পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৭২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जांठांपैी बत्रौनष्टबद्ध चाविकांब नभूह অবলম্বন করিয়া লেখা “উদ্ভিদের চেতনা” নামক লেখকের যে গ্ৰন্থ শীঘ্রই প্ৰকাশিত হইবে, ইহা তাহার অন্যতম প্ৰবন্ধ। गब्बांबऊंौव्र श्रांडा शेण श्रांख्रिश्न वांश, ऐश नकाशे দেখিয়াছে। কিন্তু কোন পড়িয়া যায়, কয়জন তাহা ভাবিয়া দেখিয়াছে ? এই “কেন’র জবাব দিবার জন্য পৃথিবীর বহু বৈজ্ঞানিক বহুকাল যাবৎ নানারকম চেষ্টা করিয়া আসিতেছেন। কিন্তু কেহই এ পৰ্য্যন্ত তেমন কোন সন্তোষজনক সিদ্ধান্তে উপনীত হইতে পারেন নাই। উদ্ভিদরাজ্যের অন্যান্য অনেক সমস্যার মত আচাৰ্য্য জগদীশ চন্দ্ৰ এই সমস্যাটির ও চমৎকার মীমাংসা করিয়াছেন। ঠাণ্ডা বাতাসের অথবা তুষার-শীতল হাতের ছোওয়া লাগিলে প্ৰাণীর দেহে যেমন কাপন ধরে, স্পশের ফলে লজাবতীর সর্বদেহের ভিতর দিয়াও তেমনি কম্পন বহিয়া যায়-এবং সে সঙ্কোচে মুইয়া পড়ে। আচাৰ্য্য জগদীশ বলেন, স্পর্শানুভূতি বিষয়ে প্ৰাণী ও উদ্ভিদের তফাৎ নাই। আচাৰ্য্যের এই উক্তি যে কত খাটি সে কথাই এই প্ৰবন্ধে আলোচনা করিব। প্ৰাণিগণ কিরূপে বাহিরের স্পর্শ দেহের ভিতর অনুভব করে। প্ৰথমে সে কথাটাই জানা দরকার। প্ৰাণিতত্ত্ববিদগণ পরীক্ষার দ্বারা স্থির করিয়াছেন যে, শরীরের ভিতরের স্নায়ুৰ মণ্ডলীর সাহায্যেই প্ৰাণীরা বাহিরের স্পর্শ বা অন্য যে কোনও রকমের আঘাতের কথা টের পাইয়া থাকে, বাহিরের আঘাত জনিত উত্তেজনা শরীরের মধ্য দিয়া প্ৰবাহিত হইয়া যখন মস্তিকে পৌছায়-আমরা তখনই আঘাত অনুভব করি। যে পথ বাহিয়া এই উত্তেজনা মস্তিত্ব পৰ্য্যন্ত সঞ্চালিত চয় তাহাই স্নায়ু । মস্তিক ভিন্ন মাংসপেশীর সঙ্কোচন দ্বারাও আঘাত টের পাওয়ার কথা জানা যাইতে পারে। আহত স্থানের উত্তেজনা স্নায়ুর পথে মাংসপেশীতে পৌঁছিৰামাত্রই পেশী সঙ্কুচিত হয়। সেই সঙ্কোচ দেখিয়াই বুঝা যায় আঘাত EELD DD DDD S DBLDDS BBD BBB বিষয়টা বেশ পরিষ্কার হইবে। উদ্ভিদের স্নায় -शैनाडायनाथ cलनaख টিকটকীর লেজ কাটিয়া ফেলিলে, শুধু লেজটাই লাফা ইতে থাকে। আঘাতের উত্তেজনা স্নায়ুর সাহায্যে লেজের পেশীগুলিতে পৌছিবার পর পেশীগুলি কুঞ্চিত হইতে থাকে। এবং সেই জন্যই লেজটা লাফায়। কাটা-কই মাছ ভজিবার সময় তেলে দেওয়ামাত্ৰই লাফাইয়া উঠে-ইহা অতি সাধারণ ঘটনা। এখানে সেই একই কথা ; আঘাত জনিত উত্তেজনার ফলে মাংসপেশীর আকুঞ্চিন। এই উভয় ক্ষেত্রেই মাথাটা कॉंग्रा :कागो श्ब्रांप्छ ; उबू आंघांख् ६व खैशंब्रा ब्र পাইয়াছে ; (কইমাছের বেলা গরম তেলের স্পর্শরূপ আঘাত) তাহাতে সন্দেহ নাই। কাহারও আঙ্গুলের ডগায় চিমটি কাটিলে সে যে শুধু ব্যথা অনুভবই করিবে, "তাঁহা নহে, আঘাতের ফলে তাহার বাহুর পেশীও সঙ্কুচিত হইবে এবং হাতটা নিজে-নিজেই গুটিাইয়া যাইবে। थांनोप्श्द्र थछे ब्रांत्रिक यांशोंबांटक cगा9ां9ि डिनडici डांश कब्रां यांईटड श्रांटब्र। थथग-वांश्चिब्र আঘাত, দ্বিতীয়-আঘাত জনিত উত্তেজনার স্নায়ুর পথে সঞ্চালন, এবং তৃতীয়-উত্তেজনা-প্রবাহ পেশীতে পৌছিলে তাহার সঙ্কোচ। পণ্ডিতগণ আবার স্নায়ুমণ্ডলীর কতকগুলি বিশেষত্ব আবিষ্কার করিয়াছেন। যাহাদের ভিতর এই বিশেষত্ব গুলি খুজিয়া পাওয়া যাইবে তাহাদেরই স্নায়ু আছে বলিয়া মানিয়া লইতে হইবে। আগে সেই বিশেষত্বগুলির একটা হিসাব লওয়া যাক - (ক) ঠাণ্ড লাগিলে স্নায়ুর উত্তেজনা বহন করিবার শক্তি কমিয়া যায়-অর্থাৎ আঘাত করার পর তাহার ফলে পেশী সত্বাচিত হইতে সাধারণ অবস্থায় যে সময় লাগে স্নায়ুর গায়ে ঠাণ্ড লাগিলে সময়টা লাগে আরও cवौ । (b)