পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৪৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

yoos fPišNs 3 ΣΣ) উপেন্দ্ৰনাথ গঙ্গোপাধ্যায় চঞ্চল হ’য়ে উঠে লতিকা.ব’ললে, “কেন, ত’তে কি হবে ? আমাকে ডাকবার ছল ক’রে তাকে সেখানে ডেকে निटम सांब नांकि ?” মাথা নেড়ে হাসতে হাসতে কেশব বললে, “তুমি আমাকে বিশ্বাস ক’রে কাজের ভার দিয়েছ ব’লেই যে আমি তোমাকে বিশ্বাস ক’রে কাজের কৌশল ব’লব আমি তেমন কাজ ক’রিনে । আমাকে দিয়ে যদি কাজ নিতে চাও তা’ হ’লে জেরা ক’রো না ।” ব্যন্ত হ’য়ে লতিকা ব’ললে, “না, না, আমি জেরা ক’রছি নে । আমি তোমাকে আর কোনো কথা জিজ্ঞাসা ক’রব না। -लभू ७की छांyा।”

  • कि የ”

“সফল হবে তা ?” “নিশ্চয় । আজ তোমাদের ত্র্যহম্পর্শ কেটে যাবেতিন জনের সঙ্গে এক মিশে দুইয়ে দুইয়ে ভাগ হবে। আজ क्टिर्षि कि चांना ?” ‘ना। कि’” “एवषादछ ।” ভীতাম্বরে লতিকা ব’ললে, “বডড অন্ধকার হবে যে !” 'अक्षकांप्रे उ’ ५-जब कांबद्ध शबिक्ष श् । फूषि ६ দেখছি কোন তন্ত্রেরি কিছু জানো না। আচ্ছা এখন যাও - বা” বললাম তা” যেন মনে থাকে।” লতিকা এগিয়ে এসে তর্জনী আর মধ্যম দিয়ে কেশবের केशब्र कांटछ न्यॉन क"rब्र बन्ण, ‘यांब्र अभि सा' बालछि V-VS Gța a Qtrs i vis Gari Trots Ff, daशिष्ट नियम बांटव -ययन कि शब्रकांब्र ह'ण छूणब्र भू ধ’রেও। সে তাই ব’লেছিল।” cकानंत्र शंग्रङ गांधूंग; ब’ग्ण, 'cश्णांश्च ट्र!ि টেনে-হিচড়ে কি নিয়ে যাওয়া যায়। তাতে আরো জোর বাড়িয়ে দেওয়া হয়।” “তবে কি ক’রে নিয়ে যাবে ?” ‘সহজভাবে হাত ধরে। যদি জোর করে, তাহলে ইহাতে বুকের কাছে তুলে ধরে।” লতিকা হেলে ব’ললে, “তোমার কথা শুনে মনে হচ্ছে পারবে তুমি। দেখ, আর একটা কথা আছে-সঙ্গে । একটা বড় রূমাল রেখো—যদি চেঁচাতে যায় মুখ বেঁয়ে ফেলো। কিছুতে চেঁচাতে দিয়ে না।” কেশব ব’ললে, “না, তা দেবো না । কিন্তু বড় রুমাল ত” আমার নেই-তুমি না হয় একটা এনে দাও।” তেমন বড় রুমাল খুজে না পেয়ে লতিকা তাড়াতাড়ি নিশীথের একটা রেশমী গলাবন্ধ নিয়ে এল। “এতে হবে ?” গলাবন্ধটা খুলে দেশে কেশব ব’ললে, "চমৎকার হবে । এ কা’র গলাবন্ধ ? তোমার স্বামীর ? 't I' কেশব হেসে ব’ললে, “এর চেয়ে ভালো আর অন্য BDDB DBD BLJD EEDBDD S DD D SBS DD দিয়ে একটি কথা বেরোনো উচিত নয়।” চিন্তিতমুখে লতিকা ব’ললে, “দেখ একটা কথা খালি আমার মনে হচ্ছে। ওদের দু-জনকে পৃথক করবার জন্যে এ পৰ্য্যন্ত যা কিছু আমি করেছি। সব তাতেই যেন উল্টো ফল হয়েছে ! ওদের মধ্যে যোগটা যেন বেড়েই গেছে! তুমি আজ যা ক’রছ তা”তে আরো বেশী ক’রে তাই হবে না। ত ?” কেশবের মুখে আবার সেই অদ্ভুত হাসি ফুটে উঠল। লতিকা আর কোনো কথা জিজ্ঞাসা করতে সাহস ক’রলে না। রাত্ৰি বারোটার সময়ে লতিকা এসে খিড়িকীর দোয়ের কাছে দাঁড়াল। উত্তেজনায় তার বুকের মধ্যে যেন কোনো কল চ’লছিল! দোরটা খুলে রেগে কাছেই কেশব লুকিয়ে ছিল। লতিকাকে দেখতে পেয়ে সে কাছে এল। হাতে সেই গলাবন্ধ । রুদ্ধশ্বাসে লতিকা ব’ললে, “সব ঠিক ত?” লতিকার কানের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে কেশব ব’ললে, “সব ঠিক।” তার পর নিমেষের মধ্যে বঁ-হাত দিয়ে লতিকার গলা চেপে ধ’রে, ডান হাত দিয়ে তা’র মুখ বেঁধে ফেললে। একটু ধন্তাধস্তি হ’ল, কিন্তু কোনো ফল হ’ল না। মুখ দিয়ে লতিকা কোনো কথা বলতে পারলে না। চোখ তা”য় খোলা ছিল, কিন্তু চোখ দিয়ে সে কি-ভগাব প্ৰকাশ