পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৬৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Şමෙ8] sig ara RTP V শ্ৰী।অমরেন্দ্ৰপ্ৰসাদ মিত্র রাখবার জন্য বারবার অনুরোধ করেছিলেন। আমরা চেয়ে শ্রেষ্ঠতর। মিঃ বাউয়েসের এই সমস্ত মন্তব্য - একটু যখন রাস্তায় দেখলাম তখনও ছাত্রদের এ মতি দেশে খানিকটে দুঃখিতই হয়েছিলাম। এরূপ ধরণের মূৰ্ত্তির প্রথম চেষ্টা বলেই এর মূল্য আছে। ছাত্ররা নিজেরাই যখন এটাকে নষ্ট করলেন তখন অগত্যা ফটো ছাড়া এর চিহ্ন রাখবার অন্য উপায় নেই। এই মূৰ্ত্তিটির যেসব ফটাে রাখা হয়েছে দুর্ভাগ্যক্রমে সেগুলি বেশী ভাল হয় নি, তবু আশা করা যায় তা দেখেও অনুমান করা শক্ত হবে না যে মূৰ্ত্তিটি কিরূপ চমৎকার হয়েছিল । শ্ৰী রমেশচন্দ্ৰ বসু গ্ৰন্থ বনাম সংবাদ-পত্ৰ সাড়ে নয়টা দশটার সময় যাহারা পান মুখে ও খবরের কাগজ বগলে, হাওড়া পুলের উপর দিয়া হাঁপাইতে হাঁপাইতে কলিকাতার দিকে আসে, তাহদের নিকটআত্মীয়েরা খাস ইংলণ্ডেও দুর্লভ নহে। গত ১৫ই জুলাই, গ্রন্থবিক্রেতাদের সম্মেলনে কেজি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইসচ্যান্সেলার মিঃ ব্ৰিমিলে বাউয়েস। এই শ্রেণীর জীবদিগকে বেশ দুকথা শুনাইয়া দিয়াছেন। সকাল বেলায় ট্ৰেণ হইতে নামিয়াই ইহারা যখন বাস ধরিতে ছুটে, তখন দেখা যায় প্ৰত্যেকের হাতেই একখানা করিয়া খবরের কাগজ । আবার সন্ধ্যার সময় কোন গতিকে ট্রেণে উঠিয়াই ইহারা পুনরায় একখানা খবরের কাগজ কিনিয়া, অবসন্নভাবে তাহার উপর চোখ বুলাইতে থাকে। এই দুবেলা খবরের কাগজ পড়ার অভ্যাস, ইহা কি স্বাস্থ্যকর ? ভাইস চ্যান্সেলার মহাশয়ের মতে ইহা মানসিক পক্ষাঘাতের পরিচায়ক। শুধু খবরের কাগজই যাহাদের মানসিক দানাপানির সংস্থান করে, তাহদের মনের অবস্থা যে কি , রকম তাহা একটু ভাবিবার বিষয়। মিঃ বাউয়েলের মতে এই রোগের প্রতিকার হইল। বই কেনা ও পড়া। যদি জ্ঞানার্জনই অধ্যয়নের লক্ষ্য হয়, তবে নিকটতম পুস্তকও প্ৰথম শ্রেণীর সংবাদ-পত্রের शंका श्ब्रॉब्र; श्ङब्रां भूत्र औब्रड्ॉप् ऐशंत्र बांगচনা করিলে হয়ত একটু ভুল করা হইবে। তবু খবরের কাগজের বিরুদ্ধে তিনি যে অভিযোগ আনিয়াছেন তাহ আন্তরিক ; এবং বিষয়ে তিনি একক নহেন। এই ধরণের অভিযোগ প্ৰায়ই শোনা যায়। এখন প্রশ্ন এই, আমরা খবরের কাগজ পড়ি কেন ? জ্ঞানার্জনের জন্য কি ? সকালে ঘুম ভাঙ্গিলেই যে, মনটা “ফরওয়ার্ড” বা “অমৃত বাজার পত্রিকা’র জন্য ছটফট করিতে থাকে, সেটা কি ধনবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ইত্যাদি শাস্ত্ৰে পাণ্ডিত্যের আশায়, না গল্প শুনিবার লোভে ? আসলে এই গল্প শোনার প্রবৃত্তিই হইল। আমাদের খবরের কাগজ পড়ার মূল প্রেরণা। ছোটবেলায় আমরা ঠাকুরমার মুখে রূপকথা শুনিতাম। এখন সংবাদপত্ৰই আমাদের ঠাকুরমা । এই ঠাকুরমার ভাণ্ডার অফুরন্ত । আজ কাপ্তেন লুঙ্গেসারের এরোপ্লেন ; কাল কেভিন ওহিগিনসের মৃত্যু; তার পরদিন হয়ত ডারবির ঘোড়দৌড় কিংবা মোহনবাগানের খেলা, বা পলাশীর দ্বিতীয় যুদ্ধ BBDD DDS LL LTDDBD DBt S BBD D YD श्रीड निष्ठा न्डन कांशिनौव्र अडांद बा अथाक्रूगी नारे। बिन भिडेविग्रां ७ छेत्रिब्रिग्रांण जांछेष्वनौब्र जगद्ध अह মিলিয়াও আমাদের এই পিপাসা মিটাইতে পারে না । সুতরাং সাধারণ লোককে সংবাদপত্র না পড়িয়া গ্ৰন্থ পড়িতে বলা যেরূপ সঙ্গত, শিশুকে রূপকথার পরিবর্তে অতিপ্ৰাকৃতের উৎপত্তি ও বিবৰ্ত্তন সম্বন্ধে ফ্রেজারের বই পড়িতে বলা ঠিক সেইরূপই সঙ্গত। তারপর শুধু গল্প শোনাই নয়। অধিকাংশ মানুষেরই অপর মানুষের জীবন সম্বন্ধে একটা অদম্য কৌতুহল আছে। 'खारे ८गेकूश्ण खाण कि भक्ष बांनि ना । उप्व रेश वांङ|- বিক, অর্থাৎ ইহার ভিত্তি আমাদের সহজাত চরিত্রের উপর। অপরের নানা কাজের মধ্যে উকি মারা, নানা মতলবের উপর আড়ি পাতা একটা হুশ্চিকিৎস্য ব্যাধি। এই ব্যাধির বিশেই আমরা ইতিহাস পড়ি, জীবনচরিত পড়ি, Zelyf পড়ি ; এবং এই জন্যই সকাল-সন্ধ্যায় সংবাদপত্র না হইলে