যোড়শ Wilfrwng vre) তোমাকে এই সহরের একাউণ্টাণ্ট করিলে হয়। বাতৰিক বীণাপাশিয়। সাহায্যে চারিদিকের হিসাব পত্র কলের মত চলিতেছে! সেটা মহেশের এত কাজের মধ্যে নিরুত্বেগের একটা প্ৰধানত কারণ । কেবল তাহাই নহে ; বয়োবৃদ্ধি সহকারে বীণাপাণি সৰ্ববিধ জনহিতকায় কাৰ্য্যে পিতার দক্ষিণ হস্ত হইয়া উঠিয়াছে। এ জগদ্ধাত্রী-সদন, শিয়াশ্রম, বালিকা বিদ্যালয়, DDD DDDDBDDB BLiuuD DD BDD BDB DDB BDBBDBDS LBDBD সময় মহেশ এই সকল স্থানে যাইবার সময় বীণাপাণিকে সঙ্গে করিয়া যান। লোকে পিতা ও কন্যাকে একত্র ভাল কাজে বাহির হইতে দেখিলেই আনন্দিত হয় ; বলে-“যেমন বাপ, তেমনি মেয়ে।” এইরূপে বৎসরের পর বৎসর যাইতে লাগিল। লোকে বীণাপাণির সম্মুখে ক্ষীরাদার নিকট বীণাপাণির বিহাহের প্রস্তাব উপস্থিত করিলে বীণাপাণি হাসিয়া বলে-“এত ব্যন্ত কেন ? আমি কি মা বাপের গলগ্রহ হয়েছি ? মার শরীর খারাপ হচ্চে, আমি গেলে বাবাকে দেখবে কে ?” ফল কথা বীণাপাণির বিবাহের দিকে মনই নাই ; মনের আনন্দে ও উৎসাহে পিতা মাতা ভাই ভগিনীর সেবাতে নিযুক্ত আছে। সুরেনকে পড়াইবার ভার বীণাপাণির উপরে ; তাহাতেও ৰীণাপাণির প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যাইতেছে। তাহাকে শিখাইবার জন্য তিনি নৃতন প্ৰণালী অবলম্বন করিয়াছেন। নানা রঙ্গের তাস ও ধাটুল, ম্যাপ, ছবি, প্ৰভৃতি সংগ্ৰহ করিয়াছেন ; সুরেন সেই সকলের সাহায্যে যখন পাঠে মগ্ন থাকে, তখন বুঝিতেই পারে না যে পড়িতেছে বা কিছু শিখিতেছে। অথচ বাড়ীতে লে যাহা একমাসে শেখে, সচরাচর স্কুলে ছেলেরা তাহা ছয় মাসেও শেখে না। বীণাপাণির শিখাইবার কৌশল নিরুপমা বহরমপুরে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় কিছুদিন পরে, ক্ষীদার সর্ব |
