সপ্তম পরিচয় । न्दteवै' न्त রেজিষ্ঠ্যান্স (Resistance):—foojszo fixiহিত হইতে হইলে উহার গন্তব্য পথের বাধাকে অতিক্রম করিতে হয়। সুতরাং এই বাধা যত অধিক হইবে বিদ্যুৎ প্রবাহের বেগ ( Current strength ) ততই কম হইবে। এই বাধা পরিমাপের একক ‘ওম { Ohm ) l o°C তপ্ততায় ১ বর্গ মিলিমিটার চওড়া ১৯৬৩ সেণ্টিমিটার লম্বী পারদ স্তম্ভের বাধা ১,ওম বা ৫০ গজ ২r B. W. (}, তামার তারের '<fsi zită o sa i ‘GIGÈtèta fŠE” (Wheastone Bridge ) qi ‘ওমমিটার’ (Ohlumeter ) দ্বার বাধা মাপা হয় । = প্রার নিয়ম (Law of Resistance ) :— ( ১ ) পথের বাধা উঠার দৈর্ঘ্য অনুপাতে হয়, অর্থাৎ দৈর্ঘ্য যত অধিক . হইবে বাধাও সেই অনুযায়ী অধিক হইবে । ( ২ ) পথের বাধা উহার অtড়কৰ্তনের বিস্তৃতির (Cross sectional area ) বিরূপ ভাবের হয় অর্থাৎপথটি যত চওড়া হইবে বাধা ততই কম হইবে । (৩) ইহা পথের পদার্থটির বস্তুগত বাধা দিবার ক্ষমতার ( Specific Resistance ) উপর নির্ভর করে । বিভিন্ন প্রকার পদার্থের বাধা দিবার ক্ষমতাও বিভিন্ন। কোন পদার্থের ঘন ১ সেন্টিমিটারের ( a centimeter Cube ) বাধা দিবার ক্ষমতাকে স্পেসিফিক রেজিষ্ট্যান্স’ বা বস্তুগত বাধা" বলে। যে সকল বস্তুর স্পেসিফিক রেজিষ্ট্যান্স অতি অল্প যেমন ধাতব পদার্থাদি, তাহাদিগকে পরিচালক বলে। পরিচালকদিগের বস্তুগত বাধ৷ cगहेछछ ‘भांदे८कांम' (Microhm ) अर्थीं९ ऽब्ब्डेब्ब्ब् €भ दांप्रl भी”it হয়। তরল পদার্থাদির বস্তুগত বাধা খুব বেশীও নয়, কমও নয়। সেই
