পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৪৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

860; বে।--দিন পাশ্চাত্য-মন প্ৰাচ্য-মনের স্বভাব গ্ৰহণ করিবে, সে-দিন জগতে এক যুগান্তর আসিবে-নূতন সভ্যতার সৃষ্টি হইবে। সেই নব সভ্যতা আরও কত যুগযুগান্তর ধরিয়া বাচিয়া থাকিয়া জীবনের ' সার্থকতা সম্পাদন করিয়া লইবে-পরে স্বধৰ্ম্মের মানি যখন আসিবে, তখন আবার আর এক সভ্যতায় পথ করিয়া দিয়া নিজে মরিয়া যাইবে। পাশ্চাত্য তাহার বিশ্লেষণী প্ৰতিভার বলে বিশ্বকে খণ্ড খণ্ড করিয়া, শ্রেণীবিভাগ করিয়া, নানা ভাগে বিভক্ত कब्रिवा गदेवा, cलछे जकण कब्रिड विडांश ७ cयंभाव्र মধ্যে কৃত্রিম বেড়া দিয়া ভেদকে দুরতিক্রম্য করিয়া তুলিয়াছে; সেই কৃত্রিম বেড়ার জন্যই বিভাগগুলির মধ্যে ৰে বিরাট ঐক্যসুত্র রহিয়াছে, তাহ পাশ্চাত্যের দৃষ্টিতে १८ न-6न इमाप्क 6नश्डि नमर्थ नम्र। थांठा किए vsiet: 7Rurst. vi ešovsen (synthetic) efeusis বলে সৰ্ব্বাগ্রেই ভূমাকে দেখিয়া লয়, পরে ব্যবহারিক জীবনের সুবিধার জন্য খণ্ডকে ভূমার অচ্ছেন্ত অংশরূপে স্বীকার করে মাত্র। সুতরাং বৰ্ত্তমানে, বাহাকে “পশ্চিম” qui ri, çit "Pfisr-qs fairet (analytic) efset ষে-দিন-বাহকে প্ৰাচ্য বলা যায়, তাহার একীকরণী (synthetic) প্ৰতিভায় লয় পাইবে, অথবা দুই প্ৰতিভার সংমিশ্রণ হইবে, সে-দিন মানবের অখণ্ড কল্যাণের পথ খুলিয়া বাইবে-জাতিতে জাতিতে প্রেম সংস্থাপিত হইয়া এক মহামানবের মহাসভ্যতার বিকাশ হইবে। লেখকের ইন্দিতে বুঝা যায় আচাৰ্য্য জগদীশচন্দ্ৰ বক্সর আবিষ্কারই সেই নবযুগের সুচনা করিতেছে। কেত্ত্বি জে শিক্ষাপ্রাপ্ত আচাৰ্য বস্তুর মনের বিশ্লেষণী প্ৰতিভা এমন বিকাশ লাভ করিয়াছে যে, সেই প্ৰতিভার বলে তিনি অসম্ভাবিতরূপে অতি সুন্ম যাত্ৰাদি আবিষ্কার করিতে সমর্থ হইয়াছেন, এবং তাহার প্রাচ্যদেশজুলত একীকরণী প্ৰতিভা সেই ব্যৱসাহায্যে-পদার্থবিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞানের মধ্যে পাশ্চাত্য-মন যে সীমারেখা টানিয়া দিয়াছিল,-সেই সীমারেখায় লয় করিয়া দেখাইয়া बािgछ cष, अरे इरे बिछान्न भटश यूणख्ः cख्य नारे । এই আবিষ্কারের ফলে ভেদবুদ্ধি পিষ্ট সক্রেটিশের শিন্য <6> [ ভগন্দ্র পাশ্চাত্য-মন এমন এক ধাক্কা খাইয়াছিল যে, ইহা সেই আবিক্রিয়াকে প্রাচ্যের ইন্দ্ৰজাল বলিয়া আখ্যা দিতে কুষ্ঠিত হয় নাই। বস্তুত, আচাৰ্য্য বসু, সত্যদর্শী ঋষিগণের মত, দেখাইয়া দিলেন যে, জড় ও-চেতনের মধ্যে tetsЧати (stimulus-q) ity fista celog чате: কোন ভেদ নাই)-এই দুই বন্ত একই বস্তুর স্পন্দন হইতে উজাত তরঙ্গরেখা মাত্র, নটরাজের নৃত্যুচ্ছন্দে উপজাত ভূত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ প্রভৃতি একসূত্রে -গ্রথিত কালকণার মালার মত। আচাৰ্য্য বসুর অভেদবুদ্ধি ও একীকরণী প্ৰতিভা দেখাইয়া দিল, আপাত-প্ৰতীয়মান ‘জড়ি’ ও “চেতন”-এর মধ্যে এক অখণ্ড জীবনস্পন্দন চলিয়াছে, নৃত্যচ্ছন্দে, তালে তালে ; সেই নৃত্যের চরণভঙ্গে সর্বসীমারেখা DBDDBDS DBB DDB DDBLBLBSYSTBDB BD DY প্ৰতিষ্ঠা হইতেছে। ঋষিতুল্য বসু-মহাশয়ের মনে পাশ্চাত্যের বিশ্লেষণী প্ৰতিভা ও ভেদবুদ্ধির সহিত প্রাচ্যের অভেদ বুদ্ধি ও একীকরণী প্ৰতিভার অপূৰ্ব সমন্বয়ের ফলেই "জড়” ও “চেতন”-এর মধ্যে যে কোন কোন অংশে নিগুঢ় ঐক্য রহিয়াছে, তাহা বৈজ্ঞানিক উপায়ে প্রমাণিত করিতে Pig fir-riter li veiR “ Ihe Dance of Siva”-Rirqr গ্রন্থের লেখক আচাৰ্য্য বসুকেই নৰ চিন্তাধারার। প্ৰবৰ্ত্তক বলিয়াছেন । “পূর্ব” ও “পশ্চিম”-এর মিলনের সুচনাই এই গ্রন্থের (The Dance of Siva-n) efsen fra 1 tdg ভাব-সমৃদ্ধ, গ্ৰীকো-রোমান চিন্তাধারার ফলস্বরূপ এই যে এক বিশিষ্ট (characterized) পাশ্চাত্য সভ্যতা গড়িয়া উঠিয়াছে, তাহার বিশিষ্ট রূপ কালপ্রভাবে ও নানা কালচারের সংস্পর্শে আসিয়া ধসিয়া পড়িতেছে ; ঠিক তেমনি, প্ৰাচ্য সভ্যতারও যুগ-যুগান্তরগত বিশিষ্ট রূপ ও বর্ণ কালপ্ৰভাবে ও নানা কালচারের সংস্পর্শে আসিয়া লয় পাইতেছে ; বিজ্ঞানের ক্ষেত্রেও বিভাগুলির (Science-এর) মধ্যে সীমারেখা অন্তৰ্হিত হইয়া যাইতেছে ; বিশিষ্ট জান বা খণ্ড জান এক অখণ্ড জানে রূপান্তরিত হইতেছে ; १खाऊांव गब ७ कारगन्व्र गप्न गप्न नूऊनम्र স্বাচিত হইতেছে । .