পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৬১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“সাহিত্য-ধৰ্ম্মের সীমানা”-বিচার শ্ৰীদ্বিজেন্দ্রনারায়ণ বাগচী কুরুক্ষেত্র-সমরে দ্ৰোণবধের পর অর্জন শোক, বিবাদ ও আত্মমানিতে নিতান্ত মুহমান হ’য়ে পড়েছিলেন। তা’কে সাব্যস্ত করতে শ্ৰীকৃষ্ণ ও যুধিষ্টিরকে অনেক বেগ পেতে হয়েছিল। আমাদের বঙ্গসাহিত্য-রণক্ষেত্রের স্বয়ং-নির্বাচিত গাণ্ডীবী বৃদ্ধ সাহিত্যগুরুর প্রতি বাণ নিক্ষেপ ক’রে, সেরূপ বিষাদগ্ৰস্ত হয়েছেন। কিনা জানিনে। যদি হ’য়ে থাকেন তা’কে আশ্বাস্ত ক’রতে পারি, তিনি নিশ্চিন্ত হোন। তা’র হাতের গাওঁীব-টঙ্কারে তা’র নিজের কানে তালা ও শিশু-দর্শকদের চমক লাগিলেও তা” বস্তুত गांणनांगूलिड वरनथखनिर्विड कौyांशNौवभांब । ब्रूक রণগুরুর সুগুত্ৰ কেশরাজি বা সুশুভ্রতর যশোরাশি তা’র বাণনিক্ষেপে বিন্দুমাত্র ক্ষুব্ধ হয়নি। ব্যাপারটা একটু খুলে বলা দরকার। কিছুদিন হ’তে বাংলা-সাহিত্যক্ষেত্রের অঙ্গণে আটের দ্বাধীনতার নামে নানারূপ উচ্ছম্বলতার বে। তাণ্ডব নৃত্য সুরু হয়েছে, তা” সকলেই লক্ষ্য ক’রেছেন। স্বাধীনতার অর্জন ও পরিাচালনে যে সুদৃঢ় সংযম ও বলিষ্ঠ সুস্থ বুদ্ধিবৃত্তির প্রয়োজন তা’র অভাৰ বশতই এইরূপ বিপরীত ব্যাপারের উদ্ভব হয়েছে। যৌন-সন্মিলনের যে-অংশ, মানুষ, স্বাভাবিক হী বশতঃ চিরদিন লোকচক্ষুর অন্তরালে যথাসম্ভব প্রচ্ছন্ন রেখে এসেছে,-বর্বর পরুষ হন্তে তা”র আবরণ উন্মোচন DSD t DBDDBB DB BBBD DBD GDY কেউবা, আপনাকে আর্ট জগতের নূতন মহাদেশ আবিষ্কারকর্তা কলম্বাস বলে মনে ক’রেছেন ; কারো ভাব , বা দিগ্বিজয়ী সেকেন্দর সাহের মতো। শুনেছি সেকেন্দর সাহ সমস্ত পৃথিবী জয় করার পর "আর একটা পৃথিবী . নেই" বলে দুঃখ ক’রেছিলেন। এরাও মানবের যুগপরম্পন্নাব্যাপী সাধন-সঞ্চিত, সুকুমার-সন্তৰ্পণে রক্ষিত পৰিত্ৰ ভাবগুলির গারে বে-তাৰে পৰলেপনের হোলি-খেলা Cy সুরু ক’রেছেন, তাতে ঐ রূপ দুঃখ করার আর বেশী বিলম্ব আছে ব’লে মনে হয় না । এয়াও অচিরে রণজিৎসিংহের মত ব’লতে পারবেন--"বাস, সব কালো হো foit" , যদি ইতিমধ্যে মানব-ইতিহাসের ভগবান । যোগনিদ্ৰা হ’তে জাগ্ৰত হ’য়ে-“যদা যদাহি ধৰ্ম্মত গ্লানি ভঁৰতি ভারতী”-গীতায় এই প্ৰতিশ্রুতি-বাক্য পালন না। R” K যা’ হোক সাহিত্য-রাজ্যের এই শোচনীয় অনাচারে সাহিত্য ও সমাজের শুভাকাজকী মাত্রেই একান্ত উৎকণ্ঠিত LDBD DDuDD SS BD g BDLDD BDB BBuBL প্রতিবাদও করেছেন। তবে প্রতিবাদটা বেশীর ভাগ । সমাজনীতির পক্ষ হ’তেই হয়েছে। ধারা আটোয় নামে সাত-খুন মাপ হয় মনে করেন, আমি সে-দলের লোক নই। আর্টের উপদ্রবে। সমাজের অকল্যাণ-আশঙ্কা ঘটলে, আটকে সংযত করার অধিকার-সামাজিকদের আছে এ-কথা আমি পুরাদন্ডর বিশ্বাস করি। " তথাপি, আমি মনে করি যে, এক্ষেত্রে প্রতিবাদটা আর্টস্ট্রাম্য: তরফ হতে হ’লে, বেশী ফলপ্ৰদ হওয়ার সত্যশিলা। किनिन भूल निौप्ड अवांगी वकलांश्छिा-शक्गिनब्र BDDDBDB DD BBD BBDS DDDDS S BDS ভাষণে, সে-কাজ বেশ দক্ষতার সহিত সম্পন্ন করেছেন। শ্ৰীমানের প্রবন্ধে ধার যতই থাকুক না কেন, “সাহিত্যিক"- পদমৰ্য্যাদা, বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধি মৰ্যাদা ও বিয়ো-মৰ্যাদার তার না থাকায়, উহা ব্যথাযোগ্য সমাদর লাভ করেছে। ৰ’লে মনে হয় না । সাহিত্য-সমাজের এই বারোয়ারি অনাচার রবীন্দ্রনাথ কেন নীরবে উপেক্ষা করছেন, সে-প্রশ্ন স্বভাবতই মনে, উঠত। বাংলা-সাহিত্যের চেয়ে ব্যাপকতর বিষয়ে সত্যের সন্ধান ও প্রচারে তিনি ব্যাপৃত আছেন বুলে, হয়তো,