পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৬৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

èêR বে-আক্রতার জন্ম-য়ুরোপের বৈজ্ঞানিক কৌতুহল চরিLBDBBD LDDD DBD BDBDBDDLS DBBDD DBB BBDBD ওটি পাঠকদের মনে রিরংস উদ্দীপনের ইচ্ছা থেকে সজাত । সেনাপতি মহাশয় তার নিজের দলের সৈন্যগণকে প্ৰতিপক্ষের চেয়ে নিশ্চয়ই ঢের ভাল ক’রে চিনেন । সুতরাং, আশা করি, রবীন্দ্রনাথ নরেশবাবুর "সংশোধনশটুকু বিনা দ্বিধায় গ্ৰহণ ক’রবেন। অনর্থক ভদ্রসন্তানদের "রিরংসা উদ্দীপন চেষ্টার গৌরব হ’তে বঞ্চিত করা রবীন্দ্রনাথের মতো মহৎ লোকের পক্ষে উচিত হয় না। . এর পর নরেশবাবু পুনরায় সেই সীমানা নির্দেশের भांग्शा छूगोश्न। 'याश अनब्राना ७ यांश 6कवगभांज কদৰ্য্য ইন্দ্ৰিয়বিলাস তা’র মধ্যে প্ৰকৃত সীমা-নির্দেশটাই VM . . . . . . . . . রবীন্দ্ৰনাথ যে কোথায় সীমারেখা টানিতে চান বুঝা গেল না।” কাজেই নরেশবাবুকে সে গুরুতর কাজের ভার নিজের হাতেই নিতে হোলো । নৱেশবাবু রীতিমত পিলারাবন্দী ক’রে এরূপ সীমা নির্দেশ ক’রছেন ঃ-“যাহা আমাদের রসবোধে সাড়া জাগায় সেটা আবৃত হৌক, অনাবৃত হৌক, তাহা আর্ট-আর যাহা রসবোধে সাড়া দেয় না, কেবল মানুষের পাশুপ্রবৃত্তিকে . ऐछटख्विङ कटुन्न आँछ। आफ्नै नग्न ।. এই যে প্রভেদ ইহা একটা গভীর আধ্যাত্মিক প্ৰভেদ যাহার স্বরূপ প্ৰত্যেক রসজ্ঞ, স্বীকার করিবেন। কিন্তু অরসিককে অন্য কোনও বাহুলক্ষণ দিয়া বুঝাইবার কোনও উপায় নাই।” সুতরাং দেখা যাচ্ছে নরেশবাবুর মতে রসরচনা ও কদৰ্য্য ইন্দ্ৰিয়-বিলাসের মধ্যে প্ৰভেদ একটা গভীর আধ্যাত্মিক প্ৰভেদ যার অস্তিত্ব রসঙ্গের রসের উপলব্ধিতে,-যে তা” বাহু লক্ষণ দিয়ে বুঝতে চায় সে লোক রসিক নয়। দেখা DDS SDDBBD S DBB SsBLBLDS S EBEDBBBD SDDD VʼaR “আমাদের এই বোধের ক্ষুধা আত্মার ক্ষুধা। ৰে প্রেমে, যে ধ্যানে, যে দর্শনে কেবলমাত্র এই বোধের ক্ষুধা মিটে তাই স্থান পায় সাহিত্যে রূপকলায়” । যদি আধ্যাত্মিক ব’লে জগতে কিছু থাকে-তা”হ’লে f. V.v. vs efs Vega viv <டு surfer এরূপ আধ্যাত্মিক প্ৰভেদ সুস্পষ্ট নির্দেশক’রে দেওয়া সত্বেও নৱেশবাবুর মন ওঠেনি, তিনি অভিযোগ করেছেন—“রবীন্দ্র নাথ যে কোথায় সীমারেখা টানিতে চান বুঝা গেল না।” DDD DBB DD D BB BDD BB D DKK कब्रश्न। नडूबा डै'िब्र अडिप्वांप्शन cकॉन७ अर्थ थi७ग्रा যায় না। আর বাহু লক্ষণ যে দাবী করে, তা’র সংজ্ঞা নরেশবাবু নিজেই নির্দেশ ক’রে দিয়েছেন। সুতরাংতার নিজের প্রদত্ত ছাড়পত্রের (Passport) বলেই তিনি যে অরসিকের গোলকধামে উত্তীর্ণ হয়েছেন, একথা নরেশবাবুকে মানতেই হবে। আরও একটা জিনিষ লক্ষ্য করার আছে। নরেশবাবু “রসবোধে সাড়া জাগায়া” এবং “গভীর আধ্যাত্মিক প্ৰভেদ” ব’লে যেখানে হাল ছেড়ে দিয়েছেন, রবীন্দ্ৰনাথ তা” ছাড়িয়েও আরও গভীরতর মৰ্ম্মে প্ৰবেশ ক’রে “রসবোধে DS DBDDBBD BuG uuSDDLSDD gS সত্বেও রবীন্দ্রনাথের নির্দিষ্ট প্ৰভেদটা যে ‘বাহ্য’ প্ৰভেদ মাত্র, নরেশবাবু এইরূপ "রুল’ জারি করেছেন। হয়তো বা “চৈতন্য রামানন্দ সংবাদে।” উল্লিখিত মহাপ্ৰভুর ভাবে ভাবিত হ’য়ে নরেশবাবু “এহ বাহ” “এহ বাহ” শব্দের নির্দেশ দ্বারা রায় : রামানন্দকে-শ্ৰীবিষ্ণু -রবীন্দ্রনাথকে রসলোকের অন্তরতম বৈকুণ্ঠের পথ প্ৰদৰ্শন ক’রেছেন। কিন্তু LLBD BDBBDDDB DDDB BDBu LBBDB BBDBD DDD থাকাই শ্ৰেয়। তবে একটী ছোট কথা জানালে ক্ষতি নেই। রবীন্দ্রনাথ কেবল রসবোধের আক্ৰ ও আভিজাত্যুের কথাই ব'লেছেনসাড়ী জ্যাকেট ব্লাউস পেটিকেটের কথা তার মনের ক্রিসীমানার ধার দিয়েও যায় নি। তার কথাটা এই-- “মানুষের রসবোধে যে আক্ৰ আছে, সেইটেই নিত্য-যে আভিজাত্য আছে। রসের ক্ষেত্রে সেইটেই নিত্য।” সুতরাং নৱেশবাবুর नध-नांौजूलैिं, Venus of Milo প্রভৃতির উল্লেখ নিতান্তই অসংবদ্ধ আলাপ মাত্ৰ ॥৫ ...i আসলে আক্ৰী জিনিষটা অন্তরের-বাকে সংস্কৃত "কবিয়া •श्नांन्गोषांवरुन-बांगांनशंत्र खात्र बनल गाणी