পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৬২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(Syo চিহের পাহারায় প্রশ্ন ক’রেছেন-( ? ইহা কি সার্থকের সঙ্গে একার্থিবাচক ?)। এই বোতালের প্রশ্নের রাজার উত্তর এই যে,-“নিশ্চয়ই” । “সুনিশ্চিত” শব্দের যদি কোনও অর্থ থাকে তা”হ’লে তা” সুনিশ্চিত এই যে, তা’র মধ্যে আমরা তা’র সম্পূর্ণটাকে দেখি।. যে-জিনিষের মধ্যে আমরা সম্পূর্ণকে যত কম দেখি তা” সেই পরিমাণেই অনিশ্চিত হ’য়ে পড়ে। ইতঃপূর্বে রবীন্দ্রনাথ দেখিয়েছেন যে, যে জিনিষের মধ্যে আমরা সম্পূর্ণকে দেখি, সেই জিনিষই সার্থক। সুতরাং রবীন্দ্ৰনাথের মতে সুনিশ্চিত ও সার্থক একার্থিবাচক সে-বিষয়ে সন্দেহ নাই। তার পর সমালোচক রবীন্দ্ৰনাথের সিদ্ধান্তকে বাতিল ক’রে নিজেই পদ্ম ও কঁকারের পার্থক্যের কারণ প্রচার ক’রেছেন যে, “স্ময় আমাদের আনন্দ দেয়। আমাদের রূপবোধকে পরিতৃপ্ত করিয়া, আর কঁকির আমাদের পীড়া দেয়-সম্পূর্ণের প্রকাশ LL L LLDBG eSDDS MBDL DL KBD SSSDDB চোখে, ভাতে বা জুতার মধ্যে না দুকুলে পীড়া দেয় এ-কথা প্ৰমাণসাপেক্ষ । আর পদ্ম সুন্দর ব’লে আনন্দ cनम्र, ७-कथा बन्ण विभव किछुझे दशा हम ना । ब्रौठाনাথের অপরাধের মধ্যে এই যে, তিনি পদ্ম কেন রূপবোধকে পরিতৃপ্ত ক’রে আনন্দ দেয়, সে-কথাটা একটু BDD BDB G DBBSBLBDD SuuSD BDS SBDD হ’লেও হোতে পারে, কিন্তু তা” মোটেই অপ্রাসঙ্গিক নয়। তার পর হঠাৎ নরেশবাবুর বিশ্বতো।ব্যাপী দৃষ্টি খুলে গেছে। তিনি লিখছেন- “যে-ব্যক্তি এই বিশ্বব্যাপী êts a isto sub-specie-acternitatis দেখিতে পারিয়াছে, সে তা’র সার্থকতা লইয়া রসরচনা অনায়াসেই কবিতে পারে-ইত্যাদি।” ছেলেদের বর্ণজ্ঞান শিখাবার জন্য বৰ্ণ পরিচয়াদি বই রচিত হ’য়ে থাকে ; কিন্তু সে কেবল সাধারণ ছেলেদের জন্য। প্ৰহলাদ ‘ক’ দেখেই “কৃষ্ণ” স্মরণে কেঁদে আকুল হ’য়ে উঠেছিলেন। হঠাৎ যদি শিশুরাজ্যে প্ৰহলাদের বািন্ত আসে, তাহলে পাঠশালা বল, স্কুল-কলেজ বল, বিশ্ববিদ্যালয় বল সকলেরই অচিরে কৃষ্ণপ্ৰাপ্তি ঘটে সন্দেহ নেই। उांब नंत्र श्रॉनिक्* *ंब नद्भनंबांबूषांषा शं७ांब <র্ববৃষ্টি [ उत्राविन সঙ্গে লড়াই ক’রে চলেছেন। রবীন্দ্রনাথ লিখেছেনSS BD M BDL LLBBD BDS DBSDDDDBDB BDB DD rBDD DDL BDBSDS GBB S SsLLDBBB ছায়াতে সে রাহুগ্ৰন্ত হয়।” সোজা কথায়, কোন জিনিষকে কাজে খাটালে নজরটা সেই কাজের উপর গিয়েই সম্পূর্ণ পড়ে; তা’র মাপেই জিনিষটার মূল্য নিরূপণ হয়। জিনিষটা তা”র আপনার স্বরূপে যে কি, সে-দিকে মোটেই দৃষ্টি পড়ে না। কথাটা একেবারেই নূতন নয়। ভক্তি ও রসশাস্ত্রের এটা একেবারে প্রথম স্বতঃসিদ্ধ-First axiom । যথার্থ প্ৰেম-ভক্তি একেবারে অহেতুক, রসিক বৈষ্ণব মাত্রেই তা’ জানেন। আর সৌন্দৰ্য্য-তত্বটা রস-তত্বেরই সামিল। কিন্তু এমনতো হ’য়ে থাকে, সুন্দর। অথচ আমাদের কাজে লাগে-- রবীন্দ্রনাথের কথায়, “আর একদিকে রাজকন্যা কাজের মানুষ।” যে আমার সংসারযাত্রার প্রধান সহায়, তা’কেই হয়তো মনপ্ৰাণ দিয়ে ভালবাসি। রবীন্দ্রনাথের মতে sB BDL BBDD BD S D DDD S SKL BtB থাকতে পারে। কাজে লাগে ব’লে সুন্দরের সৌন্দৰ্য্য কণামাত্র কমে না । সংসারযাত্রার সহায় ব’লে প্রেমপত্র বা প্ৰেমপত্রী প্রেমের যোগ্যতা বিন্দুমাত্র হারায় না। কিন্তু এ নিয়ম খাটে কেবল সুস্থ-সবাদাচিত্তের পক্ষে । চিত্তের সে সবলতা না থাকলে তা’কে “শুচি বায়ুতে পেয়ে বসে। সংক্ষেপে এই তত্ব বুঝিয়ে ঐ রূপ “শুচি বায়ুর উদাহরণ দিয়েছেন। উদাহরণ ক’টিতে যে একটু মৃদু ব্যঙ্গরস আছে, তা” প্রচ্ছন্ন হ’লেও সুস্পষ্ট-জুই क्रूग्णब्र शुश् बांगक्र्द्र षड् । क्रिया स्त्रांभांप्नद्र गयाप्णाष्काমশায় উদাহরণ কয়টি দেখেই, তা’র সমস্ত দৃষ্টিশক্তি “নৈয়ারিকের” দৃষ্টিশক্তিতে পরিণত ক’রে সেগুলির ফাঁক ধরার কাজে কঁাপিয়ে পড়েছেন। কাজেই “গুচি বায়ু এই ছোট কথাটি তা’র নজরে পড়েনি-ঠিক সেই বৈদ্যাsBDODD BDBD D DBDS Sii S SBD DDD দহেৎ"-এর ব্যবস্থা ক’রে বসেছিলেন,-রোগী পাওয়ার আনন্দে বই-এর পাতাটা উলটিয়ে, সেটা যে গো-চিকিৎসাপ্রকরণ, সেটা দেখতে ঈষৎ একটু ভুল হওয়ায়।