సె \ . বিধবাধৰ্ম্মরক্ষা \ বিবাহের কারণ হইল, সেই দেশাচার কি ? আবীর বিধবাবিবাহ নিবারণের কারণ হইতে পারে কদাচই পারে লা একটি বিষয় হওয়া, এবং না। হওয়ার প্রতি একই কারণ, এমন কথা কেহই কখন বলিতে পারিবেন না অতএব আমরা বুঝিতে পারিলাম না বিদ্যাসাগর মহাশয় কি ? বিবেচনায় নিজ পুস্তকে বলিয়াছেন । ষে, আরে দেশাচার তুই কি এতই দুৰ্দ্দন্ত শাস্ত্রোক্ত ব্যবস্থাকেও" দুীকৃত করিলি আর্য্যগণ শাস্ত্রকেও হেয় করিয়া দাসানুদাসের ন্যায় তোমাকেই মস্তকে বহন করিতেছেন। বিদ্যাসাগর মহা গর স্বয়শ স,দ বিবেচনা না করিয়; অকারণেই অর্য্যে সমাজের ঐ প্রকার নিন্দ করিয়াছেন উক্ত যুক্তি দ্বারা নিশ্চয় বোধ হইল যে, আর্য্যগণ, দেশ। চারের অণুমাত্রও অনুরোধ করেন না কেবল পুরাণোক্ত নিষেধের অনুরুদ্ধ হইয়াই চির প্রচলিত বিধবাবিবাহ ব্যবহারকে পরিত্যাগ করিয়াছেন ঐ পুরাণোক্ত প্রতিজ্ঞাতে দেবর দ্বারা পুত্রে ৎপত্তিও নিষিদ্ধ হইয়াছে অর্থাৎ সত্যযুগাবধি শাস্ত্রানুমত ব্যবহার ছিল যে অপুত্ৰক, কোন ব্যক্তির মৃত্যু হইলে তাহার সহোদর র্তাহার পত্নীতে ঋতুকালে ঋতুকালে এক এক বার অভিগমন করিত একটি পুত্রোৎপত্তি হইলে আর গমন করিত ন। সেই ভ্রাতৃবধূকে মাতুবৎ ব্যবহার করিত সেই সকল যুগ প্রভাবে লোকের অন্তঃকরণ, এতই ধৰ্ম্ম নিরত ছিল ঐ ভয়ঙ্কর সনাতন ধৰ্ম্ম, অবিবাদে ই সুরক্ষিত হইয়াছে কিন্তু সামাজিক গণ । কলিকালের মনুষ্য আমরা পাপন আপন মনে মধ্যে একবার বিচার করি আসুন দেখি যে এক্ষণে ঐ ৰূপ ধৰ্ম্মের রক্ষা হইত কি ? না কদাচই হইত না কলির আদিতেই দূরদর্শী পণ্ডিতগণ, জানিয়াছিলেন যে কলিযুগে লোকের অন্তঃকরণ সম্পূর্ণ, কলুষকীর্ণ হইবে এই সকল ধৰ্ম্মের প্রচলন থাকিলে কেহই রক্ষা করিতে পরিবে ন৷ ধৰ্ম্ম করিতে প্রবৃত্ত হইয়া ঘোরতর অধৰ্ম্মই করিক্ট ফেলিবে অতএব বিশেষ করিয়। ঐ সকলের নিবৃত্তি না করিলে নিবৰ্ত্ত হওয়া দুর্ঘট এই ভাবিয়া তাহার। বহু পণ্ডিতে সভা করিয়া ছিলেন এবং প্রতিজ্ঞা পূর্বক নিষেধ করিয়াছেন । এক্ষণে যে সকল মাংসের সমাজে ব্যবহার অাছে ইহা এবং "অশ্বমাংসে নরমাংসে ও যজ্ঞাদি করা, পুবের ছিল
