ፃጅ፰» . নাই বলিয়া, আমাদের খেয়াল হইতেছে না। এ জিনিষের শোেজ আর টোটেন খামেনের কবরের খোেজ, অথবা “অসীমের পরপায়ের একটা নক্ষত্রেরও খোঁজ এক কথা নয় । শেষ খোজ দু’টি মানুষ না করিলেও পারে ; করিতে তায় মানবত্বের - ভিতরেরই কোনো - “জোর তলবি” নাই। কিন্তু প্ৰথম খোেজাট হইতেছে নিজেরই যেটি আসল পুজি, তারই গোঁজ। সে খোজ না করিয়া কে পরিবে ? শুধু কান্তরী-মৃগই নিজের নাভি-গন্ধে BDB DDD u BDBDLD DS BDB DBDBDBD DB নিজের আসল লুকানো পুজিট টুড়িয়া বেড়াইতেছি-সভ্য, অর্ধ-সভ্য, অসভ্য সকল অবস্থাতেই। আসলটি একেবারে লুকানো রহিলে গোল থাকিত না ; আমরা “বিষয়কৰ্ম্ম৷” নিয়াই থাকি,তাম, “তত্বের” কোনই হদিশ হয়ত পাইতাম না। কিন্তু আসলের লুকানো থাকা মানে সে সম্বন্ধে অজ্ঞতা নয়, খেয়াল না থাকা, এই পৰ্যন্ত। আমাদের খেয়ালের অভাবের ভিতরেও তার যে পরিচয়টুকু আমরা পাই, সে পরিচয়ের চাইতে নিবিড় ও মধুর পরিচয় আর কিছুই যে নাই! সে পরিচয়-আত্মপরিচয়, প্ৰাণের পরিচয়, রস ও আনন্দের পরিচয়, চিৎ-সত্তার পরিচয় । বলা বাহুল্য, পরিচয়টি বড়ই অক্ষুট, বড়ই গোপন। কিন্তু তবু cबई श्राई, डांटडरे cय जांज्ञहै ना श्वां श्रांब्रि ना ! মানবাত্মার অন্তঃপুরে সে গোপন পরিচয়ের “মিষ্টি ব্যথা?” কোন চিরবিরহিণীর অজানা মধুরের প্রতীক্ষার ভিতর দিয়া মিলনাভাসের মতই নিত্য ফুটিয়া উঠিতেছে-“এখনো তারে চােখে দেখিনি, শুধু ৰাণী শুনেছি।” S EB BD BDu DDD DBDD LLDBD D BB ফেলিতে পারি না, কে কোথা হইতে বঁাশী বাজায়। जांचा वा उप्वत्र cगरे बांगाऊ-बाऊ “निावान” আমরা ঠিক যেন "localize", করিতে পারি না ; বুৰিতে পারি না, কোথা হইতে কায় এই নিবেদনময় উঠতেছে। चांगांप्रबऐणीिांगा, ५ डिांख्रिश्न ब्राँ cर बांख्रिब দিকেই ফিরানাে। সুতরাং প্রথমে খুজিতে মুরু रवि शिव। पद्ध बांश, दृश पाश, बक बांश, [ কাৰ্ত্তিক মনে করিতে পারি না। গোড়ায় দৃষ্টি যায়-এই বিপুল পৃথিবীর পানে, ঐ বিশাল সমুদ্রের , পানে, ঐ উদার আকাশের পানে। মনে হয়, . এই পৃথিবী, ঐ আকাশইত” সব ধরিয়া রাখিয়াছো-আমাদিগকে, এবং সঙ্গে সঙ্গে আমাদের সকল অনুভব, ভাবুনা, চিন্তাকে । অতএব । উহাই ব্ৰহ্ম। এ নির্যাকরণ একেবারে নিরর্থকও নহে, বাজে বাতিলও নহে। বড়কে, আসলকে, “পরায়ণ”কে খোজাও যেমন স্বাভাবিক, সেটিকে গোড়ায় বাহিরে খোজা, এবং বাহিরের বড় কোনো কিছুর সাথে মিলাইয়া দেওয়াও, তেমনি স্বাভাবিক। সকল দেশে, সকল যুগেই দেখিতে পাই-ৰূ-মানুষের চিন্তা এই স্বাভাবিক বিস্মর্ণ অনুসরণ করিয়া চলিয়াছে। কেবল থেলিস, আনাক্ষাগোরাস, আনাক্ষামন্দর বলিয়া কেন, সকল দেশের দার্শনিক চিন্তাই বড়র খোেজ, আসলের LS S DDY S SDBrBDS S DDS DBBBS BZ সংহিতা ভাগে অগ্নি, অদিতি, বরুণ, সবিতা, ইন্দ্ৰ, এবং উপনিষদেও, অধিকার বিশেষে, আকাশ, বায়ু, অপ, প্ৰাণ, বিদ্যুৎ-এ সকল আধিভৌতিক ও আধিদৈবিক ‘মূৰ্ত্তিতেও” যে ব্ৰহ্মই অঘোষিত হইয়াছিলেন, সেপক্ষে সন্দেহ করা চলেনা। শঙ্করাচাৰ্য্য উপনিষদভাস্থ্যে ও ব্ৰহ্মস্থাত্র-ভায্যে আকাশ, প্ৰাণ, তেজ ইত্যাদির নিগুৰ্ণ-ব্ৰহ্মপর ব্যাখ্যা দিয়া উচ্চতম থাক বা সম্প্রদায়ের অনুবর্তন করিয়াছেন ; কিন্তু ভুলিলে চলিবে না যে, সত্যকার ব্ৰহ্মোপলব্ধির ক্ষেত্র জীবন, সুতরাং সম্প্রদায়, ছোট বড় মাঝারি সকল রকমেরই ছিল; এবং ধার অধিকার অল্প বা প্ৰাণকেই ব্ৰহ্ম বলিয়া বুঝিবার তিনি সেই ভাবেই ব্ৰহ্মকে বুঝিতেন। তাতে তত্বদেশী আচাৰ্য্যদের অসহিষ্ণুতা বা বিরক্তি ছিলনা। কিন্তু আমাদের ভিতরের সত্তাকে গোড়ায়, বাহিয়ে খোঁজার যেমন একটা স্বাভাবিক প্রণোদন আছে, তেমনি আবারবাহিরকে “বাহিরো” রাখিয়া, অখণ্ড ও পূর্ণকে খণ্ডিত ७ चंद्रांधिवा, जांौबरक्*ब्र” काब्रिा ब्रांक्षिा जांबा যে আখেরে সুস্থির থাকিতে পারিব না- এমন ব্যবস্থাও चांगांप्रब ख्रिकारे जांप्छ । उॉरेcनषि, अबूत्रांनिष्क्. क्ष সাৰক বলিয়া কেন, বর্বঙ্গেয় জমাজৰষণও একান্তভাবে, দুস্থিায়
