উপর লুটিয়ে পড়েচে । ছাগশিশু প্ৰচ্ছায়া-গীতল পাবুছাত্রীর নীচে সায়াটা দুপুর দাড়িয়ে থেকে এখন বোধ হয়। ঐ কবোঞ্চ রৌদ্রটুকুর লোভনীয় শ্ৰীসতীশচন্দ্ৰ घछेदक আমন্ত্রণে ঈষৎ চঞ্চল হয়ে উঠলো। । মস্ক সজোরে তার গলরজ আকর্ষণ করে - ললিতকঠোর স্বরে বল্পে-“দুৎতু পাতা—বদদাত পাতা-আব্বাল পালানো হচ্চে-খা বলচি, নৈলে ওগা হয়ে যাবি।’ এবং তারপরই পাঠার শৃঙ্গান্ধুর শোভিত কচি মাথাটিকে সেই তৃণপুঞ্জের উপর চেপে ধরলে যা মন্তুর অনেক কষ্টের আহরণ । একটা তীব্ৰ বিকম্পিত “বে-এ-এ’ শব্দে পাঠা তার ধর্ষণকারীকে যুগপৎ বিদ্রোহ ७ भूङिडिक्रॉब्र आटवान यांनांदृष्ण । ॐांड्-िड्गं भङ् “তবে যা, মল গে” ব’লে পাঠাকে একটি মৃদ্ধ ধাক্কার সঙ্গে পরছাত্রী হতে নাবিয়ে দিলে। গা বাড়া দিয়ে এবং নাসারন্ধ হতে একটা “ফক্ৰন্থ ধ্বনি নিৰ্গত ক’রে পাঠা তারক্ষিপ্রাচরণচতুষ্টয়ানিয়ে আঙিনার ঠিক মাঝখানে গিয়ে দাড়ালো। ছল ছল বিস্ফোরিত চোখে মন্তু সেই নিৰ্ম্মম পলাতককে লক্ষ্য করে বল্পে-“আল কিছু খেতে দোব না-কোলেও কলবো না-ঘুমাও পালাবো না ’ । পাশের নাকারিবার হাতে মাঝে-মাৰেই “মারি সে পাজা” “কচচে বারো” “দোহক গোহাড়ি’’ প্ৰভৃতি সোৎসাহ চীৎকার
