ঠাকুরবি দেখিতে বোকার মত ছিলেন। কিন্তু সেটা ভুল। তিনি যাই দেখিলেনু/র্নিঃসন্তান ছোটবেীর অনেক টাকা, তিনি তক্ষুনি সেই দিকে ঢলিলেন এবং প্রতি রাত্রে স্বামী প্রিয়নাথকে একবার করিয়া ভৎসনা করিতে লাগিলেন, তোমার জন্যই আমার সব গেল। তোমার কাছে মিছামিছি পড়ে না থেকে এখানে থাকলে আজ। আমি রাজার মা। আমার সোনার চাঁদ ফেলে কি আর ঐ কাল ভূতের মত ছেলেটাকে ছোটবৌ-, বলিয়া একটা সুদীর্ঘ নিশ্বাসের দ্বােব ঐ কাল ভূতের সমস্ত পরমাযুটা নিঃশব্দে উড়াইয়া দিয়া ‘গরীবের ভগবান আছেন।” বলিয়া উপসংহার, করিয়া চুপ করিয়া শুইতেন। প্রিনাথ ও মনে মনে নিজের বোকামির জন্য অনুতাপ করিতে কবিতে ঘুমাইয়া পড়িতেন। এমনি করিয়া এই দম্পতিটির দিন কাটিতেছিল এবং ছোটবেীর প্রতি ঠাকুর ঝির স্নেহ-প্ৰীতি বন্যার মত ফ্ৰাপিয়া ফুলিয়া উঠিতেছিল। 4. আজি দুপুর-বেলা তিনি বলিতেছিলেন, অমন মেঘের মত চুল ছোটবোঁ, কিন্তু কোন দিন বাধতে দেখলুম না। আজ জমিদারের বাড়ীর মেয়েরা বেড়াতে আসবে, এস মাথাটা বেঁধে দিই। বিন্দু বলিল, না ঠাকুরবি, আমি মাথায় কাপড় রাখতে পারি নে, ছেলে বড় হ’য়েছে দেখতে পাবে ? DDDBDD DDD DDB BBBBSi DBB D BD BBDE ছেলে বড় ব’লে এ’স্ত্রী মানুষ চুল বাধবে না? আমার নরেন্দ্রনাথ ত শক্ত ৱের মুখে ছাই দিয়ে আরো ছ'মাস বছরেকের বড়, তাই বলে কি छांत्रेि बांधीवैींथ cछ्t cद !
পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৭
অবয়ব