পাহাযোগী সিপাহিত্য যোহান বোয়ার হুমায়ুন কবির সাহিত্যের মাপকাঠি লইয়া অনেক বিচার চলিয়াছে ও চলিবে। কেহ বলিয়াছেন সাহিত্য কেবলমাত্র প্রকাশেই সার্থক, সৌন্দৰ্য্য আপনাতেই পরিপূর্ণ, বাস্তব জগতের সহিত তাহার সম্বন্ধ বিচারের কোন প্রয়োজন নাই। আবার কেহ কেহ বলিয়াছেন যে সৌন্দৰ্য্যের কোন নিরপেক্ষ বা absolute লক্ষণ নাই। একজনের চক্ষে যাহা সুন্দর, আরেকজন তাহাকেই কুৎসিত বলিতে পারেন, দেশ কাল ও পাত্র ভেদে সৌন্দৰ্য্য বোধেরও ভেদ পরিলক্ষিত হয়। আবার কেহ বলিয়াছেন যে, সাহিত্যের কাজ জীবনকে প্ৰতিফলিত করা মাত্র, সংসারের সকল ভাল মন্দ, সকল সুন্দর-অসুন্দরেরই স্থান সাহিত্যের প্রকাশের মধ্যে রহিয়াছে। কেবলমাত্র জীবনের প্রতিবিম্ব দিয়াই সাহিত্য-রচনা যদি সম্ভব হইত, তবে সে সাহিত্য সৃষ্টির কোন সার্থকতা খার্কিত না। কারণ আমরা বাস্তবজগতে দৈনন্দিন জীবনে ঘটনার ঘাত-প্ৰতিঘাত সুন্দর ও অসুন্দরের সহস্ৰ প্ৰকাশ প্ৰতিনিয়ত দেখিতেছি, সেই প্ৰত্যক্ষ প্ৰকাশকে ছাড়িয়া সাহিত্যের পরোক্ষে প্ৰকাশ লক্ষ্য করিবার কোন প্ৰয়োজন নাই। এখানে রসবেত্তা আসিয়া বলিবেন যে, জীবনের এই ভালমন্দের ছবি যখন আবেগ ও কামনার রঙে রঞ্জিত হয়, সুখ-দুঃখের স্পর্শ লাগিয়া হাসির মাণিক ও অশ্রুর মুকুতায় যখন তাহা ঝলমল করিতে থাকে, তখনই সাহিত্য গড়িয়া উঠে। তাহার মতে সাহিত্য জীবনের প্রতিবিম্ব মাত্র নহে-তাহা জীবনের চিত্র। আলোক-চিত্রের সহিত কলাচিত্রের প্রভেদ এইখানে যে আলোক-চিত্ৰ বিশ্বাস্তভাবে সকল কিছুই প্রতিফলিত করে, মূলের সঙ্গে কিছুই যোগ বা বিয়োগ করে না । কিন্তু সে প্ৰতিলিপির মধ্যে জীবনের স্পর্শ নাই। কিন্তু কলাচিত্র মানুষের অন্তরের বেদনা আনন্দের রঙে রঙিয়া বাহির হইয়া আসে, সে ছবিতে হয়ত বাস্তবের কোন কোন অংশ বাদ পড়িতে পারে, কোথাও আলোক হয়ত একটু বেশী উজ্জ্বল হইয়া ধরা দেয়, BDL D SDDDBLBOS DBBD sBBH S SBYSLDD সেখানে প্ৰাণের স্পর্শ রহিয়াছে। এই প্ৰাণের স্পর্শ অনুভূতির তীব্রতা ও আবেগের প্রাচুৰ্য্যেই সাহিত্যের প্রাণ । क्ङ् िभांश्ष gकदगभांडा छांबांकूण थांपैौझे नश्-भांष বুদ্ধিজীবিও বটে। তাই কেবল মাত্র তাহার আবেগ ও অনুভূতিতে সাড়া দিয়া সাহিত্য কখনোই পূর্ণ হইতে পারে না । ইচ্ছা, আবেগ ও জ্ঞান লইয়া মানুষের জীবন। কোন বিষয়কে আমাদের ইঙ্গিয় সমূহ গ্ৰহণ করিলে আমরা তাহার জ্ঞান লাভ করি ; এই জ্ঞানের ফলে যে সুখ বা দুঃখ অনুভূতি আমাদের অন্তরে জাগ্ৰত হয়, তাহাই আবেগের রঙে তাহাকে রঞ্জিত করে। সুখ আমরা পাইতে চাহি, দুঃখ আমরা এড়াইয়া চলিতে চেষ্টা করি, তাই সুখ-দুঃখ অনুভূতির ফলে আমাদের ইচ্ছার জন্ম। ইচ্ছার তৃপ্তিতেই সুখ, অপরিপূর্ণ কামনাতেই জীবনে বেদনার আগুন জ্বলিয়া ওঠে। মানুষের সকল কামনা এবং ইচ্ছা যদি সহজ এবং সরল হাইত, তবে জীবনে এত বেদনা পুঞ্জিত হইয়া উঠিত না, হয়ত বা জীবনের গভীরতা ও মাধুৰ্য্যও আমরা এমন করিয়া উপলব্ধি করিতে পারিতাম না । আমরা যে কি DS DDDD BuiiuDuD BDBDB BB DS DB BDBBB একদিক যাহা কামনা করিয়া উদ্বেল হইয়া উঠিয়াছে, হৃদয়ের আর এক দিক তাহারি বিতৃষ্ণায় তাহাকে এড়াইতে थांवoid coहै। कटन। श्वड क्षण व बांश फ्रांटह, बूकि डांशंटक অস্বীকার করে, আবেগের সঙ্গে জ্ঞানের সংঘর্ষে জীবন कनेकिड श्रेवा खेई। O)
