পাতা:বিপিনের সংসার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পলাইবার মানে হয় না । সহজভাবে মায়ের সামনে গিয়া কথা বলাই তো ভালো । ব্যাপারটাকে সহজ করিলা তোলাই ভালো । কিন্তু বীণা৷ এদিন ও বাহিরে আসিল না- এমন কি যখন পটল জল খাইতে চাহিল, বীণাবা মা বলিলেন-ও মা বীণা, তোর পটাল-দাদাকে এক গেলাস জল দিয়ে যা-বীণা নিজে না গিাধা বিপিনের বড় ছেলে টুম্বর হাতে দিয়া জলের গ্লাস পাঠাইয়া দিল । তাহাৰ কাসি পাইতেছিল। মনে মনে ভাগিল—সব দুষ্ট,মি পটলদার। জলে তেষ্টা না ছাই পেযেছে ! আমি আর বুঝিনে ও সব যেন { সে যাইবে না, কখনও যাইবে না । জীবনে আব্ব কখনো পটল-দার সঙ্গে দেধা কবিবে না । শেষ, সব শেষ হয় যা গিষাছে । VS) হাঁহিচাব পাচি ছ’দিন পৰে বীণা একদিন সন্ধ্যার সময। ছাদে শুকাইতে দেওয়া মুসুরির ডাল তুলিতে গিথাছো-ছাদেব আলিসার কাছে অ্যাসিতেই দেখিতে পাইল, পটল-দা নীচে বাগানে কঁঠালতলাষ দাড়াইখা ওপবের দিকে চাহি যা আছে । বীণাব সমস্ত শরীব দিয়া যেন কি একটা বহিয়া গেল ! হঠাৎ টল研iびる a ভাবে দেখিবে তাঙ্গা সে ভাবে নাচ । কিন্তু আজ কযদিন বীণা দুপুরে ও বিকালের দিকে নির্জনে থাকিলেই ভাবিয়াছে পটাল-দার কথা । অন্য কিছু নয, সে শুধু ভাবিয়াছে এই কথা-আচ্ছা, এই যে দু’দিন সে পটলা-দা’র সঙ্গে হচ্ছিা করিয়াই দেখা কবিল না, পটল-দা কি ভাবে লইয়াছে জিনিষটা ? খুব চটিয়াছে কি ? কিংবা হয়তো তাহার কথা so