পাতা:বিচিত্র জগৎ - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S8 বিচিত্র-জগৎ পরীক্ষাগারে কাজ করিতেছে- অবস্থাপন্ন গৃহস্থ মোটরযোগে ছুটির দিনে হাওয়া খাইতে বাহির হইয়াছে, মেয়ে-পিয়ন পোষ্টাপিসের চিঠি বিলি করিতেছে। মাথুরিয়ায় সৰ্ব্বত্র আজকাল মোটরবাসী হইয়াছে-আগে যে সব সহরে পৌছানো অত্যন্ত কষ্টকর ছিল, এখন দু'একদিনে সে সব স্থানে রেল ও মােটরযোগে যাওয়া যায়। রেলপথ ক্ৰমশঃ বাড়িতেছে, সমগ্ৰ চীনদেশের সমগ্র রেলপথের অৰ্দ্ধেক এই মাথুরিয়াতে আছে-বৈদেশিক স্বা থার্থ এই :नव्•थ ब्रुश्किंद्र @कळेि थक्षांन কারণ। মাথুরিয়া পৃথিবী শুদ্ধ সব সভ্যদেশের বাজার হইয়া দাড়াইয়াছে—সকলেই এপানে खिनिज cव5िवांझ छछ बJ9ीं । আ মে রি। ক মোটরগাড়ী ও মোটরের লাঙল ধোঁচিতে ব্যগ্ৰীইংলণ্ডের লোহালক্কড়ের জিনিসের বড় খরিদার মাথুরিয়া, জাপানের তো ইচ্ছা, ও বাজারে gB SDDBBD DBDB S BBDt BD DBBB BBDB SDDD S BBDB KEEBK BDDBBD BB YLS DB BBB S DBBDB S BBBBS দিয়াছে। জাপানের অধীনে মাথুরিয়ার স্থানবিশেষের দ্রুত পাশ্চাত্যানুযায়ী উন্নতির অন্যতম নিদর্শন এই মিঃ ওয়েন। ল্যাটিমার চীনদেশের ডাইরেন ফ্রি পোর্ট । জানেন এবং তিনি চীন ও মাথুরিয়ায় নানা স্থান পরিভ্রমণ করিয়াছেন । তিনি ১৯৩২ সালে সস্ত্রীক মাথুরিয়া ভ্ৰমণে যান। তঁর লিখিত বিবরণ হইতে কিছু উদ্ধৃত করিতেছি :- “মাথুরিয়া দেখবার প্রয়োজন ছিল দুই কারণে। বৰ্ত্তমান সভ্যতার সঙ্গে সহস্ৰ বৎসরের প্রাচীন সভ্যতার দ্বন্দ মাথুরিয়ায় যেমন সজীব ও বাস্তব, এমন বোধ হয়। পৃথিবীর আধু কোন দেশেই নয়। আর একটা উদ্দেশ্য ছিল, ওখানকার বিভিন্ন যাযাবর জাতির অবস্থা পৰ্য্যবেক্ষণ করা । আভ্যন্তরীণ অবস্থা খুব ভালই আমাদের উদ্দেশ্য ছিল, ঐ সব যাযাবর জাতির মধ্যে আমরা তাদের একজন হয়ে কিছুকাল বাস ক’রব। আমাদের সে ইচ্ছা অনেকটা পূর্ণ হয়েছিল-আমরা কিরিন প্রদেশের একটা মাঞ্চ গ্রামে বাস করেছিলাম প্রায় মাস তিনেক এবং এই স্থানে থাকার সময় বার্গ মালভূমির যাযাবর জাতি ও আমুর নদীর তীরবর্তী তাতারদিগকে ভাল করে দেখবার সুযোগ পেয়েছিলাম। মুকদেন ঃ তিন শত বৎসর পূৰ্ব্বে চীনের রাজধানী ছিল। এখনও ইহার পূর্ব সমৃদ্ধির পরিচয় পাওয়া যায়। এটি একটি বাজারের কিয়দংশ।