○/o পূৰ্ব্বে বিভাপতির গীতাবলী স্বতন্ত্র পুস্তকাকারে প্রকাশিত হয় নাই, পদকল্পতরুর কবিতাকুন্ত্রম ও বর্ণাগুদ্ধিকণ্টকাকীর্ণ অরণ্যের মধ্যে নিহিত ছিল। রাকৃষ্ণবাবুর প্রবন্ধ প্রচারিত হইবার দুইবৎসর পূৰ্ব্বে অর্থাৎ ১২৮০ সালে, শ্ৰীযুক্ত জগদ্বন্ধু ভদ্র নিজের নাম অপ্রকাশিত রাখিয়া মহাজনপদাবলী হইতে বিদ্যাপতি ও চণ্ডীদাসের পদাবলী স্বতন্ত্র গ্রন্থাকারে সঙ্কলন করিয়া প্রথমে প্রকাশ করেন । র্তাহার এই উদ্যম ও অধ্যবসায়ের যথোচিত প্রশংসা হয় নাই। পরবর্তী সঙ্কলনকারগণ র্তাহার নিকট অশেষ ঋণী, এমন কি, তাহার কৃত অনেক টীকা গ্রহণ করিয়াছেন, কিন্তু তাহার সে ঋণ স্বীকার করেন নাই, ইহা ক্ষোভের বিষয়। তাহার সংগৃহীত পাঠ ও তৎকত টকা প্রমাদশূন্ত হয় নাই, এবং বিদ্যাপতির জন্মস্থান সম্বন্ধে র্তাহারও ভ্রান্ত ধারণা ছিল, কিন্তু তাছার স্বার্থশূন্ত উদ্যম ও পরিশ্রমে সাহিত্যের কলেবর পুষ্ট ও সাহিত্যানুরাগী ব্যক্তির আননা বদ্ধিত হয়। রাজকৃষ্ণবাবুর প্রবন্ধ প্রকাশ হইবার অব্যবহিত পরেই শ্ৰীযুক্ত অক্ষয়চন্দ্র সরকার ও শ্ৰীযুক্ত সারদাচরণ মিত্র ‘প্রাচীনকাব্য-সংগ্রহ’সঙ্কলনে ব্ৰতী হইলেন। বিস্কাপতির পদাবলী সঙ্কলন ও টীকা প্রভৃতির ভার সারদা বাবু লইলেন, অবশিষ্ট গ্রন্থসমূহ অক্ষয় বাৰু সম্পাদন করেন। পরে বিস্কাপতির পদাবলী সারদ। বাবু স্বতন্ত্র পুস্তকাকারে প্রকাশ করেন। অক্ষয় বাবু বিশ্ববিদ্যালয়ের সবিশেষ পারদর্শ ছাত্র, ক্রমে সাহিত্যসমাজেও উচ্চ আসন প্রাপ্ত হইলেন। সারদা বাবু মেধাবী, সহপাঠীদিগের অগ্রণী, কৰ্ম্মক্ষেত্রে বিশেষ যশস্বী হইয়া উচ্চতম ধৰ্ম্মাধিকরণে বিচারপতির আসন প্রাপ্ত হইয়াছেন।* একদিকে রাজকৃষ্ণ বাবুর স্তায় পণ্ডিতাগ্রগণ্য, বহুশাস্ত্রবিশারদ, চিন্তাশীল, মনীষী লেখকের আবিষ্কার, অপর দিকে সম্ভপরীক্ষোত্তীর্ণ বিশ্ববিদ্যালয়ভুষণ ছাত্রের উৎসাহপূর্ণ আগ্রহ--শিক্ষিতসমাজে বিদ্যাপতির আদর হইবার উপক্রম হইল। এতকাল এই মৈথিল কবি ভিক্ষুক বৈষ্ণবের কণ্ঠে ও কস্থায় আশ্রয় লইয়াছিলেন, বটতলার জীর্ণ মলিনবেশ ধারণ করিয়াছিলেন, এতদিনে তাহার ভদ্রবেশে ভদ্রসমাজে স্থান হইল। যাহারা ভারতচন্দ্র রায় ও ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তকে বঙ্গভাষায় শ্রেষ্ঠ কৰি বলিয়া জানিতেন, তাহাদের পুত্ৰগণ এই বৈষ্ণব কবির সমাদর করিতে শিথিলেন। সৌভাগ্য কবির নয়, কারণ বৈষ্ণবভিক্ষুকের ঘরে ও রাজপ্রাসাদে কবির তুল্য প্রীতি। বঙ্গভাষার অপ্রকাশিত কোন পদে তিনি স্বয়ং বলিয়াছেন— अनि कांशद ल°फ़ेॉन्न cग्न । उँहै कि उनिक छ* यांन्न cब्र ॥ মণি কর্দমলিপ্ত হয়, তাহাতে কি তাছার গুণ যায় ? কিমপৈতি রজোভিরেীর্করৈরবকীর্ণন্ত মণের্মহার্যতা ?’ ষে মণি চিনে, সেই সৌভাগ্যশালী। যে শিবসিংহ রাজা বিস্কাপতিকে গ্রামদান করিয়াছিলেন, কবির পরিচয়েই আজ তাহার পরিচয় । কবির পদাবলীতে র্তাহার নাম পুনঃপুনঃ অমুস্থ্যত না থাকিলে রাজা শিবসিংহকে আজ কে চিনিত ? বিদ্যাপতিকে তাহার উপযুক্ত আসনে বরণ করিয়া বঙ্গসাহিত্য স্বয়ং शंब्रिबांदिङ ङ्हेब्रां८छ् । ■ 曙 সাহিত্যের ভদ্রপল্লীতে বিদ্যাপতির পদাবলীর সংস্করণ হইল, কিন্তু পাঠের, টীকার, অর্থের, অসংখ্য ভ্রম রছিয়া গেল। কারণ নান, তাহার মধ্যে দুইটি নির্দেশ করিতেছি। প্রথম, ভাষা। বিদ্যাপতির ভাষা প্রাচীন বঙ্গভাষা কি না, পাঁচশত বৎসর পূৰ্ব্বে মিথিলার ও বঙ্গদেশের কথিত ও লিখিত ভাষায় ہےجسےاسےسبستی-ایسے ہے
- &चमनं ब्रांबकई झईटङ जवनब्र अंश्न कब्रिब्रां८छ्त्र ।
s
