ভিতরকার কথাটা এই, প্ৰবোধের উপরে তাহার প্রগাঢ় খ্ৰীতি DBBDDYS sBBBDD DDD DDD gD DDS SgDE MOBSS SBBB আকাজক্ষ। প্ৰবোধ বহরমপুরে কাজ লইয়া চলিয়া গেলে তাহার মন যেন ছিন্নপদ্ম মৃণালের ন্যায় জলের তলে নিমগ্ন হইতেছিল ; এই পত্ৰ পাইয়া আবার ভাসিয়া উঠিল! পত্ৰখানি পাইয়া তীহার অন্তরাত্মা যেন বলিতে লাগিল, ঠিক, ঠিক, এই তা আমার স্থান। DDB BBBDDB BBB DDB DDB BDD S DBD D BBBLDLSS DD তৎক্ষণাৎ স্থির করিলেন ষে পত্ৰোত্তরে সন্মতি জানাইবেন । কিন্তু পরেই মনে হইল যে, জনক-জননীকে ঐ পত্র দেখান কৰ্ত্তব্য এবং তঁহাদের অভিপ্রায় জানিয়া উত্তর দেওয়া উচিত। এই স্থির করিয়া । সেইদিন দুপুর বেলা আহারের পর মাতার শয়ন ঘরে গিয়া, দ্বার বন্ধ করিয়া নির্জনে তঁাহার হস্তে ঐ পত্র দিলেন। কত্রীঠাকুরাণী প্ৰবোধকে । অতিশয় ভাল বাসেন ও শ্রদ্ধা করেন ; তাহার নিকট হইতে ঐ প্রস্তাব আসাতে তাহার মন আনন্দে নৃত্য করিয়া উঠিল। তিনি বলিলেন,- “ “কি আশ্চৰ্য্য, আমার মনে যে ভাবটা আসছিল, সেইটা কাজে দাড়াল ! প্ৰবোধ বহরমপুরে আড়াইশ টাকার কাজে গিয়ে বসাতে আমি ভাবছিলাম, তার সঙ্গে যদি তোমার বিয়ে হয় তা হলে ভাল হয় ; সেই ভাব তারও মনে জেগেছে, এই বড় আশ্চৰ্য্য ব্যাপার! আচ্ছা, চিঠিখানা আমার কাছে থাক, ওঁকে একবার দেখাব ; ওঁরাও যে মত হবে তাতে আর সন্দেহ নেই।” নিরুপমা । পত্রের উত্তর কি আমি দেব, না তোমরা দেবে ? মাতা। আচ্ছা, আমিই প্ৰবোধকে লিখব। — । “ ইহার পরে গুপ্ত মহাশয়কে সে পত্র দেখান হইল ; তিনিও পত্র পাঠ । DBBB DB BDDBD DDBDBSSSLDBSBDBD BDDDDDB BDBD DBS লিখিত পত্র লিখিলেন :- ।