পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৫৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

《心刘 করিয়াছে এবং এই মাতাকে প্ৰসন্ন করিবার চেষ্টায় নানা পুজা দিয়াছে। এইরূপেই বহু ওষধি-দেবতার (Vegetation Deity) পরিকল্পনা হইয়াছে এবং বহু ব্ৰত-অনুষ্ঠানের जय हेब्रांटछ। পরবর্তীকালে উপাসকের জ্ঞান-দৃষ্টির এবং সৌন্দৰ্য্যবোধের ক্রমবিকাশের সহিত এই ব্ৰত-অনুষ্ঠানগুলি নব নব কল্পনাৰায় পরিপুষ্ট হইয়াছে এবং ধীরে ধীরে সেগুলির দেহান্তর না ঘটলেও রূপান্তর ঘটিয়াছে। ” একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। ভারতবর্ষে গ্রীষ্মকালে প্রখর সুৰ্য্যের তাপে বিশ্বপ্ৰকৃতি রসহীন, শুস্ক, মরুপ্রায় হইয়া ওঠে ; যেন তখন শুমলতা লাভের জন্য পৃথিবীর রৌদ্রদপ্ত তপত চলিতেছে। মানুষের মনও তখন প্ৰকৃতির এই নীরস শুষ্কতায় কাতর হইয়া ওঠে। তাহার পর আকাশ নীলা-নব মেঘে ভরিয়া যায়, মেঘমেহুর অম্বরে বিদ্যুৎ গর্জন করিয়া ওঠে, বর্ষা নাবে, শুক তৃষ্ণাৰ্ত্ত পৃথিবীর তৃষ্ণ মেটে, বক্ষ শীতল হয়। তখন আবার फ़ांब्रिक्षिक चांगण, जचौब, थानवान् श्ना ७ाई। श्रृंधिौ নবয়সসঞ্চারে নব নব ভূণপল্লবের জন্ম দেয়, শুদ্ধপ্ৰায় ক্ষীণস্রোতা শীর্ণ নদী পরিপূর্ণ হইয়া দু’কুল ছাপাইয়া বহিয়া যায়। বর্ষার স্নিগ্ধ ধারায় জানা করিয়া সমস্ত বিশ্বপ্ৰকৃতি नर्देौन चांबकत्र शांझन कब्र। বর্ধাই ভারতের বসন্ত ঋতু। প্ৰকৃতির ষে নিয়মে ঋতুচক্রের এই লীলা, সৃষ্টির মধ্যে এই শুষ্কতা ও শুiামলতার জরা ও যৌবনের খেলা চলিতেছে, মানুষ তাহার রহস্ত সন্ধান করিয়া পায় নাই, তাই সেদিন BDBDD BBB DDD S DBDBBuBS DD DDBDDD প্ৰকৃতির শুrামলতা তাহার অন্ন দিবে, তাই এই খামলতাকে কামনা করিয়া সে ব্যাকুল আগ্রহে পূজা অর্ঘ্য দিত, এবং যখন এই ঈসিত শুমলতা সৃষ্টির মধ্যে দেখা দিত। তখন তাহার প্রার্থনা পূর্ণ হইয়াছে, দেবতা প্ৰসন্ন হইয়াছেন ভাবিয়া সে উৎসব করিত, নৃত্যগীতে প্ৰকৃতি-প্ৰাদশ মুখরিত कब्रिना पूर्णिड। এককালে পৃথিবীর সর্বত্রই সর্বদেশে শীতের জন্মোৎসব এইরূপ নানা নৃত্যগীত আন্না অনুষ্ঠিত হইত এবং তখন বহু ব্ৰত <டு [ जांत्रिम অনুষ্ঠান এই শািন্তপূজার সহিত অবিচ্ছন্নভাবে জড়িত ছিল,- আজ তাহার হয়ত’ কোন পরিচয়ই নাই, সভ্যতার ক্রমবিকাশের সহিত এই জন্ম-ইতিহাস একেবারেই লুপ্ত হইয়া গিয়াছে। হীনকুলজাত লোক যখন সমাজে উচ্চস্থান অধিকার করে তখন তাহার জন্ম-ইতিহাস নুতনভাবে রচিত হয়, তাহার জন্মে আভিজাত্য পরিকল্পিত হয়। ইতিহাসে এরূপ ঘটনা বিরল নহে। তেমনি যে ব্ৰতের জন্ম হয়ত প্ৰকৃতির কোন বিশেষ বিকাশের রহস্য-ব্যবনিকা উন্মোচনের অক্ষমতার সহিত জড়িত ছিল, পরবর্তীকালে নবীন সৌন্দৰ্য্য-সম্পাতে ও পরিকল্পনাস্পর্শে তাহার জন্মকাহিনীর আমূল পরিবর্তন হয়, নুতন অর্থে এবং ঐশ্বর্ঘ্যে । তাহা সম্পূর্ণ নূতন ব্ৰতেই পরিণত হয়। * * উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে কোন কোন স্থানে এখন কাজরী নামে যে ব্ৰতটী নৃত্য ও গীত আর অনুষ্ঠিত হয় তাহা এককালে এই বর্ষাপ্রকৃতির শুrামলতার পুজাই ছিল। তাহার নামের মধ্যেই সে পরিচয় রহিয়াছে। "কাজরী” “কজলী” শব্দের অপভ্রংশ। প্রকৃতির কাজল শুগামরূপে পূজা এই “কািজয়ী” ব্ৰত। কিন্তু ধীরে ধীরে এই ব্ৰতের অর্থ ভিন্নতর নূতনতর হইয়া গিয়াছে ; বর্তমান কালে কাজরী ব্ৰত ভ্ৰাতার কল্যাণ কামনায় ভগিনীকর্তৃক অনুষ্ঠিত হয়। “ aqqif fag- of NCI) G INI CIR অধিষ্ঠিতা তাহারই পুজায় কাজরীত্ৰিতের আরম্ভ। শ্রাবণের लक्रां छूऊँौशांब्र निन अंडांटड बनांौब्रां नौव्र विभ नौव्र আন করিয়া পবিত্র হইয়া একটী পত্রপুট বিশুদ্ধ স্মৃত্তিকায় ধান্ত বা যবের বীজ বপন করেন ; তাহার পর তাহাতে জল সিঞ্চন করিয়া আবর্জনা-মুক্ত পবিত্র স্থানে অন্ধকারের মধ্যে রাখিয়া দেন। শ্ৰাবণী পূর্ণিমার দিন স্নান করিয়া BDDB DD DDDBB S SBBBBLBB BDD DDDD DDD যান। পত্রপুটগুলিকে “ভুজরিয়া" বলে। ভগ্নিগণ পত্রপুট নদীর জলে তাসাইয়া দিলে ভ্রাতারা সেগুলি তুলিয়া আনেন। ভ্ৰাতা ভিন্ন অন্য কেহ ভুজরিয়াগুলিকে স্পর্শ করিলে ব্ৰতচারিণীর ব্ৰতভঙ্গে হয়; সুতরাং দুজরিয়া বিসর্জনেয়। সময় ভীয় ব্ৰতরক্ষার জন্য ভ্রাতারা সেখানে উপস্থিত থাকেন। এই দুজনিয়া” রক্ষণ করিতে গিয়া প্ৰাচীনকালে