পাতা:বিদ্রোহী প্রাচ্য.pdf/২২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R) \\ बिश्ौ थो5; যে “যদি কোন রুষ প্ৰজা এই যুদ্ধে কোন পক্ষে যোগ দেয়, তবে রুষ সরকার তাহাকে গ্রেপ্তার করিবে।” পরে রেষ্টের রুষ দূত জানাইল যে রুষ প্ৰজা বলিয়া সন্দেহ হাঁহলেই পুরা তদন্ত না হওয়া পৰ্য্যন্ত যে কোন লোককে তাহারা আটক রাখিবো। পাঠকের বোধ হয়। স্মরণ আছে, ইসপাহানে ও টিহারাণে তিনটি হত্যাকারীকে রুষ সরকার এই অজুহাতে আশ্ৰয় দিয়াছিল। এই যুদ্ধের সময়, মহম্মদ আলির বিপক্ষে যে কোন কৰ্ম্মী ও কৃতী সেনানী যাহাতে এই ভাবে আটক করিয়া রাখিতে পারে, সেই উদ্দেশ্যে এই চিঠি লেখা ; এবং রুষ সরকার বাস্তবিকই করিয়াছে। ইংরাজিও এই বিষয়ে চুপ ছিল না। মজদুদৌল্লা নামে এক রাজপক্ষীয় স্বদেশ-দ্ৰোহীকে বন্দী করিয়া, সামরিক বিচারে ফাসীয় হুকুম দেয়। পারস্যের ইংরাজ দূত ফাঁসীর পূৰ্বে আপত্তি করিয়া পাঠাইল যে ইহার পুনরায় যথারীতি বিচার করিতে হুইবে । ইংরাজের এই দাবীর কারণ এই যে এই বিশ্বাসঘাতক স্বদেশ-দ্ৰোহী ইংরাজের প্রদত্ত K. C. M. G. উপাধিধারী। ইংরাজের এই কাণ্ডে দেশের লোক, এমন কি মন্ত্রিগণও বুঝিল, ইংরাজিও মহম্মদ আলির সমর্থক। তাহাদের মনে এক আতঙ্কের সৃষ্টি হইল। কিন্তু মজলিসের সদস্তয়া এই সঙ্কটের মধ্যেও নিৰ্ভীক ভাবে DBBB DBB DDB DDBuB BBSS D DBBDD DDD হইল, জ্যান্ত বা মরা কেহ যদি মহম্মদ আলিকে ধরিতে পাৱে, তবে সে বা তাহার ওয়ারিস ১ লক্ষ টুমান পুরস্কার পাইবে।