বিধবাধৰ্ম্মরক্ষী । ১৭ নেই প্রাণত্যাগ করিতেন অতএব আদ্য ৰিবাহ জন্য সংস্কার এব^ দ্বিতীয় বিবাহ জন্য সংস্কার এই দ্বিবিধ সংস্কারের উপর এক ধৰ্ম্ম নাই এই জন্য একবার উচ্চরিত সংস্কার শব্দে ঐ দ্বিবিধ সংস্কারকে বোধ করাইবেন এবণ ঐ দ্বিবিধ সংস্কার যুক্ত। স্ত্রীকেও একবার উচ্চরিত সংস্কৃতাশব্দে বোধ করাইতে পারবে-না, তবে মনুবচনস্থ সংস্কৃত শব্দে আদ্য বিবাহু জন্য যে নিত্য সংস্কার সেই সংস্কারযুক্ত স্ত্রীতে স্বরং কর্তৃক উৎপাদিত পুত্রকেই কেবল ঔরস পুত্র বলা মনুর অভিপ্রায় সিদ্ধ সুতরাং হুইল ইহাতে অণুমাত্র সংশয় রহিলনা, অতএব বিদ্যা সাগর মহাশয় মনুবচনকে অবলম্বন করিয়া বিধবার পুত্রকে যে ঔরস পুত্ৰ বলিয়াছেন ইহ। নিতান্তই ভ্ৰম । তবে যদি এমন কথা বলেন যে বিধবার পুত্র মনুর মতে ঔরস পুত্র নয় কিন্তু পরাশরের মতে হুইবে” কারণ পরাশর যখন বিধবা বিবাহের ব্যবস্থা করিতেছেন এব^ কলিযুগে ঔরস, দত্তক, কৃত্রিম, এই তিন প্রকার মাত্র বিহিত বলিয়ছেন এভিন্ন ক্ষেত্ৰজ প্রভৃতি নয় প্রকার পুত্র বিহিত নয়, ঔরস দত্তক কৃত্রিম এই তিন প্রকারের মধ্যে বিধবার পুত্র দত্তক হইবে না এবং কৃত্রিম হুইবেন। তবে সুতরাং বিধবার পুত্রকে ঔরস পুত্রই বলিতে হুইল । এই মীমাংসটি সমাদৃত হইতে পারিত যদ্যপি পর শর কোনস্থানে ঔরস পদের অর্থ কীৰ্ত্তন করিতেন, পরাশর সংহিতায় কোন স্থানেই ঔরস শব্দের অর্থ কথন নাই, তবে যে স্থানে ঔরস শব্দের প্রয়োগ করিয়াছেন পরাশর স^হিতার সেই অংশ পূৰ্ব্বাপর কিঞ্চিৎ ভাগের সহিত উদ্ধত হইতেছে তাহা দৰ্শন করলেও আপনার জানিতে পরিবেন যে মনু ঔরস শব্দের যে অর্থ করিয়াছেন তা হাতেই পরাশরের নির্ভর কিনা। পরাশর সংহিতা যথা ওঘ বতাহতং বীজং যথা ক্ষেত্রে প্ররোহুতি । ক্ষেত্ৰী তল্লভতে বীজং ন বীজী ভাগ মহঁতি ॥ তদ্বংপর প্রিয়াঃ পুত্রেী দ্বোস্থতে কুণ্ডগোলকে। পত্যে জীবতি কুণ্ডঃ স্যাৎমুতে ভৰ্ত্তfর গোলকঃ ॥ ২ ॥ o SMASAMAASAA AAAS SSAS SSAS SSAS SSASAS SS SS S SAAAAAA AAAA AAAA SAAAAAS (২) নয়ের পৃষ্ঠা দেখ । \o
