নিবন্দুকুৱা ছেলে \2S অমূল্য কঁাদ কঁাদ হইয়া বলিল, না, পাঠিয়ে দাও। কাকা হয় ত যাবেন না, হয় তা কত বেলায় যাবেন। বিন্দু বলিল, তিনটে-চারটের সময় যাত্রা সুরু হ’লে চাকর দিয়ে পাঠিয়ে দেব, এখন শো। অমূল্য রাগ করিয়া শয্যার এক প্রান্তে গিয়া দেওয়ালের দিকে মুখ किब्रांश्ा अश्मा ब्रश्नि । বিন্দু টানিতে গেল, সে হাত সরাইয়া দিয়া শক্ত হইয়া পড়িয়া রহিল। তারপর কিছুক্ষণের নিমিত্ত সকলেই বোধ করি একটু ঘুমাইয়া পড়িয়াছিল —বাহিরের বড় ঘড়ির শব্দে অমূল্যর উদ্বিগ্ন নিদ্রা ভাঙ্গিয়া গেল, সে উৎকৰ্ণ হইয়া গণিতে লাগিল। একটা-দুটো-তিনটে-চারটে -ধড়ফড় করিয়া সে উঠিয়া বসিয়া বিন্দুকে সজোরে নাড়া দিয়া তুলিয়া দিয়া বলিল, ওঠ ওঠ ছোটমা, তিনটে চারটে বেজে গেলো। বাহিরের DB S BDBDBD S S DBBDDYzBu SuiSDDuSiDBuSiDDBD কঁাদিয়া ফেলিয়া বলিল, সাতটা বেজে গেল, কখন যাব ? বাইরের ঘড়িতে তখনও বাজিতে লাগিল-নটা-দশটা -এগারটা-বারটা । বাজিয়া থামিল। অমূল্য নিজের ভুল বুঝিতে পারিয়া অপ্ৰতিভ হইয়া চুপ করিয়া শুইল। ঘরের ওধারের খাটের উপর মাধব শয়ন করিত, চেঁচামেচিতে তাহারও ঘুম ভাঙিয়া গিয়াছিল। উচ্চ হাস্য করিয়া মাধব বলিল, অমূল্য, কি হ’ল রে! অমূল্য লজ্জীয় সাড়া দিল না। বিন্দু হাসিয়া বলিল, ও যে ক’রে আমাকে তুলেচে, ঘরে LELE LDDLOB SL0LaYL DDD iBDDD DSEJBBD DD অমূল্য নিস্তব্ধ হইয়া আছে দেখিয়া তাহার। দয়া হইল ; সে বলিল, আচ্ছা যা, কিন্তু কারে সঙ্গে ঝগড়া-ঝাটি করিস নে ! তারপর ভৈরবকে ডাকিয়া আলো দিয়া পঠাইয়া দিল। পরদিন
পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৩
অবয়ব