পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৬২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sees

  • ांईिङ|- औषांब”-विष्कांद्व

tat শ্ৰীদ্বিজেন্দ্রনারায়ণ বাগচী তার কাছে। এ সৌন্দৰ্য্যরাশি মনে হয় মৃত্তিকার মুষ্টি শুধু নিপুণ চিত্রিত झि-श्रुनेिका । কবি এই কাব্যে সৌন্দৰ্য্যের সুধা দেহ-পাত্রে আকণ্ঠ পুরিয়া পান করাইয়াছেন নিঃসন্দেহ, কিন্তু সে কেবল দেহাতীতের অসীম আকাজক্ষাকে জীবন্তভাবে জাগিয়ে তোলার জন্য। বিদ্যাপতির ”সখিরে কি পুছসি অনুভব মোয়” গানটি যে অসীমের রসে ভরপুর, “চিত্রাঙ্গদা” কাব্যে তা’রই প্ৰবাহ বেয়ে চ’লেছে। “লাখ লাখ যুগ হিয়ে হিয়ে রাখদুতবু হিয়া জুড়ন না গেল” এই ছত্রটিতে নরেশবাবু যদি কেবল বুকে বুকে সংস্পৰ্শ নামক ‘দৈহিক ব্যাপার” মাত্ৰই অনুভব করেন, তা’হলে যে তীর্থযাত্রী পুৱীধামে জগবন্ধুর স্থানে আপনার বাড়ীর লাউমাচাখানি দেখেছিল, নরেশবাবুর চেয়ে সে যে বেশী अछांव क'ब्रछिण, ७-क्थी किकूडझे दणां यांच ना । डिनि অনর্থক কষ্ট ক’রে সাহিত্য-তীর্থযাত্রা না ক’রে যদি আপনার বাড়ীতে ব’সে লাউমাচাখানির সেবা ক’রতেন, BDB BBB D LLGBBB DB DDD D DDDBDS প্ৰাপ্তি র্তা’র ঘাটত, সে-বিষয়ে সন্দেহ নেই। যা’ হোক উপরি উদ্ধত কবিতা-ছাত্রগুলি পড়েও নরেশবাবু যদি মত পরিবর্তন ক’রতে না পারেন, তা”হ’লে নিশ্চয় বুঝতে হবে, নরেশবাবুর মত নামক পদার্থটি বদলায় তা’র নিজের কোনও গোপন পেয়ালে,-সত্যমিথ্যার সঙ্গে কোনও সম্পর্ক রেখে নয়। এইবার আসল বিষয়ে অবতরণ করা যাক-সেই বহুপূর্বের “আব্রু ও বে-আক্ৰ”-র মধ্যে সীমা নির্দেশের বিষয়। প্ৰথমেই দেখি, “এ-বিষয়ে কবিবর আমাদিগকে কোনও অভ্রান্ত নির্দেশ দেন নাই” ব’লে নরেশবাবু আপশোষ ক’রেছেন। আপশোষেরই তো কথা সন্দেহ নাই। কারণ, তা’য় প্ৰবন্ধে নৱেশবাবু এত সহজে এত “অভ্রান্ত” নির্দেশ ছড়িয়ে গিয়েছেন যে, তা’র পক্ষে বুঝাই কঠিন যে, রবীন্দ্ৰনাথের পক্ষে উক্ত সহজ কাজ এরূপ দুঃসাধ্য কেন । ষা’ হোক ভেবে দেখুন হয়তো বুঝলেও বুঝতে পারেন । যা’ হোক, “অভ্রান্ত” নির্দেশ দেওয়ার স্পর্তা না রাখলেও রবীন্দ্ৰনাথ একটা নির্দেশ দিয়েছেন এবং হয়তো সেটা “অভ্রান্ত” হ’তেও পারে। “যা”কে সীমায় বাধতে পারি তা’র সংঙ্গানির্ণয় চলে; কিন্তু যা’ সীমার বাহিরে, যা’কে ধ’রে ছয়ে পাওয়া যায় না, তাকে বুদ্ধি দিয়ে পাইনে, বোধের মধ্যে পাই।••• ...আমাদের এই বোধের ক্ষুধা আত্মার ক্ষুধা। সে এই বোধের দ্বারা আপনাকে জানে। যে-প্রেমে, যে-ধ্যানে, যে-দর্শনে, কেবলমাত্র এই বোধের ক্ষুধা মেটে তাই স্থান পায় সাহিত্যে রূপ-কলায়।” “মানুষের আহারের ইচ্ছা প্ৰবল সত্য, কিন্তু সার্থক সত্য নয়। পেট ভরানো ব্যাপারটা মানুষ তা’র কলালোকের অমরাবতীতে স্থান দেয়নি।” “প্রেমের মিলন আমাদের অন্তর-বাহিরকে নিবিড় চৈতন্যের দীপ্তিতে উদ্ভাসিত ক’রে তোলে। বংশরক্ষায় মুখ্য তত্ত্বটিতে সে দীপ্তি নাই।” “আত্মরক্ষা ও বংশরক্ষার প্রবৃত্তি তাদের উভয়ের প্ৰবৃত্তিতেই প্ৰবল। এই প্ৰবৃত্তিতে মনুষ্যত্বের সার্থকতা মানুষ উপলব্ধি করে না।” উপরে যে কয়টি অংশ তোলা গেল তা’হতেই স্পষ্ট বুঝা যায় রবীন্দ্ৰনাথ আব্রু ও বে-আক্রতার মধ্যে কি লক্ষণ অনুসারে সীমারেখা নির্দেশ ক’রতে চান। যেজিনিষ। সেরেমণে ওজন করা যায় না, ফুটে ইঞ্চিতে মাণ BB DJSguDD SttS BD D S DSSLLLSt সম্বন্ধে এর চেয়ে সুস্পষ্টতর নির্দেশ আর যে কি হ’তে পারে তা” আমার ধারণায় আসে না। রবীন্দ্ৰনাথের উল্লিখিত লক্ষণ মিলিয়ে যেকোনও রসজ্ঞ ব্যক্তি বাংলাসাহিত্যের কোন কোন বই বে-আক্রর কোটায় পড়ে তা” অনায়াসে নির্ণয় করতে পারেন। সেজন্য গ্ৰন্থ ও গ্ৰন্থকর্তাদের নামের ফিরিস্তীর কোনই প্রয়োজন দেখি না।