পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৩৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'द्रङकद्देौ”द्भ डिन ऊन ॐौस्त्रज्ञांशंज्ञद्र ब्रांश "রক্তকরবী”র নন্দিনীকে সবার চেয়ে কে বেশি ভালোবাসত ? রঞ্জন, না কিশোর, না বিশু-পাগল ? বলা যায় না,-কিন্তু নন্দিনী কা’কে সবচেয়ে ভালোবাসত তা” বলা যায়। রজনকে। রঞ্জনের সঙ্গে আমাদের সাক্ষাৎ পরিচয় নেই। তা”কে स्थांभाब्रा ग्रूब cषक ििन, ननिर्नौज्ञ cथव्र डिऊन मिळ, সর্দারদের সশ্রদ্ধ আতঙ্কের আড়াল থেকে। এই রঞ্জন কাব্যবিধাতার এক অপরূপ সৃষ্টি; —না আছে তা’র ভয়, না আছে সংকোচ। “দুই হাতে দুই দাড় ধ’রে সে তুফানের নদী পার ক’রে দেয়, বুনো ঘোড়ার কেশর। ধ’রে বনের ভিতর দিয়ে ছুটিয়ে নিয়ে যায়; লাফ-দেওয়া বাঘের দুই ভুরুর মাঝখানে তীর মেরে তা’কে উড়িয়ে নিয়ে যায়।” সে যেন জমে-জমে-ওঠা। ফুলে-ফুলে-ওঠা প্ৰাণ, বন্যার নদীর মতো উম্বেলিত, ঝড়ের আগে বাতাসের আবেগের মতো উচ্ছসিত। রাজার সর্দারেরা তা’কে যক্ষপুরীর প্রাচীরের মধ্যে ধ’রে আনল, নিয়োগ ক’রল সুড়ঙ্গ খোদাই করার কাজে, আপনি খেয়ালে চুটি-চলা প্ৰাণকে তা’র পুরাল নিয়মের গভীতে, সুবিধা উৎপাদনের শৃঙ্খলায়। কিন্তু রঞ্জনের স্বভাবই স্বতন্ত্র। ছাটি-কাট ক’রে সুবিধার উপযোগী-করা, যন্ত্রের ভিতর দিয়ে সমান ছাচে ঢালাইকরা, নম্বর লেবেল-আঁটা ক্লিষ্ট কৃপণ সংকীর্ণ প্ৰাণের মাঝখানে সে এল-তা’র বিচিত্র ব্যক্তিত্ব নিয়ে, শৃঙ্খলা-না- भाना, भागन-फूछ-कना शब्रड नांश्ल निप्य, नौकूलडlel বন্যাস্রোতের মতো বেপরোয় বেহিসাবী অকারণ হাসির श्झिांण निव्र । “sब्र भाक्षांन विश्रांऊा नेि भूत्र একটা হাসি হেসে ওঠেন, তা’ হ’লেই ওদের চটক ভেঙে যায়। রজন বিধাতার সেই হাসি।” খোদাইকরদের মমির মতো প্ৰাণ সে এক নিমেষেই মাতিয়ে তুলল। সে ধীরল গান, আর সেই গানের তালে পড়তে লাগল হাজার হাজার কোদালা। হুকুম মেনে কাজ করা তা’র ধাতে সয় না, সে কাজ ক’রে চলে নিজের ভরপুর আনন্দের স্বতঃস্ফুৰ্ত্ত LBK S BBLSLLDB DLDLLDLL KBB EBD aS BDD DDD এগিয়ে চলে বেশ ।। যক্ষপুরীর ইতিহাসে এহেন অঘটন। এর আগে ঘটেনি। কাজেই লাল-ফিতের দল তা”কে শিকল দিয়ে ক’ষে বাধল। কিন্তু প্ৰাণকে ধ’রে রাখবে কে ? সে পিছলে বেরিয়ে এল। কথায় কথায় সাজ বদলে, চেহারা বদলে, লোক ক্ষেপিয়ে সে যখন সর্দারসম্প্রদায়কে নাস্তানাবুদ ক’রে তুলল, তখন রাজার সঙ্গে তা’র বলপরীক্ষা হ’য়ে গেল। প্ৰকাণ্ড একটা মেশিনের ঘায় DBD BDD DBuSuD Lt DD DDDYLBDBBD BBB BB শাসনশক্তির সংঘাতে প্ৰাণের হাসি তেমনি ক’রেই মিলিয়ে গেল । কিশোর ছিল ছোট একটি প্ৰাণ ; বক্ষপুরীর প্রাচীর ফাটলে চোখ-মেলে-চাওয়া তরুণ অশ্বখতারু ;-বড় কচি, বড় কাচা । বসন্তের কোকিলটির মতো শুধু নামের নেশায় সে বারবার নন্দিনীকে ডাকে- "নন্দিনী, নন্দিনী, নন্দিনী!” সে কাজে ফাকি দিয়ে নন্দিনীর জন্য ফুল তুলে আনে ; তা’র একটিমাত্ৰ গোপন কথার মতো তা’র এই ফুল তুলে আনা অভ্যাসটি। নন্দিনী ভালোবাসে ব’লে সে দুৰ্গম ঠাই থেকে কষ্ট ক’রে খুজে-পেতে রক্ত-করবী ফুল এনে দেয়, নন্দিনীর জন্য যত বেশি দুঃখ পায় তত তা’র সুখ উখলে ওঠে ! একদিন তা’র জন্যে প্ৰাণ দিয়ে দেবে এই ছিল তার সাধ,-একদিন দিলেও । আর বিশু পাগল। সেও এক অপরূপ সৃষ্টি। দুঃখের আনন্দে সে গান গেয়ে বেড়ায়, কেউ জানে না কোথায় তা’র সত্যিকার ব্যথা। তা’র স্ত্রী তা’কে ছেড়ে দিয়েছিল তা’র দশার ফের দেখে, তাই লোকে ভাবে লোকটা স্ত্রীর जङ्गङछङान्न ४पन्नानौ श्'प्द्र छैóछ। विश्न्न वाषा किरू O8)