পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৩৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V96R कट cवनि छांव उा' cक७ यूकल्पना, उारे निश्ण आकांक्कॉन সুগভীর দুঃখ গানে গানে গালিয়ে ঝরিয়ে ছড়িয়ে দেয়। রবীন্দ্রনাথের মনের একটি কোণে যে উদাসীটি আছে QM v53 Riot 5555 fogg RCV) 35°t fococo,-Çt এক নিত্যকালের ক্ষ্যাপা। তা’র “দশা দেণে হাসি পায়, আর কিছু নাহি চায়, একেবারে পেতে চায় পরশপাথর!” ব্যথার আনন্দে আপন-ভোলা, শুধু আনন্দ বেঁটে বেড়ায় সে, কোথাও ঠাকুরদাদা, কোথাও দাদাঠাকুর। সে kDDDSL DDSuDDu BDSDDBS KDS সমাহিত অন্তদৃষ্টিসম্পন্ন পুরুষ, আপনাকে সে লুকিয়ে রাখে নিজের চারিপাশে গানের বায়ুমণ্ডল সৃষ্টি ক’রে। ধরা তো সে দেয় না, তাকে কেই বা বুঝবে, কেই জানবে? তা’র গোপনতম কামনা, “তোরা যে যা বলিস। ভাই, আমার সোনার হরিণ চাই।” তাই জ্ঞানীর কাছে সে সাজে৷ সাধারণ, সাধারণের কাছে সমদরদী, সকলের কাছে পাগল। ফাণ্ড-চন্দ্রার দল তা’র গানটুকুই নেয়, বাকীটুকু যা’র জন্যে সে তার খোজ রাখে না। তাই বিশুর মতো নিঃসঙ্গ আর কেউ নয়। সে সেই প্ৰেম, যা ধরা দেয় না, অপেক্ষা করে, ধরতে চায় না, ছাড়া দেয়। এর রঙ BDD DDS ED DS gDBD S BDBS t BB DDD a qC নন্দিনী ভালোবাসে প্ৰাণের রঙ-সে। রঙ সবুজে সবে উন্মেষিত হচ্ছে, গৈরিকে নিঃশেষ হ’তে চলেছে, রক্তেই 16> [ऊांगा তা’র পরিপূর্ণ প্ৰকাশ। গৈরিক ফসলকাটার রঙও পাকা ধানের রঙ ; সবুজ গজিয়ে ওঠার রঙ, কঁচা ধানের রঙ । আর লোহিত আমাদের বক্ষের শোণিত,-যৌবন যা”কে নাচিয়ে ফেনিয়ে উথলিয়ে উপচিয়ে চলে। ‘রক্তকরবী সেই রঙের নেশার রংমশাল। রঞ্জন তা’কে ভালোবাসে, নন্দিনী তা’কে সিথিতে পারে, কিশোর তা’কে আহরণ ক’রে car নন্দিনী ক’কে সব চেয়ে ভালোবাসে তা তো জানলাম। কিন্তু নন্দিনীকে সব চেয়ে ভালোবাসে কে ? রঞ্জন নয়। সে আপনাকেই ভালোবাসে, প্ৰাণের নেশায় প্ৰাণকেই BB DBB DDS DDD DBD BBSS SDD BDS তা’র চাওয়া অসামান্য চাওয়া, এই চাওয়াকেই সে ভালোবাসে, এরই মৰ্যাদা রাখবে বলে সে যেটুকু পায় নেয় না। নন্দিনীকে সবার চেয়ে ভালোবাসে কিশোর। তা’রই প্ৰেমে পথে-চলার সুরটি বাজে, সে সুর চিরকালের চিরनूठन छब। cन उाटक, “नलिनी. ननिनौ.नलिनौ.’” এই ডাকাই চরম। এ যে অকারণে ডাকা, নামের নেশায় ডাকা, সব-চাওয়া সব-পাওয়া ডাকার আনন্দে গ’লিয়ে দিয়ে ডাকা। বাঁশি কোন সুরে কাদে ? সে কি “আমি চাই, আমি পাই” ? এর আসল কথাই যে আমি ! না, বঁশি বলে- “তুমি! তুমি! তুমি”! শুধু নাম ধ’রে ডেকেই তা’র আনন্দ। চেয়েও নয়, পেয়েও নয়, শুধু ভালোবেসেই তা”র তৃপ্তি।