40 R faatan etsy বৃথা নষ্ট না করেন ; তাহারা যেন এই দায়িত্বের জন্য প্ৰস্তুত হয়।” দুই মাস পরে সম্রাট আর এক ইস্তাহার জারী করিলেনমধ্যের তিন বৎসরে কি ভাবে কি আয়োজন করিবেন, তা হাই এই ইস্তাহারে বিশেষভাবে লিপিবদ্ধ হইল । জাতীয় সমিতি প্ৰথম অধিবেশনেই আর তিনটি প্ৰস্তাব পাশ করেন-(১) বিশেষভাবে চেষ্টা করিয়া আফিং চাষ বন্ধ করা হউক ; (২) দাসত্বের চিহ্ন-স্বরূপ মাথার বেণী কাটিতে স্বাধীনতা দেওয়া হউক (, (৩) ১৮৯০ খৃঃ অব্দেব বিদ্রোহ চেষ্টায় দণ্ডিত সমস্ত রাজনৈতিক অপরাধীদের মুক্তি দেওয়া হউক । যখন এইভাবে ধীরে ধীরে সংস্কার সাধিত হইতেছিল, তখন হঠাৎ একদিন আগুন জলিয়া উঠিল -মাধুবংশ তাহাতে লোপ পাইল । চীনে প্ৰায় প্ৰত্যেক স্থানেই গুপ্ত সমিতি গঠিত হইয়াছিল ; তাহারা দেশের লোককে দেশের বাস্তবিক অবস্থা বুঝাইতে লাগিল। দেশবাসী বুঝিল, তাহদের দুৰ্দশার দুইটা কারণ - মাধ্ৰুবংশের অত্যাচার ও বিদেশীর অত্যাচার। একদিকে যেমন মধুবংশ উচ্ছেদ করা দরকার, অপর দিকে তেমনি বিদেশীদের শক্তি খর্ব করা দরকার। আফিং এর যুদ্ধে (Opium War) বিদেশীর মনোভাব পরিষ্কার দেখা গেল। এই বিদেশী । বিদ্বেষ ऊभ श्रुश्केि शाझेऊ श्रांझेऊ 'वज्ञाद्र-दिशांश' (Boxer Rising) আত্মপ্ৰকাশ করিল। চীনাগণ পরাজিত হইল, কিন্তু শক্তিপুঞ্জ পরাজিত চীনকে শান্তি দিতে ও অপমান করিতে মোটেই ক্রটি করিল না। ফলে তাহদের প্রতি বিদ্বেষ আরও বৃদ্ধি পাইল ।
