আমাদের চলে না। আর এটা কি এতই নিন্দনীয় ? জীবনের কাজে বিজ্ঞানের তথ্য ও যুক্তির দীর্ঘ এবং ভয়াবহ তালিকার চেয়ে মানবচরিত্রের সহিত ঘনিষ্ঠ ও অশ্রুসিক্ত अब्रिष्ब कि थकबांप्रे शैनडब्र ? निका कब्रिग्रा कि বলা যায় না । - , डांब्रश्रव्र खानांडोनब्र कथा शब्राई यांक्। अवध देश ঠিক যে কোন না কোন বিষয়ে প্রত্যেক মানুষেরই পুঙ্খানুপুঙ্খ ও অন্তরঙ্গ জ্ঞান থাকা দরকার। এইজন্য বইপড়া উচিত। সংবাদপত্র যদি এই ক্ষেত্রে গ্রন্থের প্রতিযোগিতা BBDtS SLDDS LD BBYS SD DD D DBBB অধিকাংশ মানুষই নিজের নেশােটা বেশ ভাল করিয়াই বুঝে ; সেজন্য সংবাদপত্রের মুখাপেক্ষা করে না। কিন্তু নিজের গণ্ডীর বাহিরে অন্যান্য সমস্ত বিষয়েই অল্পবিস্তর জ্ঞান থাকাটা সকলেই চায় এবং তাহা সকলেরই দরকার। সেজন্য বিরাট গ্ৰন্থ পড়িবার অবসর কোথায়, রুচি BDL SEK DD BDB Yu DDBDBD LBBDD সম্বন্ধে বা আইনষ্টাইনের থিওরী সম্বন্ধে কিছু জানিতে চাহি। এই জ্ঞান আহরণের জন্য কি আচাৰ্য্য মহাশয়ের বা এডিংটন সাহেবের মৌলিক গ্রন্থগুলি অধ্যয়ন করিতে হইবে ? এরূপ উপদেশ দেওয়া চূড়ান্ত ভণ্ডামি ও বোকামি। সাধারণ মানুষ ব্যাপারটা বোঝে। সে তাই খবরের কাগজ পড়ে। সেখানে তাহার যতটুকু দরকার তাহা সে পায় ; শুধু পায় না, বেশ সরল ও চিত্তাকর্ষকভাবেই পায়। এইটাই হইল আসল কথা। বৈজ্ঞানিক গ্রন্থের রাজত্ব ন্যায়শাস্ত্রের अनौब्रि ब्रांबर। cनथान भानवश्वप्न वांग ब्लन या अंक कि नाई। कनक्रांड, भन cलथान हथिाश्चा खै। সংবাদপত্র লেখকের বাহাদুরী এই যে তিনি বিজ্ঞানের তথ্যও বেশ একটু ভঙ্গীর সহিত বলিতে জানেন। ওই ভঙ্গীর B LLB D K LL DS B SDD লেখা পড়ি। পড়িয়া শুধু যে জ্ঞানার্জন করি তাহা নয় ; একটা গোটা মানুষের সাক্ষাৎ পাই। মস্তিকের ক্ষতিটা হৃদরের লাভে পুরিয়া উঠে। সোশালিজম সম্বন্ধে কালর্স মার্কসের বা কটুষ্টিকের গ্ৰন্থ পড়ার ধৈৰ্য্য বা সামর্থ কটা cणांटकब्र आदह ? किस देशनिक बा यांनिक शल्ब (श्रेष्ठ <69> Visi উপরন্তু এইচ, জি, ওয়েলসকেও পাওয়া যাইবে। এই লাভের তুলনা নাই। সংবাদপত্র জ্ঞান-বিজ্ঞানের মানবীকরণে সাহায্য করে। এই জন্যই আমরা সংবাদপত্ৰ পড়ি। বর্তমান কালে গ্রন্থের সংখ্যাধিক্যের জন্য বা তাহাদের ভালমন্দ বুঝি না বলিয়াই যে আমরা সংবাদপত্র পছন্দ করি, ষ্টেটসম্যানের এই যুক্তি ঠিক নয়। আমাদের সংবাদপত্র-প্ৰীতি আরও দৃঢ়তর ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। সেই ভিত্তি হইল মানবতা । শ্ৰী।অমরেন্দ্ৰপ্ৰসাদ মিত্র রীমাসের বিখ্যাত ভজনালয়ের পুনর্গঠন ফ্রান্সের অন্তঃপাতি রীমাসের বিখ্যাত ভজনালয়ের কথা বোধ হয় সকলেই কিছু না কিছু শুনিয়া থাকিবেন। পৃথি বীর মধ্যে এত বড় এবং এত সুন্দর কারুকাৰ্য্যবিশিষ্ট গীর্জা अांब्र कूल्यांत्रि शूटिशiष्न श्व ना । विशंड भशयूकब्र गभव জাৰ্ম্মানদের দৃষ্টি এই গীর্জাটীর উপর পতিত হয় এবং চার বৎসরের উপৰ্য্যুপরি গোলাবর্ষণের ফলে উহা প্ৰায় চূৰ্ণ করিয়া ফেলা হয়। যুদ্ধ-বিরতির পর আবার উহার পুনর্গঠনের ভার হাতে লওয়া হয় এবং মাত্র কয়েকমাস পুৰ্ব্বে ধীশু খৃষ্টের তিরোধানের সাম্বাৎসরিক দিন, ২৫শে মে এই ভজনালয়ে আবার প্রথম উপাসনা আরম্ভ করা হইয়াছে। ১৯১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে চারিদিকে সহরের উপর গোলাবর্ষণের ফলে সহর প্রায় জনশূন্য হইয়া যায়। বিশাল ভজনালয়ের উপাসনাতে যোগদান করিবার লোক সহরে ছিল না। এই ভীষণ গোলাবৃষ্টির মধ্যে ধৰ্ম্মপ্ৰাণ পাদ্রীসাহেব মাত্র একজন উপাসককে লইয়া গীর্জায় প্রার্থ নাদি করিতেছিলেন। চতুর্দিক গোলাবর্ষণের আওয়াজের ফলে প্রার্থনায় তাহার অত্যন্ত ব্যাঘাত জন্মিতেছিল, কিন্তু তাহা সত্বেও তিনি গীর্জার উপর গোলা পড়বার পূর্বমুহূৰ্ত্ত পৰ্যন্ত ঈশ্বরোপাসনা করিয়াছিলেন। সেই রাত্রের মধ্যেই গোল ফাটিয়া সমস্ত গীর্জাটিতে আগুন লাগিয়া যায় এবং YS GBDDB D B DBGBB BBDD D DDBSLBB DDD DBD DDLu DB BDBDBD DBDB
