কৰ্ম্মে মুক্তি गेब्रौठानांथ :ांकूद्ध সামনে সমুদ্রের অৰ্দ্ধচন্দ্ৰাকার তটসীমা। অনেক দূর পৰ্য্যন্ত জল অগভীর, জলের রঙে মাটির আভাস। সে যেন ধরণীর গেরুয়া আঁচল, এলিয়ে পড়েচে । ঢেউ নেই, সমস্তদিন জলরাশি এগোয় আর পিছোয় অতি ধীর গমনে। অন্সরী আসচে চুপি চুপি পিছন থেকে পৃথিবীর চোখটিপে ধরবে ব’লে,-“সোনার রেখায় রেখায় কৌতুকের মুচ কে if সামনে বঁাদিকে একদল নারকেল গাছ-সুদীর্ঘ গুড়ির উপর সিধে হ’য়ে দাড়াতে পারেনি,-পরম্পরের দিকে তাদের হেলাহেলি । নিত্য-দোলায়িত শাখায় শাখায় সুৰ্য্যের আলো ওরা ছিটিয়ে ছিটিয়ে দিচ্চে, -চঞ্চল ছেলেরা प्रश्न नौन चांपों जग-cहीछाई छेि कब्र। नकॉगन আকাশে ওদের এই অবগাহন জান। এটা একজন চিনীয় ধনীর বাড়ি। আমরা তার অতিথি । প্ৰশস্ত বারান্দায় বেতের কেদারায় বসে আছি। সমুদ্রের দিক থেকে বুক ভরে বইচে পশ্চিমে হাওয়া। ’ চেয়ে দেখচি আকাশের কোণে কোণে দলভাঙা মেঘগুলি শ্রাবণের কালে উদি ছেড়ে ফেলেচে, এখন কিছুদিনের জন্তে সুৰ্য্যের আলোর সঙ্গে ওদের সন্ধি। আমার অস্পষ্ট ভাবনাগুলোর উপর করে পড়াচে কম্পমান নারকেল পাতায় বার ঝর শব্দের বৃষ্টি, বালির উপর দিয়ে ভাটার সমুদ্রের পিছ হাঁটার শব্দ ওরই সঙ্গে একই মূহুস্বরে মেলানো। ওদিকে । পাশের ঘরে ধীরেন এসরাজ নিয়ে আপন মনে বাজিয়ে -ভৈরে থেকে রামকেলী, রামকেলী থেকে ভৈরবী ;-আন্তে আন্তে অকেজো মেঘের মতো খেয়ালের श७ांब बाग श्टळ ब्रांत्रिनौब्र आंज्ञडि। जांच नकiष्ण मन प्बन डाब्र नबूज़-जैीटब्रश्न विक টানচে তাকে কোন দিকে তার ঠিকানা নেই। আপনাকে আছি, নিবিড় তরুপল্লবের শুটামলতায় আবিষ্ট রোদ-পোয়ানো ঐ ছোটো দ্বীপটির মতো । আমার মধ্যে এই ঘনীভূত অনুভবটিকে বলা যেতে পারে হওয়ার আনন্দ। রূপে রঙে আলোয় ধ্বনিতে আকাশে অবকাশে ভ'রে ওঠা একটি মূৰ্ত্তিমান সমগ্ৰতা আমার চিত্তের উপরে ঘা দিয়ে বলচে, “আছি” ; তারি জগতে আমার চৈতন্য উছলে উঠচে-সমুদ্র কল্পোলেরই মতো একতান শব্দ জাগচে, ওম, অর্থাৎ এই যে আমি। বিরাট একটা “না”, হা-করা তার মুণগহবর, প্ৰকাণ্ড তার শূন্য,-তারি সামনে ঐ নারকেল গাছ দাড়িয়ে, পাতা নেড়ে নেড়ে বলচে, এই যে আমি। দুঃসাহসিক সত্তার এই স্পর্ক গভীর বিস্ময়ে বাজচে আমার মনে, আর ধীরেন ঐ যে ভৈরবীতে মীড়, লাগিয়েছে সেও যেন বিশ্ব-সত্তার আত্মঘোষণা, আপনি কম্পমান সুরের ধ্বজাটিকে অসীম শৃঙ্গের মাঝখানে তুলে ধরচে। এই তো হ’ল “হওয়া”। এইখানেই শেষ নেই। এর সঙ্গে আছে করা। সমুদ্র আছে। অন্তরে অন্তরে নিন্তৰ, কিন্তু তার উপরে উপরে উঠচে ঢেউ, চলচে জোয়ার ভাটা। জীবনে করার বিরাম নেই। এই করার দিকে কত প্ৰয়াস, কত উপকরণ, কত আবর্জন। এরা সব জ’মে জ’মে কেবলি গণ্ডী হ’য়ে ওঠে, দেয়াল হ’য়ে দাড়ায়। এরা বাহিরে সমগ্ৰতার ক্ষেত্ৰকে, অন্তরে পরিপূর্ণতার উপলব্ধিকে, টুকরো টুকরো করতে থাকে। * অহমিকার উত্তেজনায় কৰ্ম্ম উদ্ধত হ’য়ে একান্ত হ’য়ে আপনাকে সকলের vrtca do celo, vsoto abci o opi vo উঠতে চায়। এতে ক্লান্তি, এতে অশান্তি, এতে মিথ্যা। বিশ্বকৰ্ম্মার বাঁশিতে নিয়তই যে চুটির সুর বাজে। এই কারণেই সেটা শুনতে পাইনে ; সেই চুটির সুরেই বিশ্বকাজের }" > আপনি সর্বাদে সর্বাত্তাকরণে ভরপুর মেলে দিয়ে কালে ধাৰা। MOR
