See8 Religion, "Religion in Lower Cultures', थवर कै बांौत्र अनबांशब्र०गथाव अछूत्र नौब विशिष्य। বর্বর শুধু যে , সেই অনির্দেশু, অনির্বাচনীয় একটা BDD DBBDB TDD DBDSS uBB BDBB DBBSDDD ইত্যাদির প্রতিষ্ঠা হইয়াছে তার “ব্ৰহ্ম-জ্ঞানের” উপর। বৰ্ব্বরের ব্ৰহ্ম-জান-একথা শুনিয়া বিন্মিত হইবার কারণ নাই। খোসা লইয়া, সভ্যতার বাহিরের সাজ সরঞ্জাম লাইয়া, বিচার করি বলিয়া, বর্বর বর্বর, আর আমরা সভ্য ভব্য। খোসার ভিতরে শাসের খবর লইলে, হিসাব অন্য রকমের দাড়াইলেও দাড়াইতে পারে। নৈতিক 5ब्रिटबब्र त्रूण ऐंशांगांन९णि, गांगांबिक, आफ्रांब्र-बाबशंदृब्र আসল ভঙ্গীগুলি লইয়া তুলনা করিলে, কে বড়, কে ছোট সে পক্ষে সন্দেহ করার অবকাশ মোটেই নাই, একথা বলা bot r i g epiter elfiv A. R. Wallace Titect3 উক্তি কয়টি শোনান উচিত মনে করিতেছি :- "It is very remarkablo that among people in a very low stage of civilization we find some approach to such a perfect social state. Each nan scrupulously respects the rights of his fellow, and any infraction of these rights rarely or never takes place. In such community all are nearly equial. There are none of those wide distinctions, of education and ignorance, wealth and poverty, master and servant, which are the product of our civilization; there is not that severe competition and struggle for existence or for wealth which the dense population of civilized countries inevitably creates. . . It is not too much to say that the mass of our population have not at all advanced beyond the savage code of morals, and have in many cases sunk below it.””” Edward Carpenter itR VIS” “Civilization” টাকে একটা “ব্যাধি” সাব্যস্ত করিয়া, তার নিদান ও চিকিৎসায় পুথি লিখিয়াছেন। তুলনার ফল যাই হউক না। কেন, দুইটা কথা বোধ হয় না মানিয়া উপায় নাই। ১ম“ব্ৰহ্ম।” মানে যদি সব চাইতে বড়, সব চাইতে আত্মিক, সব চাইতে গোড়াকার একটা কিছু হয়, তবে বর্বর সে 3NF VNING JANVISf.Kr. e. খাটভাবে মানিয়াছে, আমরা অনেকে, সভ্যতার ষড়াই করা সত্বেও, ভাতখানি সভ্যতাৰে ও খাটভাৱে জানিতেছি না। . . . . . ' ' বৰ্বরের ব্ৰহ্মজ্ঞান শ্ৰীপ্ৰমথনাথ মুখোপাধ্যায় 9ܪܪ i S BDDBB DBBD DDDBB YEDLDD S Y তিনি জগৎ হইতে আলাদা ; বর্বরের ধারণায় তিনি (*ख्रिनि” भांप्न धाक भश मंख्रि इऐक बांद्र बारे इछेक) UN KI VSVZevs vest fitua VN5 বেটুকুখানি জগৎ আমরা দেখিতেছি, শুনিতেছি, তার বাহিরেও (beyond) তিনি। আমরা কেহ কেহ TEKS ER Vt immanent transcendent чce বিবৃতি শুনিয়া তাহাতে নাম স্বাক্ষর করিতে চাহিব ? DDiD BDDB BBBDB BDD DDDB D D BBDD আমাদের এই দেখাশোনার জগৎ হইতে দূরে সরিয়া রহিয়াছেন। “দুরে” ও “অস্তিকে"-এই দুইটা জড়াইয়া গোটা ব্ৰহ্ম চিন্তা ; সুতরাং ব্যবহারে আমাদের ব্ৰহ্মা-চিন্তা দ্বিধাভিন্ন “জরাসন্ধবৎ” হইয়া বসিয়া আছেন। অখণ্ড, অপরিাচ্ছিন্ন সত্বাই যদি ব্ৰহ্ম হয়, তবে আমাদের এই বাহালি চিন্তা ও ধারণা মোটেই ব্ৰহ্ম-চিন্তা নয়। তারপর, ২য়-আমাদের खिांब बका, थांबा ७ व्छ भागांना बांगॉन इरेशा পড়িয়াছে; একটা পাথর বা মাটির চেলা জড়, তার ভিতরে প্ৰাণ নাই, চৈতন্য নাই; সে আমাদের মতন একটা বন্ত নয়, আমাদের আত্মীয় নয়, আমাদের পর ও আমাদের চাইতে নিকৃষ্ট -এই রকমের একটা ধারণা . আমাদের পাইয়া বসিয়াছে, এবং আমাদের সকল ব্যবহারের নিয়ামক হইয়া পড়িয়াছে। আমরা আবার অনেকেই এই ধারণাটিকে স্বতঃসিদ্ধের মতনই মানিয়া লইয়াছি। সুতরাং, ৰে ব্যক্তি বা সমাজ মাঠে পাথরে, জলে বাতাসে, আকাশে মেঘে; চজে দুৰ্য্যে আমাদেরই মতন প্ৰাণ আছে, চৈতন্য আছে বলিয়া মনে করে, সে ব্যক্তি বা সমাজকে “ফোটশিষ্ট” । “এনিসিটি” ইত্যাকার অবজ্ঞাসূচক বিশেষণে লাহিত করিয়া আমরা বর্বরের কোঠায় ঠেলিয়া দিই। স্বয়ং টেইলর সাহেবের মতে “Animism" নিতান্ত খাটো জিনিষ নয়। কিন্তু বর্বরের অপরাধ সে একটা ধূলি-কণার ভিতরে, একটা অশনি-সম্পাত বা পবন-হিরোলের মাঝখানে, আমাদের চাইতে বড় একটা প্ৰাণ সত্বা, ও চিৎ-সংস্কার “কল্পনা।” করিয়া লইয়াছে। তবে মহাশক্তি এই বিশ্ব-ভুবনে ওতপ্ৰোত, সেই মহাশক্তিই লে প্ৰাণ-শক্তি ও চিৎ-শক্তি, এবং স্যে