বিধৰাধৰ্ম্মফুল t SY ধিকার বলিতেন এবং বিধবার পুত্রকে - পেনির্ভব সংজ্ঞাদিয়া মনু তাঁহাকে দশম ভাগে প্রবিষ্ট করিয়াছেন কিন্তু বিদ্যাসাগর মহাশয়ের মতে সেই দশম ভাগটাও যদি অগ্রিম ঔরসভাগে প্রবিষ্ট হইল তবে দশম ভাগই বিলুপ্ত হইল। তাছা হইলে সৰ্ব্বশুদ্ধ দ্বাদশ প্রকার পুত্র মৃত্ন করিয়াছেন তাহানা হইয়া একাদশ প্রকার হইল এবং ঔরস পুত্রকে মুখ্য পুত্ৰ বলিয়। অপর একাদশ প্রকার পুত্রকে প্রতিনিধি পুত্র বলিয়াছেন মনুর সেবাক্য ও অপলাপ বাক্য হইল, ষেহেতুক একাদশ প্রকারের মধ্যে এক প্রকার যে পৌনর্ভৰ সেও ঔরসপুত্র হুইল অতএব ঔরসপুত্রের লক্ষণ বিধবার গৰ্বজাত পুত্রে সম্পূর্ণ ঘটিতেছে এই কথা ৰিদ্যাসাগর মহাশয় বলতে নিশ্চয় বোধ হইল যে তিনি এই বচনটির প্রকরণ কিছুই দেখেননা প্রকরণ দর্শন করিলে আপ বোধ ব্যক্তি ও বুঝিতে পারেন যে মনু, পুত্রগণকে দ্বাদশ নাম দিয়া যখন দ্বাদশ ভাগ করিয়াছেন তখন এক ভাগের নাম দ্বারায় অপর ভাগকে কদাচই বুঝাইবেন, যে সকল স্থলে নাম নিৰ্দ্ধারিত করিয়া ভাগনিৰ্দ্ধারিত হয় সেস্থানে এক ভাগের নাম দ্বারায় যদি অন্যভাগকে বুঝায় ভস্থ হইলে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈত জ্ঞ এই চারি নাম দিয়া জাতি বিভাগ হইয়াছে এবং পূৰ্ব্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিণ ইত্যাদি `ಕ fಘ fತ್ತು ಔHಡಿ ব্রাহ্মণ এই নাম দ্বার। শূদ্রকে কিম্ব দ্র এই নাম দ্বারায় ব্রাহ্মণকে বোধ ট্রইতে পারিত ; অতএব এ একটু ৭.57 ব্যক্তিরই যখন হয় না তখন মনু ক্লত ঐ ৰূপ বিভাগ স্থলেও এক ভাগের নাম দ্বারায় ভাগান্তরকে কদাচই বুঝাইবে না অন্যান্য বিভক্ত বস্তুর প্রত্যেক ভাগের সমভাব থাকে তাহাতেও যখন এক ভাগের নাম দ্বারা অন্যকে বোধ করায় না তখন বিভক্ত পুত্র গণের একভাগের নাম দ্বারা_ভাগান্তরকে বুঝায় একথা বল। যে কতদুর অন্যায় তাহ বলিতে পুরি না যেহেতুক বিভক্ত পুত্ৰগণের প্রত্যেক ভাগেরই অত্যন্ত ভিন্ন ভাব, প্রথম ভাগ যে ঔরস পুত্র ইহাতেই সৰ্ব্বোত্তমত আছে, দ্বিতীয় ক্ষেত্ৰজ প্রভৃতি একাদশ ভাগে ক্রুমশ অধমত। ভtহাতে.ঔরস পুত্র সূপেক্ষায় বিধৰ
