R8 ܥܔܐܚܝ [ কাঢ়িক
- ழுது"
MKSuiiDB DSiBiDD DBD BDL SiuDiDuiiie কোনো কিছু হইতেও সত্য সত্যই সরিয়া নাই; সুতরাং বিশ্বের প্রত্যেক কেন্দ্ৰে, প্ৰত্যেক point-এ, সেই বিশ্বশক্তির সঙ্গে আমাদের সংযোগ সংঘটন করা সম্ভবপর। ;- DDS LLLL DD DDBB DBBDD BiSBBBL চলাফেরা করাই হইল তার অপরাধ। বর্বর নাকি সেই মহাশক্তিকে আবার নানান দেবতা অপদেবতা বানাইয়া cनाथ, भूजा कप्न, भूौ कब्र ; cन नांकि वहन डिडन একের সন্ধান পায় নাই। বর্বরদের “প্ৰাণের ভাষা” “হাইরোগ্লিফিক্স, পারত বাবিরূষের "কিউনিফরমা” লিপি পড়িতে শিখিলে কি হইবে ? সুতরাং আমরা জোর করিয়া বলিতে পারিতেছি না, বর্বরদের দেবতা আসলে এক কি বহু। সম্ভবত পাতিত্যের ফলে, তাদের ভিতরে মানবীয়-সম্বাসিন্ধ (Homo-typal) ব্ৰহ্মজ্ঞান অনেকটা অবগুষ্ঠিত হইয়া গিয়াছে; কিন্তু ঢাকা পড়িয়া গেলেও বড় বেশি বিকৃত হয় নাই। বেদের মধ্যেও বহু দেবতা ও অপদেবতা আছেন ; নিখিলের মধ্যে প্ৰাণের ও চৈতন্ডের অনুভূতি রহিয়াছে এত স্পষ্টভাবে যে, বিলাতি পণ্ডিতেরা এটাকেও সেই আদিম বৰ্ব্বরোচিত “यनिधिबन्, छैठंचिन्, cकििनबन्। ऐलान्त्रि “cबब्र” भएन করিয়াছেন। ম্যাক্সমুলার অবশ্য নাম রাখিয়াছিলেনHenotheism কিন্তু আবার বেদের শুধু উপনিষৎ ভাগে কেন, সংহিতা ভাগেই, এবং সকল স্তরেই, ছেদহীন, খণ্ডহীন, সীমাহীন, দ্বৈতহীন জন্মবৃত্তও, কখনও বা বরুণরূপে কখনও বা অদিতিরূপে, কখনও বা ইন্দ্ররূপে, কখনও বা অগ্নিরূপে, কখনও বা বিশ্বকৰ্ম্ম বা প্ৰজাপতিরূপে, কখনও বা बिब्रां बां कांग बा कiण या क्ड कृष्ण निश्चब्र ब्रिष्ब দিয়াছেন। বর্বর সমাজে হয়ত, কোনো কোনো ক্ষেত্রে আধ্যাত্মিক স্বচ্ছতায় অভাবের ফলে, এই পরিচয়টি কতকটা গোপন হইয়া পড়িয়াহেী, কিন্তু সেখানেও তত্বের
- बांना’ बिशा तां नां३ जांबांप्रज्ञ गच्छ रांगानांव við einu, eruð eðvrðlfR-fv-RaT
इरैटण कि श्रेष्व-अछि श्रेवा जिब्रांटह, पूछ ७ cहां হইয়া গিয়াছে। ও সকল “ভুত” আমাদের অনাত্মীয় পর; তাদের ভিতর দিয়া নহে, তা”দিগকে একেবায়ে ৰাদ দিয়া, প্ৰাণ, আত্মা বা পরমাত্মার সঙ্গে আমাদের যোগ স্থাপন করিতে হইবে, এবং তাহাতে আমাদের পৌঁছিতে হইবে। এ ধারণা সত্যকার ব্ৰহ্মজ্ঞানের কেবলমাত্র আবরণ नव, विटकल ७ विज्ञडि। वत्र श्वड अबू देकड oरे দৈত্য দুইটার মধ্যে একটার এলাকায় বাস করে ; আমরা দুইটার এলেকাতেই এক রকম মৌরণী প্ৰজা-স্বত্ব লাইয়াছি। আর সেই পাট্রা-কবুলতির উপর হাল সরকারের crites fait-Civilization and Culture". এই দুইটা কথা ছাড়া আরও একটা কথা আছে ; সেটা হইতেছে এই—আমরা আমাদের ব্যবহারিক জীবনে Vasir (Metaphysical Theory) grvices (Practice) মধ্যে যতটা মিল রাখিতে পারিতেছি, তার চাইতে বেশী মিল রাখিয়া চলিতে পারিয়াছে ঐ বর্বর। আমরা থিওরিতে হয়ত” অনেকেই ব্ৰহ্মবাদী, কিন্তু কাজে জড়বাদ ও দেহাত্মবাদকেই আমাদের সকল ব্যবহারের প্রতিষ্ঠাBiD DBD BDDS BDBDB DBD DS S BBDDB জড়, জড়ই বলবৎ, জড়ের উপাসনা করিয়াই সকল পুরুষাৰ্থ সাধন করিতে হইবে। বর্বর-সমাজের থিওরি-কে আমরা যতই গালি দিই না কেন, জীবনের সঙ্গে থিওরির সত্যকার যোগটি সেখানে এতটা শিথিল ও অসার হইয়া যায়নাই। কথাটা দাড়াইতেছে এই যে, আদিম মানুষকে বর্বর মনে করিলেও, তত্বাচিত্তার দিক দিয়া তাহার খুব বেশি লজ্জিত হইবার কারণ নাই। একটু তলাইয়া অনুসন্ধান করিলেই আমরা দেখিতে পাই যে, মানুষ সভ্য অসভ্য সকল অবস্থাতেই, এক ভাবে না এক তাৰে ব্ৰহ্মকে অর্থাৎ সব চাইতে বড়কে জানিতে বুঝিতে ধরিতে চাহিয়াছে। মনন্তত্বের দিক দিয়া দেখিলে, এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক। আগেকার সাইকোলজিষ্টদের সেই টুকরা টুকর sensation জড়াইয়া অনুভূতি, তাৰ, চিত্ত ইত্যাদির “পাক প্ৰণালী” আজিকালিকায় দিনে আয় চলিবে না।
