পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৮৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

O সেই সুরটি আজ, সকালের আলোতে ঐ নারকেল গাছের তানপুরায় বাজাচে। ওখানে দেখতে পাচ্চি শক্তিয় রূপ আর মুক্তির রূপ অনবচ্ছিন্ন এক। এতেই শান্তি, এতেই সৌন্দৰ্য্য। জীবনের মধ্যে এই মিলনটিই cख्या वि-काश्ब्रांव्र ब्रिवाश्यांन नौशांब्रांब चांत्र इ७ांब्र চির-গভীর মহাসমুদ্রে মিলন। এই আত্মপরিতৃপ্ত মিলনটিকে লক্ষ্য ক’রেই গীতা বলেচেন, কৰ্ম্ম করো, ফল চেয়ে না। এই চাওয়ার রাহুটাই কৰ্ম্মের পাত্র থেকে তার অমৃত ঢেলে নেবার জন্তে লালায়িত। ভিতরকার সহজ হওয়াটি সার্থক হয় বাইরেকার সহজ কৰ্ম্মে। অন্তরের সেই সার্থকতার চেয়ে বাইরের স্বাৰ্থ প্রবল হ’য়ে উঠলেই কৰ্ম্ম হয় বন্ধন ; সেই বন্ধনেই জড়িত যত হিংসা দ্বেষ ঈর্ষ্যা, নিজেকে ও অন্যকে প্ৰবঞ্চনা। এই কৰ্ম্মের দুঃখ, কৰ্ম্মের আগৌরব যখন অসহ হয়ে ওঠে তখন মানুষ বলে বসে, দূর হোক গে, কৰ্ম্ম ছেড়ে দিয়ে চ’লে যাই। তখন আবার আহবান আসে, কৰ্ম্ম ছেড়ে দিযে কৰ্ম্ম থেকে নিষ্কৃতি নেই; করাতেই হওয়ার আত্মপ্ৰকাশ। বাহ ফলের দ্বারা নয়, আপন অন্তনিহিত সত্যের আয়াই কৰ্ম্ম সার্থক হোক, তাতেই হোক মুক্তি । ফল-চাওয়া কৰ্ম্মের নাম চাকরি, সেই চাকরির মনিব আমি নিজেই হই বা অন্যেই হোক। চাকরিতে মাইনের . জন্তেই কাজ, কাজের জন্যে কাজ নয়। কাজ তার নিজের ভিতর থেকে নিজে যখন কিছুই রস জোগায় না, সম্পূর্ণ বাইরে থেকেই যখন আপন দাম নেয়, তখনই মানুষকে সে অপমান করে। মর্ত্যলোকে প্রয়োজন ব’লে জিনিষটাকে একেবারেই অস্বীকার করতে পারিনে। বেঁচে থাকবার জন্তে আহার করতেই হবে। বলতে পারব না, 'নেই বা করলেম। সেই আবণ্ডকের তাড়াতেই পরের স্বারে भांड्ष ऐगांौ क्टिव्र, बांब्रcगरे गप्रे उड्ॉर्नौ डांबंड থাকে কি করলে এই কৰ্ম্মের। জড় মারা যায়। বিদ্রোহী शांषि चण वक्ष्ण, दैवांशोरक्षवांछन । `अष९ वर्ण्यरे क्ष খাৰ, কম পরব, রৌদ্রবৃষ্টি এমন ক’রে সহ করতে শিখৰ, রকম কানমলার ব্যবস্থা করেছে সেগুলোকে এতটা এড়িয়ে চলৰ যে, কৰ্ম্মের দায় অত্যন্ত হালকা হয়ে যাবে। কিন্তু C (waget थझडिब्र कiब उबू कांनषगांब्र डांझा ८नई, cगरे गएच রসের জোগান আছে। একদিকে ক্ষুধায় দেয় দুঃখ, আর একদিকে রসনায় দেয় সুখ-প্ৰকৃতি একই সঙ্গে ভয় দেখিয়ে আর লোভ দেখিয়ে আমাদের কাজ করায়। সেই লোতের দিক থেকে আমাদের মনে জন্মায়াভোগের ইচ্ছ। বিদ্রোহী মানুষ বলে, ঐ ভোগের ইচ্ছাটা প্ৰকৃতির চাতুরী, ঐটেই মোহ, ওটাকে তাড়াও, বলে বৈরাগ্যমেবাভিয়ং,- মানবনা দুঃখ চাইবন সুখ । দুচার জন মানুষ এমনতরো স্পর্ক ক’রে ঘরবাড়ি ছেড়ে বনে জঙ্গলে ফলমূল খেয়ে কাটাতে পারে, কিন্তু সব মানুষই যদি এই পন্থা নেয় তাহ’লে বৈরাগ্য নিয়েই পরস্পর লড়াই বেধে যাবে,-তখন বন্ধলে কুলোবে না, গিরি-গহবরে ঠেলাঠেলি ভিড় হবে, ফলমূল যাবে উজাড় হ’য়ে। তখন কপানিপর ফৌজ, মেশিনগান বের করবে। ” সাধারণ মানুষের সমস্যা এই যে, কৰ্ম্ম করতেই হবে। DDDDBDB DBBDB BDBBLDDBDBB DB DBDDDD S DBOB কি করলে কৰ্ম্ম থেকে প্রয়োজনের চাপ যথাসম্ভব হালকা করা যেতে পারে ? অর্থাৎ কি করলে কৰ্ম্মে পরের দাসত্বের চেয়ে নিজের কর্তৃত্বটা বড়ো হ’য়ে দেখা দেয় ? কৰ্ম্ম থেকে কর্তৃত্বকে যতই দূরে পাঠানো যাবে কৰ্ম্ম ততই মজুরীর বোঝা হ’য়ে মানুষকে চেপে মারবে, এই শূদ্ৰন্থ থেকে মানুষকে উদ্ধার করা চাই। একটা কথা মনে পড়ে গেল। সেদিন যখন শিলঙে ছিলেম, নন্দলাল কার্সিয়ণ্ড থেকে পোষ্টকাৰ্ডে একটি ছবি भांविश्ष्गिन। जांकब्र छावनिप्क 6श्नप्मानव निल চোখে চশমা এটি গয়না গড়চে। ছবির মধ্যে এই কথাটি পরিস্ফুট বে, এই ভাকরার কাজের বাইরের দিকে আছে তার দর, ভিতরের দিকে আছে তার আদর। এই কাজের ৰাৱা হুতাকার নিছক নিজের অভাৰ প্ৰকাশ করাচে না, নিজের ভাবকে প্ৰকাশ করাচে ; আপিন দক্ষতার গুণে আপনি মনের ধ্যানকে মূৰ্ত্তি দিচ্চে। মুখ্যত একাজটি তায় আপনারই, গৌণত ৰে মাজৰ পয়সা দিয়ে কিনে নেৰে তার। এতে ক’রে ফল-কামনােটা হ’য়ে গেল। লঘু, মূল্যের সঙ্গে অমূল্যতার गर्षित्रछरण, कीब्रभूक्ष प्राण पूछ। अर्केकोण पनेिकहरू