পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৩৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S008 वर्षैद्म न्ि 'OBA শ্ৰীপ্রমথ চৌধুরী কিন্তু তার পরেই তিনি যা ব’লেছেন তার ভিতর কাব্যরস এক ফোটাও নেই। “কুলিশ শত শত পাত মোদিত ময়ুর নাচত মাতিয়া” এ হ’চ্চে সংস্কৃত কবিদের বঁাধিগৎ । তাই ও-কবিতা থেকে ঐ প্রথম দুটি পদ বাদ দিলে বিদ্যাপতির বাদবাকী কথা কাব্য হ’ত না । বরং সত্য কথা ব’লতে গেলে, “এ ভরা বােদর মাহ ভাদর শূন্য মন্দির মোর” এই কথা-কটিই সমগ্ৰ কবিতাটিকে রূপ দিয়েছে, প্ৰাণ দিয়েছে। “ভরা বাদর মাহভাদরের” সুর যার কানে বেজেছে, সেই মুহুর্তে সে অনুভব ক’রেছে যে “শূন্য মন্দির মোর”। যে মুহূৰ্ত্তে আমরা শূন্যতার রূপ প্ৰত্যক্ষ করি, সে মুহুর্তে যে ভাব আমাদের মনকে পেয়ে বসে।--তার নাম মুক্তির আনন্দ। কাব্যজ আনন্দকেও আলঙ্কারিকরা মুক্তির আনন্দ ব’লেছেন। আলঙ্কাকারিকদের এ কথা মিছে নয় । ( s२ ) অপর কবিতাটি এই ই রজনী শাঙন ঘন, ঘন দেয়া গারজন ब्रिबिन् अंबान दब्रिाय। পালঙ্কে শিয়ান রঙ্গে বিগলিত চীর অঙ্গে নিন্দ যাই মনের হরিষে৷ S S KBD D DBB L L s0 sBDB D DD র্তার কাছে কবিতা সম্বন্ধে বক্তৃতা ক’রে কোন ফল নেই। আলঙ্কারিকরা বলেন।

  • उम्रा कविडब्रा किश्वा उग्रा निऊम्रां 5 किम्। পদবিন্যাস মাত্ৰেন ষয়া নাপন্থতং মনঃ ॥

फेख कविडां अंगविच्छiन भांख शै।ांश भन इब्रन कब्र, डिनिदे. যথার্থ কাব্যরসিক। আর র্যাদের করে না, ভগবান তাঁদের 丐可可布可日 উপরে যে দু’চারিটি নমুনা দিলুম তার থেকেই L DB BBS DLB DDBD DBBDStDuu SsBB DDS গান-প্ৰধান। বাঙালী কবির বর্ষার বাহরূপের তেমন খুটিয়ে বর্ণনা করেন না-যেমন প্ৰকাশ করেন। বর্ষাগমে নিজেদের মনের রূপান্তরের। শব্দ দিয়ে ছবি আঁকার চাইতে, শব্দ দিয়ে সঙ্গীত রচনা করবার দিকেই বাঙালী কবির বেঁটাক বেশি। তাই তাদের কবিতায় উপমার চাইতে অনুপ্ৰাস প্ৰবল । DD DDBD S S DBD DBLl DDD BBBB দুইই তাদের পূর্ণ অভিব্যক্তি লাভ ক’রেছে রবীন্দ্রনাথের কাব্যে । সকলেই জানেন যে রবীন্দ্ৰনাথ বর্ষার বিষয়ে অসংখ্য কবিতা লিখেছেন। ফলে ও-ঋতুর বিচিত্র রূপের YY DD DLE DBDDB BDD S uuuLLYS এ ঋতু সম্বন্ধে তার কবিতাবলীকে একটি বিচিত্র picturegallery বললে অসঙ্গত কথা ব’লা হয় না। অপর পক্ষে বর্ষার সুরে মনের ভিতর যে নুর বেজে ওঠে সেই অপাখিব সুরের দিব্যরূপ পূৰ্ণ মাত্রায় পরিস্ফুট হয়েছে রবীন্দ্রনাথের একটি বর্ষার কবিতায় । সে কবিতার প্রথম পদ হচ্ছে ঃ “এমন দিনে তারে বলা যায় এমন ঘনঘোর বরিষায়” । যে-কবিতার ভাষা ও ভাব মিলে এক হ’য়ে যায়। সেই কবিতাই যদি perfect কবিতা হয়, তা”হ’লে আমি জোর ক'রে ব’লতে পারি। এর তুল্য perfect কবিতা বাঙলাতেও নেই, সংস্কৃতেও নেই। ও-কবিতা শুনে "সমাজ সংসার মিছে সব মিছে জীবনের কলরব" এ-কথা যিনি ক্ষণিকের জন্যও হৃদয়ঙ্গম না করেন, তার এই বর্ষার দেশে জন্ম গ্ৰহণ করাটা কৰ্ম্মভোগ মাত্র ।