পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৬৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

yes “সাহিত্য-ধৰ্ম্মের সীমানা”-বিচার GSS শ্ৰীদ্বিজেন্দ্রনারায়ণ বাগচী রবীন্দ্রনাথের প্রদত্ত উদাহরণগুলিতে কোথায় কোথায় “ফাক” আছে ছিদ্রান্ধেবী নৈয়ায়িকমশায় তা” ফ্যাস ক’রে হঠাৎ আবার উজান বেয়ে গিয়ে, স্ত্রী-পুরুষের মিলনের যে দুটো দিক আছে, তা’র সম্বন্ধে রবীন্দ্ৰনাথের সিদ্ধান্তের বিচারে প্রবৃত্ত হয়েছেন। তত্ত্বজ্ঞানীরা বলেন, কৰ্ম্মসুত্রের বন্ধনে জীবকে বারংবার সংসারে গতায়াত ক’রতে হয় । কুক্ষণে নরশেবাবুর প্রবন্ধ আলোচনা করার কৰ্ম্ম ঘাড়ে নিয়েছিলেম। এই দুগ্ধৰ্ম্মের বন্ধন যতক্ষণ না ভোগের দ্বারা সম্পূর্ণ ক্ষয় হ’য়ে যায়, ততক্ষণ এইরূপই চলবে। দুঃপ করা বৃথা ! রবীন্দ্ৰনাথ লিখেছেন ৎ “সাহিত্যে যৌনমিলন নিয়ে যে তর্ক উঠেছে সামাজিক হিত-বুদ্ধির দিক থেকে তা’র সমাধান হবে না-তার সমাধান কলা রসের দিক থেকে। অর্থাৎ যৌন-মিলনের মধ্যে যে দুটী মহল আছে মানুষ তা’র কোনটিকে অলঙ্কত ক’রে নিত্যকালের গৌরব দিতে চায় এই হােলো বিচাৰ্য্য।” এই প্রসঙ্গে রবীন্দ্ৰনাথ সাহিত্যের নিত্যানিত্য বস্তু এবং প্ৰধানতঃ যৌন-মিলনের দুটো দিকের কোনটা সাহিত্যের নিত্যরসের বিষয় হ’তে পারে, এই বিষয়ের একটু আলোচনা ক’রেছেন। তঁা’র প্রবন্ধের গোড়ায়ও এ-বিষয়ে একটু ইঙ্গিত ক’রে গেছেন । মোটের উপর তা’র সিদ্ধান্তটা এইরূপ -যে জিনিষের আপনার মধ্যে তা”র চরম পরিণাম নাই, যা অন্য কোনও উদ্দেশ্যের সোপান মাত্র, তা”। সার্থক সত্য নয়। কলারস কেবলমাত্র সার্থক সত্যকেই আশ্রয় ও অলঙ্কত করে। স্ত্রী-পুরুষের মিলনে দৈহিক ব্যাপারের মপে; তা”র চরম পরিণাম নেই-তা’র উদ্দেশ্য ও পরিণাম জীবসৃষ্টিতে। প্রেমের নিজের মধ্যে সেই চরম পরিণাম আছে। কাজেই-প্রেমই সার্থক সত্য, দৈহিক মিলন নয়। সুতরাং কলারস প্রেমকেই আশ্ৰয় করে। কিন্তু মানুষের অভিব্যক্তির বৰ্ত্তমান অবস্থায় মানুষ দেহী জীব। কাজেই অন্তরের • প্রেমের মিলন বাহিরের দেহের মিলনে আপনাকে প্ৰকাশ্য YSSYLL LLL YS LBDTS S L S BLLS LLLLLL অপূৰ্ব আলোকে দেহের মিলনও ভাস্কর হয়ে উঠে। ঐ রূপ প্ৰেমালোকদীপ্ত দৈহিক মিলন কলারসের আশ্রয় হতে পারে তখন প্রোমের সাহচর্য্যে সেও কলালোকে নিত্যত্ব লাভ ক’রতে সক্ষম হয়। প্ৰেমবিচ্ছিন্ন দৈহিক মিলনের মধ্যে সেই কলাब्रटलब्र निडाष बारे । जाशश्चिक छैटख्वना दभङः उ” किङ्क দিনের জন্য বাহবা পেতে পারে বটে, কিন্তু তা’র মধো , নিত্য কালের মানবের উপভোগ-যোগ্য রস নেই। দু’ কারণে প্ৰেম-বিচ্ছিন্ন দৈহিক মিলনের প্রসঙ্গ সাহিত্যে সমাদর লাভ করে-প্ৰথম লালসা উদ্দীপন হেতু, যেমন ইংলণ্ডে Restoration যুগে; দ্বিতীয় বৈজ্ঞানিক কৌতুহল তৃপ্তির সহায়তা হেতু; যেমন বৰ্ত্তমান যুরোপীয় সাহিত্যে। যুরোপীয় সাহিত্যের অনুকরণে বাংলা সাহিত্যেও সম্প্রতি ঐ বিকার প্রবেশ ক’রেছে এবং বিস্তারলাভ ক’রেছে। ওরূপ বিকার-গ্ৰস্ত সাহিত্য আপাততঃ যতই সমাদর লাভ করুক না কেন, ওর মধ্যে সাহিত্যিক নিত্যরস নেই। এই তো গেল রবীন্দ্রনাথের কথা। এত অল্প পরিসরের মধ্যে এত বড় গভীর সত্য পরিস্ফুট ক’রে তোলা সাধারণ ক্ষমতার কাজ নয়। সমালোচক মশায় রবীন্দ্ৰনাথের প্রবন্ধ আলোচনা প্রসঙ্গে যত কিছু প্রশ্ন তুলেছেন, সুধীও সুধীর পাঠক তা’র উত্তর ঐটুকুর মধ্যেই পাচ্ছেন। কিন্তু তা” ব’লে নিশ্চিন্ত হ’লে আমার ভোগ টুটে কৈ ? এইবার নরেশবাবুর আপত্তি শোনা যাক। গোড়াতেই , একটা কথা জেনে রাখা ভাল। নরেশবাবু যে প্রতিপক্ষের DBBBDBD DB DBBKBDDDuD uDDBB DSBu uDuDS প্ৰকৃত প্ৰস্তাবে সে প্ৰতিপক্ষ তিনি স্বয়ং। রবীন্দ্ৰনাথের মত ব’লে তিনি যৌ-গুলিকে খাড়া ক’রে তুলেছেন, তা’র কারখানা তা’র নিজের মগজের মধ্যে। অনেক বালক যেমন সঙ্গীর অভাবে একাই দু'পক্ষের হ’য়ে তাস সাজিয়ে নিয়ে, প্ৰতিপক্ষকে খেলায় হারিয়ে দেওয়ার গর্ব অনুভব করে, এও কতকটা সেইরূপ। নরেশবাবু প্ৰথমেই রায় প্রকাশ করেছেন- “এই যুক্তির ধারার মধ্যে অনেকগুলি ফাক আছে।” থাকার কথাই তো ; কারণ তা’রা ফাক সমেতই তো নৱেশবাবুর কারখানা হ’তে বেরিয়েছে। যাহোক, নরেশবাবু কি বলেন শোনা উচিত। *প্রথমতঃ : প্রয়োজন - অপ্রয়োজন দিয়া BDBDB BDD BDDBD DBGBDBDB DDi BDB DtS DBBSS