পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৫১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আশ্বিন [ >69< وA" এলো বড়ো বড়ো শাল কাঠ, সিলেট থেকে छून, कण बनवडी, विछांवर्डी कूमांौनव्र थपत्र थान cऔश्य। भबूকাতা থেকে মালগাড়ি বোঝাই করোগেটেড লোহা । সুদন চোখ পাকিয়ে বলে, ঐ চাটুজেদের ঘরের মেয়ে চাই। বাজারের লোক অবাক! ভাবিলে, “এই রে । হাতে क्हि ግi-ፃ†€፬ ቐሮማ, ማi-ማ†€ቯl 6ማቐርዩ? ማiርማጻ ማርej, ሞ♥ জন্মেছিল, সেটা সইবে কেন। এবার বদহজমের পালা, ভয়ঙ্কর। কারবার মরণব্দশায় ঠেকলো ব’লে!” V) এবারো মধুসূদনের হিসেবে ভুল হোলো না। দেখতে এইবার কন্যাপক্ষের কথা । দেখতে রািজবপুরে ব্যবসার একটা আওড় লাগলো। নুরনগরের চাটুজেদের অবস্থা এখন ভালো নয়। তার ঘূর্ণিটানে দালালরা এসে জুটুলো, এলো মাড়োয়ারীর ঐশ্বর্ঘ্যের বাঁধ ভাঙাচে। ছয়-আনী সরিকুরা বিষয় ভাগ দল, কুলিয় আমদানী হোলো, কল বসল, চিমনি থেকে ক’রে বেরিয়ে গেল, এখন তারা বাইরে থেকে লাঠি কুণ্ডলায়িত ধূমকেতু আকাশে আকাশে স্থালিমা বিস্তার হাতে দশ-আনীর সীমানা খাবলে বেড়াচ্চে। তাছাড়া করলে। ब्रांक्षाकांख औ७द्ध cलबांझऊँी अधिकांब्र गएल-छद्ध बडई. হিসেবের খাতার গবেষণা না ক’রেও মধুসূদনের সূক্ষ্মভাবে ভাগ করুবার চেষ্টা চলচে, ততই তার শস্য মহিমা এখন দূর থেকে খালি চোখেই ধরা পড়ে। অংশ স্থলভাবে উকীল মোক্তারের আঙিনায় নয়-ছয় এক সমস্ত গজের মালিক, পাচীল-ঘেরা দোতলা ইমারাৎ, হ’য়ে ছড়িয়ে পড়ল, আমলারাও বঞ্চিত হোলো না । গেটে শিলাফলকে লেখা "মধুচক্র”। এ নাম তার কলেজের নুরনগরের সে প্ৰতাপ নেই,-আয় নেই, ব্যয় বেড়েচে পূৰ্ব্বতন সংস্কৃত অধ্যাপকের দেওয়া। মধুসুদনকে তিনি চতুগুৰ্ণ। শতকরা ন’টাকা হারে সুদের ন’প-ওয়ালা পূর্বের চেয়ে অকস্মাৎ এখন অনেক বেশি স্নেহ করেন। মাকড়সা জমিদারীর চারদিকে জাল জড়িয়ে চলেচে। D DDD D DDD BDBK SBB BBBSDS পরিবারে দুই ভাই, পাচ বোন। কন্যাধিক্য অপরাধের কবে ম’রে যাবো, বৌ দেখে যেতে পারবো না কি ?” জরিমানা এখনো শোধ হয়নি। কৰ্ত্ত থাকতেই চার মধু গভীরমুখে সংক্ষেপে উত্তর করলে, “বিবাহ করতেও বোনের বিয়ে হ’য়ে গেলো কুলীনের ঘরে। এদের ধনের সময় নষ্ট, বিবাহ ক’রেও তাই। আমার ফুসৎ কোথায়?” বহরটুিকু হাল আমলের, খ্যাতিটা সাবেক আমলের। পীড়াপীড়ি করে এমন সাহস ওর মায়েরও নেই, জামাইদের পণ দিতে হোলো কৌলীন্যের মোটা দামে ও কেননা সময়ের বাজার-দর আছে। সবাই জানে মধুসূদনের ফাঁকা খ্যাতির লম্বা মাপে। এই বাবাদেই ন” পার্শেন্টের @平 電e 1 সুত্রে গাথা দেনার ফাসে বারো পার্শেণ্টের গ্ৰন্থি পড়ল। আরো কিছুকাল যায়। উন্নতির জোয়ার বেয়ে কার- ছোট ভাই মাথা ঝাড়া দিয়ে উঠে বললে, বিলেতে গিয়ে বারের আপিস মফঃস্বল থেকে কলকাতায় উঠল। নাতি ব্যারিষ্টার হ’য়ে আসি, রোজগার না করলে চলবে না। নাতনীর দর্শন-সুখ সম্বন্ধে হাল ছেড়ে দিয়ে মা ইহলোক সে গেল বিলোতে, বড়ো ভাই বিপ্ৰদাসের ঘাড়ে পড়ল ত্যাগ করলে। ঘোষাল কোম্পানীর নাম আজ দেশ- সংসারের ভার। বিদেশে, ওদের ব্যবসা বনেদী বিলিতি কোম্পানীয় গা এই সময়টাতে পূৰ্বোক্ত ঘোষাল ও চাটুজেদের বেসে চলে, বিভাগে বিভাগে ইংরেজ ম্যানেজার। ভাগ্যের ঘুড়িতে পরস্পরের লিখে লিখে আর একবার বোধে মুম্বন এবার স্বয়ং বললে, বিবাহের ফুস্থাৎ হ'ল। গেল। ইতিহাসটা বলি। কর্মুলাজারে ক্রেডিট তার সর্বোচে। অতি-বড়ো বড়বাজারের অননুকদাস হালওয়াইদের কাছে এদের অভিমানী ঘরেরও মানভজন করবার মত তার শক্তি ? একটা মোটা . অঙ্কের দেন। নিয়মিত সুন্দ দিয়ে আসচে, চারদিক থেকে অনেক কুলবতী, রূপবতী, গুণবতী, কোনো কথা ওঠেনি। এমন সময়ে পুজোর ছুটিতে