পাতা:বিপিনের সংসার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বয়েস নয়-ক্ৰকুটি করিয়া বলিল, মাংস খেয়ে মরবে যে ! নেফ্রাইটিসের রুগী, অত্যন্ত ধরপাকড়ের মধ্যে না রাখলে যা একটু সেরে আসছে, তাও अigत । भi९न ! বৈকালের দিকে পাচ মাইল পথ ছাটিয়া বিপিন পলাশপুরে পৌছিল। বিপিনের বাবা ৬/বিনোদ ১াটুজ্জে এখানে কাজ করিয়া গিয়াছেন, সুতবাং বিপিনের জমিদার বড়িব সর্বত্র অবাধগতি । সে অনাদরে ঢুকিতেই জমিদার-গৃহিণী বলিয়া উঠিলেন, আরে এস এস বিপিন, কখন এলে ? তারপর তোমার ভাই এখনও সেই তাসপাতালেই রয়েছে ? কেমন আছে আজকাল ? জমিদার অনাদি চৌধুরী বিপিনের গলার স্বর শুনিয়া দোতলা ছষ্টতে ডাক দিয়া বললেন, ও কে ? বিপিন না ? এলে এতদিন পরে ? দশ দিনের ছুটি নিয়ে বাড়ি গিয্যে করলে দুমাস। এ রকম ক’রে কাজ bाद ? झैं [७७ि, ट्याभि रूझिछि বিপিন জমিদাব-গৃহিণীকে প্ৰণাম করিল। গৃহিণীর বয়স চল্লিশ ছাড়াইয়াছে, রং ফস, মোট সেটা চেহারা, পরনে চওড়া লাল পাড় শাড়ি, হাতে দুই গাছ সোনাৰ বালা ছাড়া অন্য কোন গহনা নাই। তিনি বলিলেন, এস এস বেঁচে থাক । তোমাকে ডাকার আরও বিশেষ দরকার, খুকীকে নিয়ে জামাই আসছেন বুধবারে। ঘরে একটা পয়সা নেই। ধোপাখালির কাছারি। আজি দুমাস বন্ধ । তাগাদপত্র না। করলে জামাই এলে একেবারে মুস্কিলে প’ড়ে যেতে হবে। সেই জন্যে কৰ্ত্তা তোমার ওখানে কাল লোক পাঠিয়েছিলেন তোমায নিয়ে 5जt5 । অনাদি চৌধুৰী ইতিমধ্যে নামিয়া আসিয়াছিলেন। তঁর বয়স ষাটের উপর, বৰ্ত্তমান গৃহিণী তার দ্বিতীয় পক্ষ । বাতের রোগী বলিয়া