পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৪৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

868 যুরোপের মধ্য-যুগের মঠ-লাইব্রেরী এক সংঘ-ভিক্ষু মঠের লাইব্রেরী-গৃহে বসিয়া গ্ৰন্থ-রচনায় রত ' লাইব্রেরীর প্রতিষ্ঠাতা। এই লাইব্রেরীতে নাকি সাত লক্ষ পুথির সংগ্ৰহ ছিল। কোনো কোনো পণ্ডিত বলেন খলিফা ওমর, আলেকজান্দ্ৰিয়া দখলের সময়, লাইব্রেরীটি পুড়াইয়া দেন। আবার কেহ বলেন সিজার যখন আলেকজান্দ্ৰিয়ার নৌ-বহরে আগুন লাগাইয়া দেন, সেই আগুনেই নাকি जाझेद्धशै७ि श्रृफ्रिा बान्न । छेश छाफु औटन (यद्विंडेछेण-qन्न এক প্ৰকাণ্ড লাইব্রেরী ছিল; এথেন্সে ইউক্লিড, এবং cनंगिग्गोब्र७ श्९गाशेरबौ छिंग । রোমে বিদ্যানুশীলন ও জ্ঞানচর্চা আরম্ভ হইয়াছিল श्षांनिषन श्रेष्ठ नू$ख् श्रूषि°बव्र •१६थछ् नक्षेत्रं । शूद्यैब्र চতুর্থ শতাব্দীতে এক রোমেই আটাশটি লাইব্রেরী ছিলউনবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভেও য়ুরোপ কিংবা এশিয়ার কোথাও বিস্তানুশীলনের এত সুবিধা ছিল না। এদিকে খৃষ্টীয় সংঘাম্রামগুলিতেও ধীরে ধীরে ছোট ছোট লাইব্রেরী [ खांबा গড়িয়া উঠিতে আরম্ভ করিয়াছিল এবং ইহাদের সংগ্রহের মধ্যে খৃষ্টীয় ধৰ্ম্ম-গ্ৰন্থরাজিই স্থান পাইতেছিল। সেণ্ট জেরোমের নিজের লাইব্রেরী এবং সম্রাট কনষ্ট্যানটাইনের কনষ্টান্টিনোপল লাইব্রেরী এই জাতীয় গ্ৰন্থসংগ্রহের জন্যই সুপ্ৰসিদ্ধ ছিল। ভারতবর্ষে খুব প্ৰাচীনকালে লাইব্রেরীর অন্তিত্বের কোনো প্ৰমাণ আমাদের জানা নাই। বৈদিক যুগে বেদই ছিল যাহাঁদের একমাত্র গ্রন্থ তঁহাদের লাইব্রেরী প্ৰতিষ্ঠার কোনো প্ৰয়োজন ছিল না । গুরুগৃহ হইতে শিষ্য যে-দিন ফিরিয়া আসিতেন, সে-দিন সমস্ত বেদ তাহার কণ্ঠে ও ওষ্ঠে বিরাজ করিত --তিনি নিজেই তখন একটি লাইব্রেরী ! সেই বেদ আবার কেহ লিখিয়া রাখিতে পান্বিত না, তাহা হইলে ঘোর পাতকগ্ৰস্ত হইতে হইত। ইহাই ছিল প্ৰাচীন ভারতে নিয়ম, বৌদ্ধযুগেও তাই। খৃষ্টীয় চতুর্থ ও পঞ্চম শতাব্দীতে চীনা পণ্ডিতেরা বৌদ্ধ-শাস্ত্ৰ পাঠের জন্য যখন এদেশে আসেন তখন BDBuBBD gt KDBD DBB DuDuD BBD DDS ভিন্ধুদের নিকট হইতে শুনিয়া শুনিয়া লিখিয়া লইতে হইয়াছিল। কিন্তু পরবত্তী যুগে মানুষ আর এই শাস্ত্ৰ-নিৰ্দেশ মানিয়া চলিত না। প্ৰত্যেক পণ্ডিত ব্ৰাহ্মণের গৃহেই এক একটি করিয়া লাইব্রেরী থাকিত। বৌদ্ধদের বিধারে বিহারে DBB BD D ggS DDD BBD BDBDY অনেকটা बृष्ब्रांप्°ब्र भाषायूशंज्ञ Monastery-व्र बख् । शूनणगांनः॥ (श्न खांब्रङबर्ष आषिकांब्र क६िदृङ बांब्रड कब्र তখন পৰ্য্যন্তও বৌদ্ধদের অনেক বিহারে অনেক বড় বড় লাইব্রেরী ছিল। মুসলমানেরা অনেক বৌদ্ধ-বিহারের লাইব্রেরী পুড়াইয়া ফেলেন। ওদন্তপুৱী-বিহারের লাইব্রেরীটি ব্যক্তিয়ার পুড়াইয়া ফেলিয়াছিলেন ; নালন্দ ও বিক্ৰমশিলার লাইব্রেরী এবং বাঙলার জগদ্দল-বিহারের লাইব্রেরীও surpa)