পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৬২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tale কিন্তু গোড়াতেই যদি গলদ ঘটে,-যে বোধের উপর সাহিত্য ও রূপ-কলার প্রতিষ্ঠা। যদি তারই অভাব থাকেতাহলে সে-ব্যক্তির পক্ষে সাহিত্য ও রূপ-কলার মায়া কাটানোই ভগবানের অমোঘ নির্দেশ। বিপুল বসুন্ধরায় তা’র মানস-প্ৰকৃতির যোগ্যস্থানও ভগবান স্থির ক’রে 6:Lixt to I সব চেয়ে অদ্ভুত রহস্য এই যে, নরেশবাবু এতক্ষণ ধ’রে আক্র ও বে-আক্রর মধ্যে সীমানা-নির্দেশের BBDD BDBDB DBB DBDDBL EBSDB D S StDBDD অমায়িকভাবে, নিশ্চিন্তচিত্তে প্ৰত্যাদেশ প্রচার ক’রে बगणन

  • বর্তমান বাঙ্গলা-সাহিত্যে এমন কতকগুলি বই অবশুই জন্মিয়াছে বা’র সম্বন্ধে অসঙ্কোচে বলা যায় যে, তাহা একটা শারীয় ব্যাপার লইয়া ঘাটাঘাটি করিয়া মানুষের একটা নিকৃষ্ট বৃত্তির সেবা করিয়াছে মাত্র, তাহা লইয়া কোনও য়ল উদ্বোধন করে নাই।”

উদ্ধত অংশটুকুর মধ্যে “অবশুই”, “অসঙ্কোচে” প্রভৃতি শব্দগুলি বিশেষ উপভোগ্য। নৱেশবাবু যে-সব বইকে তালাক দিয়ে দিলেন তাদের নামের ফিরিস্তা शन नारे। श्च्ब्रांर डैन निबन नवीन अश्लiप्न “বিষয়বন্ত-নিৰ্দেশ” নাই ব’লে তার মামলাও ডিসমিস। DLD GLBL S LDBB DS SDiDSLS SBDLL SuuS দিয়ে থাকেন তা”হ’লে স্বতন্ত্ৰ কথা । সুতরাং তা’র “অভ্রান্ত” নির্দেশটা একবার দেখতে হয়। তিনি যে-সব বই-এর ধোপা-নাপিত বন্ধ করতে চান তাদের একটু পরিচয় দিয়েছেন । “তাহা একটা শারীর ব্যাপার লইয়া খাটাঘাটি করিয়া মানুষের একটা নিকৃষ্ট বৃত্তির সেবা করিয়াছে মাত্র, তাহা লইয়া কোনও রস উদ্বোধন কয়ে নাই।” फैनिषिद्ध बांकाँटल अंचय “डांश” “बांब्र खरे नदीনামের বদলে বসেছে এবং "বায়’ ৰ’সেছে, পূর্ব ছত্রের "বই"-এর বদলে । কিন্তু শেষেয়, “তাহা” কা’র বদলে • বসেছে ? : ঠিক পূর্ববর্তী “নিকৃষ্ট ঘূতি"-ই তো ব্যাকদ্বাণানুসারে হওয়া সঙ্গত। তাহলে অর্থ হয় “নিকট বৃত্তি ৰাৰ্থষ্টি । चनानि गदेवा ब्रग खेसांश्न क"ब्र नांरे'; बनि ग्रूवक्रौं “नॉौब्र ব্যাপারের” বদলে বসে থাকে তাহলে অর্থ হয়। শারীর ব্যাপার নিয়ে “খাঁটাঘাটি” ক’রছে, কিন্তু “রস উদ্বোধন” করে নাই। “খাটাঘাটি” শব্দটি রুচি-গীড়াজনক এবং বীভৎস-রসভোতক বলে অলঙ্কারশান্ত্রানুসারে শিষ্ট-সাহিত্যে বর্জনীয়। আর ঐ সকল "বই"-এর যখন দু’খানি ক’রে হাত নেই তখন উহার ব্যবহারও হয়েছে নৱেশবাবুর বহুনিন্দিত রূপকভাবে। “শারীর ব্যাপার লইয়া” আলো5ना कि यंभागौएड cकांन् भांजाब क'ब्रहण “ांचां" হ’য়ে উঠে। নরেশবাবু তাও খোলসা বলেন নি। সুতরাং তার নির্দেশ "অভ্রান্ত” হ’তে পারে।কিন্তু তা” মোটেই নির্দেশ নয়। এখানে প্ৰসঙ্গক্রমে একটা কথা বলা দরকার। নরেশবাবু প্ৰজনন প্ৰবৃত্তিকে “নিকৃষ্ট বৃত্তি” বলেছেন। "সমাজনীতি”-র ভূত রোজার ঘাড়ে ভর করেছে দেখছি। क्रिड् ऐश क् िक्षांर्थरे निइडे ? cन-कांग-श्रांब अश्नांब्र উহ! পরামধৰ্ম্ম বলে গণ্য হ’তে পারে। যে-দেশে লোকসংখ্যা বাড়ান অত্যাবশুক, সেখানে ইহা শ্রেষ্টধৰ্ম্ম। প্ৰাচীনকালে এ-দেশে। কত রকমের পুত্র শাস্ত্র ও সমাজবিহিত ছিল নরেশবাবু তা” অবশুই জানেন । রবীন্দ্রনাথ এ-বিষয়ে কত সতর্ক । “যৌন-মিলনে”র যে চরম সার্থকতা DDDLS DDDS LDDS LBB BD DDS BDBB BBBD L পণ্ড” , এই ‘পণ্ড” শব্দ সম্বন্ধে পাছে কেউ ভুল বুকে সেই জন্য পরে লিখছেন- “উপরে যে পশু-শব্দটা ব্যবহার ক’রেছি। ওটা নৈতিক ভালমন্দ বিচারের দিক থেকে নয় ; মানুষের বিশেষ সার্থকতার দিক থেকে।” যাই হোক, এটা সুস্পষ্ট বে, বাংলা-সাহিত্যে যে কলারসবিরোধী পৰিকলতা প্ৰবেশ ক’রেছে, সে-বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ ও নৱেশবাৰু একমত। সুতরাং হঠাৎ নরেশবাবুর সমারাভিযান বিশেষ রহস্যপূর্ণ। ভয়ে মাছৰ অনেক সময় উগ্ৰ হ’য়ে উঠে। নৱেশবাবুর মনে রবীন্দ্রনাথের লক্ষীভূত গ্রন্থগুলি সম্বন্ধে কোনও অনির্দিষ্ট আশঙ্কা নেই তো ? মনস্তত্ববিদেরা স্থির করবেন। : * বাল্যকাল হতে “জগাখিচুতী” নামক অখান্ডের নাম শুনে আসছি। জিনিষটি অপূর্ব সন্দেহ নেই, কিন্তু এ