পাতা:বিধবার ছেলে - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম পরিচ্ছেন। ; os ছিলেন ; তিনি বড় জানানুরাগী মানুষ ; প্ৰায় প্রতিদিন সন্ধ্যার সময় র্তাহার ভবনে স্থানীয় ভদ্রলোকদের সমাগম হইত ; তঁাহারা সদালাপ, সদালোচনা, উৎকৃষ্ট গ্রন্থাদি পাঠে কাল কাটাইতেন। ক্রমে তাহার্দীর সঙ্গে মহেশের পরিচয় হইল ; মহেশ সন্ধ্যাকালে সেখানে গতায়াত DBBuBD DBBBDS BBD DDDBtBBD DDBD DK DD DD BLB পড়িতে লাগিলেন । সেই ডেপুটি বাবুর ভবনে বাৰু গোপাললাল নামে একটি সন্ত্রান্ত লোকের সঙ্গে তাহার আলাপ হইল। সৰ্ব্বসাধারণে তাঁহাকে বাৰু গোপাললাল বলিয়া ডাকিত। তিনি বহরমপুর হইতে কোনও বিষয়কৰ্ম্ম উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গাতে আসিয়া বাস করিতেছিলেন। মহশের কাজকৰ্ম্ম বোধ হয় তঁর গোচর হইয়াছিল ; কারণ আলাপ পূরিচয়ের সময় হইতেই তিনি মহেশের প্রতি বিশেষ, সন্ত্রম প্রদর্শন করিতে লাগিলেন ; এবং মধ্যে মধ্যে র্তাহার বাসাতে আসিয়া নানা বিষয়ে কথা বাৰ্ত্ত কহিতে লাগিলেন। দুই জনে বেশ মিত্ৰতা জন্মিয় গেল। এইরূপে মহেশের ছয়মাস কাজের মধ্যে পঞ্চম মাস উপস্থিত হইল। ওদিকে বাড়ী হইতে সংবাদ আসিল যে ক্ষীরাদার একটি কন্যাসন্তান জন্মিয়াছে ; নিস্তারিণী তাহার সবিশেষ বিবরণ লিখিয়াছেন ;-প্ৰসুতির বিশেষ কষ্ট DD DBDS DBDuuDu DD DBDDB SS gDD DDBBD BBB DDD DDB জন্য মন ব্যস্ত হইল ; কিন্তু মাস শেষ না হইলে ছুটী পাইবেন না, কাজেই বাধ্য হইয়া কাজে আবদ্ধ থাকিতে হইল। উড় উড়ু মন লইয়া কাজ করিতেছেন, এমন সময়ে একদিন বাৰু গোপাললাল দেখা করিতে বাৰু গোপাললাল। দেখুন, আমি একটা কথার জন্য এসেছি। বহরমপুরে আমার এক ভাগিনার জমিদারী আছে; অনেক লাখ টাকা, বছয়ে