পাতা:বিধবার ছেলে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

विथ दiद्ध (हge t واد বলেন-“ধুনিয়া, ধুনিয়া, সেলাম, সেলাম", তখন ধুনিয়া এক পা কপালে Cra (3 ধূনিয়া অধিকাংশ সময় মহেশের পশ্চাৎ পশ্চাৎ গ্রামে ঘোরে। তার ইচ্ছা প্ৰতিবারই সঙ্গে যায়, কিন্তু অনেকসময় মহেশ পশ্চাৎ ফিরিয়া তাহাকে ঘরে ফিরিয়া যাইবার জন্য ইঙ্গিত করেন ; ধূনিয়া ইঙ্গিত বুঝিতে পারে এবং ফিরিয়া যায়, কিন্তু মুখ দেখিলেই মনে হয় বড়ই দুঃখিত। রূপীর সোহাগ অন্যপ্রকার। মহেশ বসিলেই আসিয়া কোলে উঠে এবং আরামে শয়ন করিবার চেষ্টা করে ; যেন সে কোলটি তার তুলোর গদি ! আহারান্তে শুইয়া মহেশ পড়িতেছেন, রূপী পাশে শুইয়া আছে ; রাত্ৰে মহেশের বিছানাতেই তার শয়ন ৷ রূপী বড় শিকারী, প্ৰায় ইদুর মারে, ফড়িং ধরে, কোনও দিন পাখী ও মারিয়া আনে। মহেশ তাহার কাণ মলিয়া দিয়া বকিতে থাকেন-“হতভাগি ! তুই বামুনের বাড়ীর বেড়াল, পাখী মারিস কেন?” শুনিয়া সকলে হাসিতে থাকে। রূপী সে উপদেশ গ্ৰাহ করে না, পাখী দেখিলেই ধরিতে যায় । ইতিমধ্যে এক ঘটনা ঘটিয়াছে, তাহার বিবরণ এখানে দেওয়াই ভাল। মহেশের মাতুল কৈলাসচন্দ্র চক্ৰবৰ্ত্তী মহাশয় ভাগিনার উপর রাগ করিয়া মাসিক দশ টাকা সাহায্য বন্ধ করিয়াছিলেন, কিন্তু যখন শুনিলেন যে, ভগিনী ঘোর সংগ্রামের মধ্যে বাস করিতেছেন, তখন র্তাহার হৃদয় আবার সাহায্য করিবার জন্য ব্যাকুল হইয়া উঠিল । তিনি গোপনে ঐ গ্রামের একজন পরিচিত ব্যক্তির দ্বারা ভগিনীর নিকট ত্ৰিশ টাকা প্রেরণ করিলেন। একদিন সন্ধ্যার সময় জগদ্ধাত্রী দেবী একান্তে নিজের নামa a যুক্ত, আছেন, মহেশ ব্ৰজনাথ দত্ত মহাশয়ের ভবনে গিয়াছেন, SgD DBB D DDBD S DBDDB EDDBD BD DBD S BB