পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बिन्ट्रद्ध८ड्ट्ड्न see DBBS BD DDBDBD DBD iBDB BBDB DS BBDS BD DDD উপবাসের পর গোটা পাঁচ ছয় ভাত মুখে দিয়া উঠিয়া গেল। দিগম্বরী আড়ালে দাড়াইয়া জামাইকে বলিলেন, তুমি একবার বল, না হ’লে নারাণী খাবে না, সে সারাদিন উপোস ক’রে আছে। শ্যামলাল জিজ্ঞাসা করিলেন, উপোস। কেন ? দিগম্বরী কান্নার অভাবে কণ্ঠস্বর করুণ করিয়া বলিলেন, আমার একশ ঘাট হয়েছে বাবা! কিন্তু কেমন ক’রে জানব বল, পুকুর থেকে বামুনভোজনের জন্যে একটা মাছ ধরালে মহাভারত অশুদ্ধ হ’য়ে যায়। শ্যামলাল বুঝিতে না পারিয়া ডাকিলেন, নেত্য, কি হ’যেচে রে ? নেত্য আড়াল হইতে বলিল, সেটা ছোট-বাবুর গণেশ। শুঠামলাল চমকিত হইয়া বলিয়া উঠিলেন, রেমোর কান্তিক-গণেশের qयों न केि ? নেত্য বলিল, হঁ্যা । আর বলিতে হইল না। তিনি আগাগোড়া ব্যাপারটা বুঝিয়া লইয়া বলিলেন, রাম খায়নি বুঝি ? Cनऊा क्लि, न ! শুষ্ঠামলাল বলিলেন, তবে আব্ব খেতে ব’লে কি হবে ? সে খায়নি, ও খাবে কি ! দিগম্বৱী বলিতে লাগিলেন, এমন কাণ্ড হবে জানলে বামুন খাওয়াবার কথাও তুলতুমি না বাবা! ও নিজে কেনই বা হুকুম দিয়ে মাছ ধরালে, কেনই বা এমন ক’বৃচে, তা সে ও—ই জানে। আমি ত চুপ ক’রেই ছিলাম। তবু সব দোষ যেন আমারই। আমাদের না হয় আর কোথাও পাঠিয়ে দাও বাবা, এখানে এক দণ্ডও থাকতে আর ভরসা হয় না। একটুখানি চুপ করিয়া রীতিমত কান্নার সুরে পুনরায় সুরু করিলেন,