পাতা:বিটকেলের দপ্তর - বিপিনবিহারী বসু.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অশ্চির্য্য স্বপ্নদর্শন । >ዓ বুজনে রাস্তাটা আমার নামে করিয়া আমাকে চিরস্মরণীয় করিয়া তবে ক্ষান্ত হইব। ইহার নিমিত্ত আমি প্রাণপণে যুদ্ধ করিব, কাগজে বড় বড় চিঠি লিখিব আর ত্রিজগৎকে আমার অতুল ক্ষমতা দেখাইব—অদ্যকার মিটিংএ আমি এমন সজোরে বক্তৃতা করিব যে লোকে বার্কের নাম অবধি ভুলিয়া যাইবে।” তাহার বক্তৃতার পর উপস্থিত একজন ভদ্রলোক বলিলেন যে মশাই! আমাদের গলির বাস্ত সম্বন্ধে যে দরখাস্ত করা হয় সে বিষয়ের কি হইল” ? পূৰ্ব্বোক্ত কমিশনর বলিলেন “রেখে দাও তোমার রাস্তা, বড় বড় কাজ আগে । তোমার বিষয় ক্রমে শোনা যাব তুমি আর এক দিন আমার কাছে এসো’ ৷ ইত্যবসবে একজন খৰ্ব্বাকৃতি কমিশনর চোক মিট, মিট করিয়া বলি লেন—যে “কাল আবার Steamer party পরও ফের* Evening party সময় পাই কোথায় । মরবার সবিকাশ নাই, এর উপর আবার এর নর্দমার গন্ধ, ওর গলিতে জলের কল নাই, ঠাব টেক্স বৃদ্ধ হয়েছে। লোকে ভাবে কমিসনরের হলওয়ের পিল যাতে হাত দেৰে তাই সমাধী করবে” । তাহার কথা শুনিয়া একজন অট্টহাস্য হাসিলেন একজন মুচকে, একজন মনে মনে, আব বাহিরেব কয়জনে অস্ত রকম হাসিলেন । আমি দেখিলাম যে চতুর্থ কমিশনরেব হাসিও নাই কথাও নাই । তিনি যুবক এবং লজ্জায় লজ্জাবর্তী লভা । তিনি সচরাচর কথা কহেন না । আর র্তাহার কখন ৰাক্য স্ফর্তি হয় কি ন সনেহ। অৰি কমিশনর মহল হইতে বাহির হইয়া নানা রকম