পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৫৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ess இ源 । अधिन আবাহন-মন্ত্র, তাই ইহার সুরের মধ্যে এমন এক প্রকারের উৎসবের প্রকৃত স্বরূপটী বুঝিতে পারি না, এবং সেইজন্য जैधनि, भांपकडा थबर शिलांग चांटछ बांशब्र नश्डि বুলনের হিন্দোল এবং চারিপাশের প্রকৃতির নবজন্মের eधनिड डेकांग्रेडब्रि श्न कि cभाग। " | কাজরীতে যে সকল গান গাওয়া যায় সেগুলির মধ্যে অনেকগুলিই কৃষ্ণরাধার মিলনবিরহের কাহিনী লইয়া । মানুষের মনে সুন্দরকে পাইবার জন্য যে চিরন্তন বিরহব্যথা জাগিয়া আছে-যাহা কৃষ্ণরাধার রূপকের মধ্যে ভক্তহৃদয়ের D BD BDD LBBS BDBDD DBBBDD DBL তাহারই সুর বাজিয়া ওঠে। শ্রাবণ আসিল, চারিদিক মেঘে আঁধার হইয়া গেল, আকাশে মেঘগর্জন হইতেছে, বিদ্যুৎ চমকিতেছে, ময়ুর উতলা হইয়া নৃত্য করিতেছে, পাপিয়া চাতক প্ৰাণ খুলিয়া গান করিতেছে-কিন্তু বিরাহিণী আমি, আমার অন্তরে সে রস কোথায়, আমার প্রিয়। আজ কোথায়, ইহাই কাজরী গানের বিশেষ সুর। ' ' ` ইংরেজ নৃ-তত্ববিদ গণের মধ্যে কেহ কেহ এই উৎসবটীকে 'मौण वगिंब्रांप्रश्नं ; चांभांप्नब्र क्षप्तंब्र वह ड्रेश्नबखगिकारे DBDB LBDB DDBBD S DBBD BDDDS S DDBBS হোলী,-তাহাঁদের গানগুলি সকলই তাঁহাদের নিকট অশ্লীল। মিলনবিরহের গানগুলি সর্বদেশে সৰ্বকালেই মানুষের অন্তরতম ভাবগুলি প্ৰকাশ করিয়াছে; তাহার মধ্যে 6कॉन अौगडारे नाई। उाब थक्थों गडा थछे ७९नावन মাতামাতি কোন কোন সময়ে সংযমের সুন্ম-সীমারেখা चडिक्य कविवां बारेड। औदन-गtaiप्नत्र अवकांटन গ্ৰাম্য নরনারীর সহজ সরল উচ্ছসময় উৎলবায়োজনের ও আমাদের সভ্যজীবনের উৎসব-আদর্শের মধ্যে এমন একটি বিরাট পার্থক্য আছে যাহার ফলে আমরা তাহদের সেগুলি আমাদের নিকট অবিচার লাভ করে। কাজরী যে প্ৰকৃতির শুমলতার উৎসব তাহার একটীি প্ৰমাণ পাওয়া যায়। ভুজরিয়া বিসর্জন করিবার সময় সকলকেই হরিৎ বর্ণের পরিচ্ছদ পরিতে হয়। পুরনারীদের বস্ত্ৰ, চোলী, ওড়না সকলই সেদিন সবুজ রঙে রাজিত হয় ; পুরুষেরাও সেদিন সবুজ কাপড়, পাগড়ী পরে ; এমন কি প্রাচীনকালে যে যোদ্ধারা ভূজরিয়া রক্ষা করিতে আসিত তাহাদের অর্থগুলি পৰ্য্যন্ত হরিৎ বর্ণে রাজিত হইত। ইত্যর ভদ্র, ধনী নিধান, নরনারী নির্বিশেষে সকলেই কাজরী উৎসবের দিন এমন করিয়া সবুজ হইয়া গান গাহিত, নৃত্য উৎসব করিত। এখনকার দিনেও পুরুষেরা সেদিন अडड जांशतब भiशीश नबूल ब्राड ब्रॉडरेवां गरेवा t "ሰታ এইভাবেই একদিন কাজরী উৎসব সম্পন্ন হইত। আজিকার সভ্যতার যুগে এই উৎসব ও ব্ৰত পরিত্যক্ত হইয়াছে ; ভগ্নিদের ভ্ৰাতৃ অৰ্চনাও আজ বিরল হইয়া ऐठिंब्रांप्छ । चांव श्न भांड्ष यंङ्गछिद्र गरुण ब्रश्या बांनिष्ठ পারিয়াছে বলিয়া সম্পৰ্দ্ধা করিতেছে-তখন প্ৰকৃতির শু্যামল নবীনতার মধ্যে প্ৰাণের বিকাশকে কোন প্ৰকার উৎসবের দ্বারা আবাহন করিবার কোন সার্থকতাই আর তাহার কাছে নাই। বোধ করি জ্ঞানবৃক্ষের ফল খাইয়া আমরা বিজ্ঞতার হইয়াছি। এই বিজ্ঞতার মধ্যে সহজ আনন্দউৎসবের আর কোন স্থান নাই; তাই কাজী গীতও। নাই, বুলনের দোলও নাই, নৃত্যও নাই। আধুনিক সভ্যতার প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গে সেগুলি আমাদের গৃহপ্ৰাঙ্গ” হইতে চিরদিনের জন্য নির্বাসিত হইয়াহে। ]