وقاموا <මූලෝ লক্ষ্য কোরে আমি পূর্বোক্ত সিদ্ধান্তে এসেছি। একমাত্র সেই উচ্চ আদর্শই শরৎ বাবুর প্রতি নভেলে, প্রতি পতিতা आरेिगन ७ बूव्रि गटका थकृडिव्र आश्वि चव्र गंभांषांन কোয়তে পারেন । আটঃ কাল্পনিক সত্যের সুবিধা ও SBBDDDD BDDDBLY SsBBBDDuDuDDB DuDBBD S LBDBSDD DDD তাদের মধ্যে একটিকেও যথার্থ সত্য বোলে মনে করেন। D S S D BDB BB sLY DBSDD B D বৈজ্ঞানিক, ফাকি খোজে এবং শেষে ফাকিতে পড়ে। তিনি জানেন যে তাকে সত্যবাদী হ’তেই হবে। সেই জন্য সুবিধা যে সুবিধা ছাড়া অন্য কিছু নয়, অনুমানের প্রয়োজন যে बांथार्थी नन-उभू मनब्र मिथांवांच, q कथा डिनेि डांग রকমই জানেন। রস-সৃষ্টির আসরে মিথ্যার স্থান নেইপ্ৰজার মতন মিথ্যা, দরবারের বাইরে দাড়িয়ে থাকে। মিথ্যা ষোকালে বুদ্ধির সৃষ্টি, এবং আটষ্ট যেকালে বোকা মানুষ নন। অথচ ব্যবহারিক ও মনোময় জগতের দ্বন্দ্ব থেকে নিকৃতি পেতে ব্যাকুল, তখন এই ব্যবহার-দুষ্টমন ছাড়া তার অন্য একটি সম্বন্ধ, অ-ব্যবহারিক, অসম্পর্কিত মনের চর্চা করা স্বাভাবিক। এই প্ৰকার মন ( লোকে এই মনকে আত্মা বলে, শুনেছি ও পড়েছি) হয়ত ব্ৰহ্মজ্ঞানীর আছে, কিন্তু আটষ্ট্রের আছে নিশ্চয় জানি-কেন না দেখেহি । যাদের এই প্ৰকার মন আছে তারা কল্পনা, অনুমানের এবং অনুমোদনের বাইরে সত্যের আভাস পেয়েছেন। তারা মিথ্যার ধার ধারেন না, আদর্শবাদ L BBBLLLLSSLD YLLB YLLLL LLLBS SBD LL KKS সংস্করণ মাত্র। শরৎ বাবুর লেখা অনেক হিন্দু ও ব্ৰাহ্ম রূচিবাগীশ পছন্দ করেন না-কেন না তার লেখায় বাস্তবের পুতিগন্ধ বর্তমান, কিন্তু একটু ভেবে দেখলেই বোঝা যায় বে। হিন্দু-সমাজের উত্তমাঙ্গ অর্থাৎ ব্রাহ্ম-সমাজ যে উচ্চ আদর্শে অনুপ্ৰাণিত হয়ে সাধারণের মধ্যে স্ত্রী জাতির প্ৰতি আন্তরিক শ্রদ্ধা ও সহানুভূতি প্রচার-কাৰ্য্যে ব্যগ্ৰ, রমণীর বর্ণনায় ফুটে উঠেছে। ‘ঘরে ঘরে, পথে ঘাটে DD BDLS DD GBBDY Tu BBDD DDBBLD BD শুচিবইগ্ৰন্ত পুরুষ কি রমণীই সন্দিহান হ’তে পারেন না। রবি বাবুর মতন বস্তু-তাত্রিকও দুলৰ্ভ-ঘরে বাইরের মেজ জায়ের মতন প্ৰকৃত ছবি কেউ একেছেন। কিনা জানি না, প্রেমের নীচতা এবং নিস্ফলতা সন্দীপ ও বিনোদিনী অপেক্ষা সাহিত্যে অন্য কোন চরিত্রে পরিস্ফুট হয়েছে কি না জানি না। তার পোষ্ট মাষ্টার ও বোষ্টমীর চিত্র নব্যাতন্ত্রের সাহিত্যিক আঁকতে পারলে নিজেরাই যে ধন্য বিবেচনা কোরতেন। সে বুদ্ধি হয়ত তাদের নিজেদেরই আছে। শরৎচন্দ্ৰ পতিতাও একেছেন, অন্য চরিত্রও একেছেন, রবিবাবু বড় ঘরের কথাও লিখেছেন আবার অন্য চরিত্রও একেছেন। দুজনেরই সুন্মদৃষ্টি আছে, দূরদৃষ্টি আছে- কারণ তাদের দৃষ্টিশক্তি আছে আর যা সত্য দেখেছেন, ভেবেছেন, বুঝেছেন, সবই চমৎকার ভাবে প্ৰকাশ কোরাতে পেরেছেন । তাদের শক্তি আছে। তাই তাদের সব অভিজ্ঞতাই সত্য-এমন কি খুটি নাট-টি পৰ্য্যন্ত, অজানার আভাসটি পৰ্য্যন্ত। বৈজ্ঞানিকের মতন আটষ্ট অভিজ্ঞতাকে বিচ্ছিন্ন কোরে, টুকরো কোরে ব্যবসা চালান না-আটষ্টের কাজ তার সমগ্ৰ ব্যক্তিত্বের অর্জিত সম্পূর্ণ অভিজ্ঞতা নিয়ে। তাদের এক পা স্বৰ্গে, অন্য পা মর্ত্যে। এক পদ মর্ত্যে রাখলে সাধারণ মানুষের অন্য পদটিকেও মর্ত্যে রাখতে হয়, কিন্তু ধারা নটরাজের নৃত্যের তালে তালে ছন্দ রাখতে থারেন, তাদের পক্ষে এ প্রকার অদ্ভুত কুন্তী অসম্ভব নয়। আটষ্ট সাধারণ মানুষও নন, বৈজ্ঞানিকও নন, সেই জন্য আদর্শবাদ ও বস্তু-তজবাদের সম্বন্ধে তার মনোভাব হোমিওপ্যাখী ও এলোপ্যাখা সম্বন্ধে বিভাসাগয় মহাশয়ের মনোভাবেরই মতন।
পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৮৪৯
অবয়ব