করিয়া নিদ্রিত হইলে, মহেশ আসিয়া ক্ষীরাদার গা টিপিয়া ঈঙ্গিত দ্বারা। নিজের ঘরে ডাকিয়া লইয়া গেলেন। মা ঘুমাইতেছেন, গিরিশ ও দ্রা তারা স্কুলে, বাড়ীতে কেহ নাই, দুইজনে অবাধে কথা কহিবার সুবিধা পাইলেন। বৌটী ঘোমটা দিয়া মহেশের পশ্চাৎ পশ্চাৎ গিয়া লজাতে । জড়সড় হইয়া দরজার পার্থে দাড়াইল। মহেশ নিকটে আসিয়া ঘোমট খুলিয়া দিয়া হাতখানি ধরিয়া বলিলেন-“ওকি, আমার কাছে আবার ঘোমটা কি ? এস এই তক্তপোষে ব্যস, আমি সম্মুখে ওই চেয়ারে বসছি, কিছু কথা আছে। ক্ষীরাদার বয়স যদিও সতর আঠার বৎসর, দেখিলে বেশী বয়স মনে হয় । দেহটি সুস্থ ও সবল, উজ্জল শ্যামবৰ্ণ, চক্ষু দুটী বড় বড়, মুখে । একপ্রকার প্রসন্নতা, সরলতা ও কৌতুকপ্রিয়তার আভা আছে, যাহা দেখিলে মনে আনন্দ হয়। সেই দুটী বড় বড় চোখ, ও সেই প্ৰসন্নতার আভা দেখিয়া মহেশের মন আনন্দিত হইয়া উঠিল; মহেশ বলিলেনSDSBDDD BggiBBB DBD DBDS BiD DBDB DBDD DDDBD BBB দিকে চাহিয়া দেখেন সে মৃদুমন্দ হাদিতেছে।” মহেশ । হাসাচ যে ? ক্ষীরদ। তুমি কি আমার মুখ আজি নূতন দেখলে ? বিয়ের সময় দেখেছ, তিনবার আমার বাপের বাড়ী গিয়েছ ; এখানে দুবার qनशिलाभ उशन छूर्भि दाऊँी श्नि ना बा, किड अभिांश बाल्क्षत्र বাড়ীতে ত কতবার দেখেছি ; আজ কি নূতন দেখলে যে আশ্চৰ্য্য
