3a-GV ES VFVS IN C I fa অনেক মন্দির অসমাপ্ত রয়েছে । এঙ্কোর-ভাটের পাঁচটী চুড়ার ভেতর দু’টি অসম্পূৰ্ণ ; কিন্তু তবুও মন্দিরের সবটা দেখলে অবাক হ’তে হয়। যশোধরপুরের প্রাকার থেকে এস্কোর-ভাট খুব বেশী দূরে অবস্থিত নয়। সুবৃহৎ পরিখা সেতুর ওপর দিয়ে পার হ’য়ে মন্দিরের চত্বরে পৌছতে হয়। এই পরিখাটি সুগভীর। এখনো জলে ভরা। দু” একটা অংশমাত্র ভরাট হয়েছে। সেতুর কাৰ্য্য শেষ হ’তে পারে নি। ব’লে অনুমান হয়। সেতুর দু’দিকের বেষ্টনী অসমাপ্ত রয়ে গেছে। সুপ্ৰশস্ত মন্দির চত্বর। খণ্ড খণ্ড প্রস্তর ইতস্তত বিক্ষিপ্ত হ’য়ে রয়েছে। স্থপতি সে-গুলিকে মন্দিরের কাৰ্য্যে লাগাবার যে আর সময় পায়নি তা” দেখলেই মনে হয়। DS S BD BB DDBSSS SsLLD SgDDB পৌঁছতে গেলে বহু চত্বর ও অলিন্দ অতিক্ৰম ? ক’রে উচ্চ সোপান বেয়ে উঠতে হয়। প্ৰতি চত্বরে দেবসেবায় জল রাখবার জন্য দ্রোণী ছিল । মন্দিরে প্রধান cq give casts visie <මුවේ" [ আশ্বিন প্ৰতিষ্ঠান ছাড়া আরও বহু ছোট প্ৰতিষ্ঠান ছিল। মন্দিরের প্ৰাচীর গাত্র ক্ষোদিত চিত্রে পরিশোভিত। কোথাও রামায়ণের কাহিনী, কোথাও পৌরাণিক কথা, কোথাও DBBBD gE BDBLLLg K DDBDLDBS L DLL ধৰ্ম্ম-কাহিনী ভাস্করের সুনিপুণ হন্তে মূৰ্ত্তি পেয়েছে। প্ৰতি তোরণ নানা ভাস্কর্ঘ্যে শোভিত। দেখলেই মনে হয় যেন কম্বোজের শিল্পীদের মনের পটে তাদের অদূর ভবিষ্যতের বিষাদকাহিনী প্ৰতিভাত হয়েছিল। তাই এঙ্কোরের এই শেষ কীৰ্ত্তির ভেতর তাদের প্রতিভার চরম পরিচয় দিয়ে গেছে। বায়নে যে কলানৈপুণ্য পরিলক্ষিত হয় তা’ অনেকস্থলে এঙ্কোর-ভাটের চেয়ে উচ্চাঙ্গের হ'লেও এঙ্কোর-ভাটে নানা শক্তির একত্র সমাবেশ হয়েছে। পুর্বেই বলেছি যে এক্কোর-ভাটের অনতিদূরে অল্পদিন থেকে একটী বৌদ্ধভিক্ষুসংঘ স্থাপিত হয়েছে। এঙ্কোর যখন খামদেশের অন্তর্ভূত হয় তখন থেকেই বৌদ্ধদের প্রতিপত্তি একটু বেড়েছে। এঙ্কোর-ভাটেও এদের হাত কিছু পড়েছে এবং মন্দিরের দু’ একটী কক্ষে বুদ্ধমূৰ্ত্তি স্থাপিত হয়েছে। অবশ্য এ স্থাপনার ভেতর কোন প্ৰাণের সাড়া নাই। কিছুদিন থেকে সাইগণের ভারতীয় বণিকদের ভেতর একটু ধৰ্ম্মভাব জেগেছে এবং তঁরা কিছু অর্থব্যয় ক’রে এঙ্কোর-ভাটে নিয়মিত ভাবে প্ৰদীপ জালবার ব্যবস্থা করেছেন। যে প্ৰদীপ সাতশো বছর ধ’রে নির্বাপিত ছিল তা” আবার জলেছে। তাই আশা হয়। ভারতসন্তানদের চেষ্টায় আবার এঙ্কোরের ভাঙ্গা মন্দিরে নূতন ক’রে দেবতার SLLKS guDS DDB S DBBBuSuDD DBDB BBDB DBDBuDDBDS সন্তানের কলধ্বনিতে মুখরিত হয়ে উঠবে। এঙ্কোর-ভাট দেখেই আমাদের এস্কোর দেখা শেষ ক’রতে হ’ল। ভারতের প্রাচীন ঔপনিবেশিকদের যে কীৰ্ত্তি ছ’মাস ধ’রে দেখলেও চোখ তৃপ্ত হয় না। আমাদের বাধ্য হ’য়ে তা’ এক সপ্তাহে শেষ ক’রতে হয়েছে। তবে যা দেখেছি তাতে স্তম্ভিত হয়েছি। হাজার বছর পূর্বে ভারত-সন্তানেরা এই সাগর পারে এসে ভারত-মাতার যে বিজয়-স্তম্ভ স্থাপনা ক’রেছিলেন তা” কালের অনেক
পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৬১৩
অবয়ব