পাতা:বিদ্যাপতি ঠাকুরের পদাবলী - নগেন্দ্রনাথ গুপ্ত.pdf/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

م/912 বহুতর মহাগ্রন্থ মুখে মুখে রচিত হইয়াছিল, সহস্রবৎসর ধরিয়া কেবল কণ্ঠে কণ্ঠে ফিরিতেছিল, সে সকল গ্রন্থ কি লুপ্ত অথবা অতিবিকৃত হইয়াছে ? গ্রন্থ ছাড়িয়া যদি কেবল গীতের উল্লেখ করা যায়, তাহা হইলে জিজ্ঞাসা করি ভানসেনের, শোরী মিঞার গীত কত কালের ? তাহাদের গান যেমন রচিত হইয়াছিল, তেমনি রহিয়াছে। গ্রিয়ার্সনের এই মত অপ্রামাণ্য, এরূপ যুক্তিতে বিদ্যাপতির কোন পদ ত্যাগ বা গ্রহণ कङ्ग बांध्र नl ॥ এদেশে বিদ্যাপতির পদাবলীর যে কয়খানি স্বতন্ত্র সঙ্কলন আছে, সকলগুলিই প্রধানত পদকল্পতরু হইতে নিৰ্ব্বাচিত। প্রথম তরুণাবস্থায় সারদাবাবু যে সঙ্কলনখানি প্রকাশ করেন, তাহাতে পাঠে ও টীকায় অনেক ভ্রম আছে জানিয়া তিনি এই গ্রন্থ পুনমুদ্রণের সঙ্কল্প ত্যাগ কমিয়াছেন। অক্ষয়বাবুর প্রাচীনকাব্যসংগ্রছে ‘বিদ্যাপতির পরিশিষ্ট” বলিয়া যে পদগুলি আছে, তাহাতে নিৰ্ব্বাচনের কোন প্রণালী নাই, কয়েকটি পদ বিদ্যাপতির, অবশিষ্ট অপর কবিদ্বিগের। পরবর্তী সঙ্কলনকারগণ এ বিষয়ে অক্ষয়বাবুর দৃষ্টান্ত অনুসরণ না করিয়া ভাল করিয়াছেন। কিন্তু পদনির্বাচনে কোন সঙ্কলনকার কোনরূপ বিশ্লেষণশক্তির পরিচয় দেন নাই । ভণিতা থাকিলেই বিদ্যাপতি, না থাকিলে নয়। বিদ্যাপতির নামযুক্ত পদ কবির না হইতে পারে এবং অপরভণিতাযুক্ত বা একেবারে ভণিতাশূন্ত পদও তাহার হইতে পারে, এই সকল जज्जॉबन जष८छ् প্তাহারী কিছুমাত্র চিন্তার পরিচয় দেন নাই। ভাষা ও ভাবগত প্রমাণ, শঙ্কযোজনা ও ছন্দোবন্ধে কবির যে বিশেষত্ব আছে, সে সকলের প্রতি কোন সঙ্কলনকার লক্ষ্য করেন নাই। ফলে দাড়াইয়াছে এই যে, একই সঙ্কলনে ভিন্ন ভিন্ন পদের ভাষা ও ভঙ্গীতে বর্ণও মজ্জাগত এত বৈলক্ষণ্য দৃষ্ট হয় যে, তৎসমুদায় একই কবির রচনা বলিয়া কোনমতে বিশ্বাস করিতে পারা যায় না। বিস্কাপতির নামসংবলিত কোন পদ পরিভাগ করিতে না পারিলেও সঙ্কলনকারের কর্তব্য সম্ভব-অসম্ভব-সম্বন্ধে প্রমাণাদি ও যুক্তি প্রয়োগে একটা সিদ্ধান্তে উপনীত হইবার পথ মুক্ত করিয়া দেওয়া, এবং বিদ্যাপতির স্বাতন্ত্র্য কিরূপে নিরূপিত হইতে পারে, তাহ নির্দেশ কৰিয়া দেওয়া। ভ্ৰষ্টলক্ষ্য সঙ্কলনকারগণ নানাবিধ অবাস্তর প্রসঙ্গের অবতারণা করিয়াছেন। কবির অন্ত্রকরণের প্রাচুর্যে সঙ্কলনকার কিছু সংশয়ে পড়িতে পারেন। বিদ্যাপতির বেরূপ জয়করণ হইয়াছিল, বোধ হয় কোন দেশে কোন কবির তদ্রুপ হয় নাট। বঙ্গের পশ্চিমম্বারে বিদ্যাপতি ও অন্তঃপুরমধ্যে চণ্ডীদাস যে সঞ্চিত মধুৰসা আবেগময়ী রাগিণীতে পঞ্চমন্বরে গান গাহিয়াছিলেন, তাহার দিগন্তপ্রসারী পূবিকাশ হইল বৈষ্ণব কবিদিগের শত শত কোকিলকণ্ঠ ঝঙ্কারে। জয়দেবের আলাপমূর্ছনা বিভাপতির গানে ফুটবাক বোন। চৈতন্যদেবের আবির্ভাবের আগমনীসঙ্গীত ৰিজাপতির ললিত রাশিনীতে। তাহার পর সম্ভীৰ্ত্তনক্ষেত্রে যখন গৌরাঙ্গ অবতীর্ণ হইলেন, তখন স্বরসরিৎ জাহ্নবী যেমন উষরভূমিকে উর্বর করিয়া, • বিপুল প্রবাহপরিসরে, পুলকিত কলকলনদে, গদগম্বকণ্ঠে ভগীরথের শঙ্খধ্বনি-অমুসারিণী হইয়াছিলেন, সেইরূপ চৈতন্তের হরিহরি-ধ্বনির অনুগামিনী অমৃতনিন্মদিনী উচ্ছসিত কাব্যধারা শতসহস্রমুখী DDS DDDS BBBBSBBB BBBBB BBBBBB BBBBBBBBBB BBBBBB BBBS BBS BBB করির প্রবাহিত হইল! প্রাচীন কবির মধুরৱসাত্রিত পদ ছিল একবেণীশ্ৰোতস্বিনীতুল্য, শাস্ত, দান্ত, DDDS DD DDD DDD DBBBDD BBB BB DDDD DDD DDDS BDB BTBBBS DDt ttDD tBBBBSBBB BBDD DD BBBBBS BBBBB BBB BBBB चहरूबन जानक चर्षिक । उँशबहे छांब छाडिब्र-हूब्रिब्र, গড়িয়া-গঠিয়া, রূপরস, ছন্দোবদ্ধ, ঠামভঙ্গী, শব্দ,