পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

न्विक्ट्रेन्झ ८टटब्न barbaraf ঠিক এই সময়ে দিগম্বরী দেখা দিলেন। কণ্ঠস্বরে মধু ঢালিয়া দিয়া বলিলেন, কাজকৰ্ম্ম নেই নারাণি ? দেওরকে নিয়ে সোহাগ হ’চ্চে, নিজের ছেলেটা যে ওদিকে সারা হয়ে গেল । রাম তৎক্ষণাৎ মুখ তুলিয়া চাহিল। তাহার চোখ দুটা হিংস্ৰ শ্বাপদের ন্যায়। জলিয়া উঠিল । নারায়ণী জোর করিয়া তাহার মুখ বুকের উপর টানিয়া লইয়া মাকে বলিলেন, ছেলেটা সারা হয়ে গেল কিসে ? কিসে ? বেশ । বলিয়াই দিগম্বৰী প্ৰস্থান করিলেন। বানাইয়া বলিবার মত একটা মিথ্যা কথাও তিনি খুজিয়া পাইলেন না । রাম জোর করিয়া মাথা তুলিয়া বলিল, ও ডাইনির আমি গলা টিপে দেব। নারায়ণী তাহার মুখে হাত চাপা দিয়া বলিলেন, চুপ কব পাজি, মা হয় যে | দিন-চারেক পরে একদিন ভাত খাইতে বসিয়া ‘উ: আঃ” করিয়া বারদুই জল খাইয়া রাম ভাতের থালাটা টান মারিয়া ফেলিয়া দিয়া দাড়াইয়া উঠিয়া নাচিতে লাগিল—ঐ ডাইনী বুড়ীর রান্না আর আমি খাব না, কখখন খাব না, ঝালে মুখ জ্ব’লে গেল বৌদি-ও-বৌদি চীৎকার শুনিয়া নারায়ণী আহ্নিক ফেলিয়া ছুটিয়া আসিয়া পড়িলেন। कि ठू'ल ८द्र ? রাম রাগে। কঁাদিযা ফেলিল-আমি কখখন খাব না, কখখন খাব না-ওকে দূর ক’রে দাও। বলিতে বলিতে ঝড়ের বেগে সে বাহির হইয়া গেল। নারায়ণী স্তম্ভিত হইয়া কিছুক্ষণ দাডাইয়া থাকিয়া কহিলেন, মা, বার বার বলি, তরকারীতে এত ঝাল দিও না, এত ঝাল খাওয়া এ বাড়ীর काहा अङान नाशे ।