পাতা:বিচিত্রা (প্রথম বর্ষ প্রথম খণ্ড).pdf/৯৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরদিন প্ৰত্যুষে চা-পানের সময়ে কমলার মুখমণ্ডলে একটা বিরসিতা লক্ষ্য করিয়া ৰিজনাথ উৎকণ্ঠিতস্বরে জিজ্ঞাসা করিলেন, “কমল, অনুখ করেছে না কি ?” মৃদুভাবে মাথা নাড়িয়া কমলা বলিল, “না।” “তবে মুখ অমন শুকনো কেন ?” O “কই, শুকনো না তো?” "সেটা তুমি দেখতে পােচ্ছ না, কিন্তু আমি পাচ্ছি।” এবার কমলার মুখে হাসি দেখা দিল; বলিল, “না। বাবা, অম্লখ কিছু করেনি,-ভাল আছি।” ৰিজনাথ মুখে আর কিছু বলিলেন না, কিন্তু মনে মনে মাথা নাছিলেন। মুখের কষ্টি-পাথরে হাসিয় পরীক্ষা হইয়া গেল ; হাসি দিয়া কমলা যে জিনিষ চাপিতে চেষ্টা করিল, হাসিন্ন পুণ্ঠ-পােটই তাহা জস্পষ্ট হইয়া উঠিল। দ্বিজনাথ স্থির কন্সিলেন, অজাখ বটে,-তবে দেহের নয়, মনের। কিন্তু মানসিক ব্যাবির চিকিৎসক ও ঔষধ জ্ব-প্ৰাপ্য নহে বলিয়া অতঃপর এ বিষয়ে আর-কিছু আলোচনা ফলপ্ৰদ নহে বিবেচনা করিয়া চুপ করিয়া রহিলেন। পিতার নিঃশেষিত পেয়ালায় চা চালিতে চালিতে কমলা বলিল, “বাবা, তোমায় কিন্তু হু”। পেয়াল ক’রে,চা খাওয়া উচিত হচ্চে না ।” "কেন ? ডাক্তাররা মানা করেছে বলে ?” ማህi ;” भूौंक्ड cननांगा। निबद्ध कांटछ निवां गरेवा रिवনাথ উপেক্ষার সুরে বলিলেন, “হ্যা, ডাক্তাররা তো সবই বোঝে। চিরটাকাল হু’। পেয়ালা ক’রে চা খেয়ে খেয়ে থভাৰী” দাড়িয়ে গেছে, এখন সেটাকে উন্টে দিয়ে প্ৰাণে মায়তে চায়।”

  • ना बांबा, ऍांब्रा वथन गांना कदृब्रटकाव उथन धक्का क्ष ক’রে খাওয়াই উচিত।”

এক চুমুক চা খাইয়া পেয়ালা টেবিলের উপর নামাইয়া রাখিয়া ৰিজনাথ বলিলেন, “তারা তা এমন অনেক জিনিষই কম ক’রে খেতে বলেছেন, কিন্তু দিনে ভাত মারি রাত্রে লুচি খাবার সময় তোমাদের সে কথা মনে থাকে না কেন ? ডাক্তারের উপদেশ কি শুধু চা’র বেলাই খাটাতে হবে ?” কমলা বলিল, “ভাত আর লুচি তুমি যত কম খাও এত DLLL sBLBLL S D DBBBL SYz BBBL GLBLB LLLBL as atti as tries ৰিজনাথ বলিলেন, “(রোগ হওয়াই ত’ ভালো। যত রোগ হব তত ব্লড প্ৰেশান্ম কমৰে । একটা বেকথা আছে, না খেয়ে যত লোক মরে তার চেয়ে খেয়ে অনেক বেশী মরে, সেটা আমাদের বাংলা দেশের পক্ষে যেমন খাটে এমন আর কোনো দেশের পক্ষে নয়। আমরা কত জিনিষ খাই তা জান ? আমরা গাল খাই, চড় খাই, কিল খাই, চাপড় খাই, ভূত দেখে ভয় খাই, ধায় দিয়ে জুদ খাই, খাবার আটকে বিষ খাই, চৌকাঠ আটকে ধোঁচট খাই, দোলায় OS)