he বিধবার ছেলে। 魁 নিস্তারিণী রূপাকে লইয়া মহেশের ঘরে আসিয়া বসেন, তাহার গল্প DD ELBDS BBDS KK D DDBBS Sq KBD DDD DDD BBD ണ് হয় না। মহেশ প্রতিদিন যা কাজ করেন, যা কিছু দেখেন বা শোনেন, তাহা নিস্তারিণীর কাণে ঢালেন ; সেও একটা আনন্দের বিষয় । অতএব নিস্তারিণী ক্ষীরাদার ফেরা পৰ্য্যন্ত থাকিবেন। এইরূপ স্থির রহিল। নিস্তারিণীর মাতা জগত্তারিণী দেবীও ইহাতে সন্মতি দিলেন । ক্ৰমে তিন চারিমাস অতীত হইয়া গেল ; ন্যায়রত্ন মহাশয় আর শৰ্য্যা হইতে উঠেন না ; ক্ষীরাদারও দেখা নাই। ইতিমধ্যে আর এক ঘটনা উপস্থিত। মহেশের মনীব মিত্ৰজ মহাশয়ের প্রতি উপর হইতে আদেশ আসিল, যে তঁহাকে ত্বরায় গিয়া যশোর জেলার উত্তরভাগের এক গ্রামে বসিতে হইবে। তিনি মহেশকে সহায় করিয়া নিরুদ্বেগে BBBS DDDuuDuuBDBDS gDB DDBD DBDDD BD DD D S DD BBBBBD মাসে পাঁচাত্তর টাকা বেতন ও নিজ ভবনে বাস ও খাওয়া দিতে প্ৰতিশ্রুত হইয়া তাহার সঙ্গে যাইবার জন্য অনুরোধ করিলেন । মহেশের পক্ষে উভয় সংকট উপস্থিত। একদিকে মিত্ৰাজ মহাশয়ের সঙ্গ ত্যাগ করিতে ইচ্ছা হয় না ; পঁচাত্তর টাকা বেতনটা কিছুই নহে; সেই জ্ঞানানুরাগী, আত্মোন্নতি-পরায়ণ মানুষের সঙ্গে থাকাই পরম লাভ। অপরদিকে পরিবার পরিজনকে দেখে কে ? তিনি যে সকল দেশহিতকর কাৰ্য্যের সৃষ্টিকৰ্ত্ত সে-সকল চালায় কে ? তিনি প্রথমদিনে মিত্ৰজ মহাশয়ের i BDD DD BDB DS DBD BB BDBDBD DB DBDDBDBD BD গিয়া সেই প্রসঙ্গ উপস্থিত করিলেন। তিনি শুনিবা মাত্র বলিল্লেন“যাও, এই তোমার ভবিষ্যৎ উন্নতির পথ খোলা হচ্চে। তোমাদের ময়ে-স্কুলের পণ্ডিতকে সন্ধ্যার সময় আমার কাছে এসে সংস্কৃত পড়বার মি তাকে মাসে পাঁচ টাকা করে দেব ; সে বেচারার
